फॉलो करें
PRATHAM ALOR BARTA
@1737913406
94
पोस्ट
78
फॉलोअर्स
PRATHAM ALOR BARTA
615 ने देखा
15 घंटे पहले
প্রবল বৃষ্টিতে নেপাল সহ উত্তরবঙ্গের ভয়াবহ পরিস্থিতি কয়েকদিন ধরেই ক্রমাগত বৃষ্টি হয়েই চলেছে উত্তরবঙ্গে। ফলে পরিস্থিতি খুবই খারাপ। মাল সহ অন্যান্য নদীতে হড়পা বণের প্রবল সম্ভাবনা। এই অবস্থায় আরো ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটলো ব্রিজ ভেঙে। বিপদের আশঙ্কা আগেই করা হয়েছিল। সেই আশঙ্কাই সত্যি হল। লাগাতার ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। নামল ধস, রাস্তা ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন বহু এলাকায়। দার্জিলিংয়ের মিরিকে ধস নেমে দুইজনের মৃত্যুর খবরও মিলেছে। শিলিগুড়ি থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে পাহাড়। নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি হচ্ছিল টানা বিগত কয়েকদিন ধরে। শনিবারও প্রবল বৃষ্টি হয়। এই বৃষ্টির জেরেই বিজনবাড়ির পুলবাজারে ভাঙল রাস্তা। বহু পর্যটকের আটকে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ভেঙে গিয়েছে দুধিয়া সেতুও। রাতের একটানা বৃষ্টিতে লোহার সেতুর একাংশ ভেঙে যায়। শিলিগুড়ি-মিরিক সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে এর জেরে। ধস নেমে ঋষিখোলা, পেডংয়ের অনেক রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে, মিরিক জুড়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে নেমেছে ধস। মিরিকের বস্তিতে ধস নেমে মৃত্যু হয়েছে ২ বাসিন্দার। দুর্যোগের জেরে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়কও। দার্জিলিং-কালিম্পংয়েও যোগাযোগের একাধিক রাস্তা বন্ধ। দার্জিলিং বিশপ হাউসের কাছেও ধস নেমেছে। সেখানে পাথর সরানোর কাজ চলছে। অন্যদিকে, মিরিক জুড়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে নেমেছে ধস। মিরিকের বস্তিতে ধস নেমে মৃত্যু হয়েছে ২ বাসিন্দার। দুর্যোগের জেরে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়কও। দার্জিলিং- কালিম্পংয়েও যোগাযোগের একাধিক রাস্তা বন্ধ। দার্জিলিং বিশপ হাউসের কাছেও ধস নেমেছে। সেখানে পাথর সরানোর কাজ চলছে। দার্জিলিং জুড়ে একাধিক জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। পুজোর পর বহু মানুষই পাহাড়ে ঘুরতে গিয়েছেন। লাগাতার বৃষ্টি, ধসের জেরে বহু পর্যটকের আটকে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আবহাওয়ার লেটেস্ট আপডেট অনুযায়ী, দার্জিলিং, সিকিমের পাহাড়ে আপাতত বৃষ্টি ধরেছে। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়িতে কমলা সতর্কতা রয়েছে। আলিপুরদুয়ারে জারি রয়েছে লাল সতর্কতা। #social
PRATHAM ALOR BARTA
492 ने देखा
15 घंटे पहले
আবার ভাসলো কলকাতা শনিবার রাত ১০টা থেকে প্রায় ভোর পর্যন্ত কলকাতায় টানা বৃষ্টি হল। স্মরণ করিয়ে দিলো পুজোর আগেই সেই মেঘভাঙা বৃষ্টির কথা। আজ, রবিবার কলকাতায় দুর্গাপুজো কার্নিভাল। আর কার্নিভালের আগের রাতেই মেঘের তর্জন-গর্জন। রাতের কলকাতায় বজ্রগর্ভ মেঘের হানা। কলকাতা ও শহরতলিতে তুমুল ঝড়-বৃষ্টি হল। ভোর পর্যন্ত চলল সেই বৃষ্টি। তবে শুধু তো বৃষ্টি নয়, সঙ্গে লাগাতার বজ্রপাতও হল। শনিবার রাত ১০টার পর থেকেই বৃষ্টি নেমেছিল কলকাতায়। রাত গড়াতে গড়াতে বৃষ্টির পরিমাণও বাড়তে থাকে। মাঝরাতে মুষলধারে বৃষ্টি নামে। সঙ্গে ক্রমাগত বজ্রপাত। আলিপুরে বৃষ্টির পরিমাণ ৭০.৭ মিলিমিটার। কেন কলকাতায় বার বার এমন প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে? প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। কলকাতার আবহাওয়া ক্রমাগত পরিবর্তিত হচ্ছে। আগের মতো আর প্রাকৃতিক পরিবেশ নেই। ঠিক পুজোর মুখে যেমন বজ্রগর্ভ মেঘে প্রবল জল-যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়েছিল শহরবাসীকে, আবার সেই আশঙ্কাই তৈরি হয়। যদিও পরিস্থিতি অতটা ভয়াবহ হয়নি। শুধু কলকাতা নয়, রাতে পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনাতেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হয়। হুগলি, নদিয়া, উত্তর ২৪ পরগনাতেও ঝেঁপে বৃষ্টি নামে। আজ, রবিবার সকালেও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জন্য। অন্যদিকে, বৃষ্টির জেরে উত্তরবঙ্গ-সিকিমে ভয়াবহ দুর্যোগ। গতকাল সন্ধে থেকে মুষলধারায় একটানা বৃষ্টি পাহাড়, ডুয়ার্সে। একাধিক অঞ্চলে বৃষ্টি ডবল সেঞ্চুরি করেছে। আর এর জেরেই ফুঁসছে তিস্তা, তোর্সা, জলঢাকা-সহ একাধিক পাহাড়ি নদী। তিস্তার বাঁধে জল ছাড়ার হার ৩৫০০ কিউমেক ছাড়ানোর আশঙ্কা। তৈরি হয়েছে দার্জিলিং, সিকিম, কালিম্পংয়ে ধসের ভয়ও। #weather
PRATHAM ALOR BARTA
534 ने देखा
15 घंटे पहले
বিকেলে রেডরোডে মেঘা কার্নিভাল - বন্ধ বেশ কয়েকটি রাস্তা শনিবার রাতে প্রবল বৃষ্টি হয়েছে কলকাতায়। ইতিমধ্যে বহু জায়গায় জল জমে গেছে। সেই পরিস্থিতিতেই আজ রবিবার দুর্গাপুজোর কার্নিভাল। গত ৯ বারের মতো দশম বর্ষেও জাঁকজমক পূর্ণ হতে চলবেছে দুর্গাপুজোর কার্নিভাল। কলতকাতার তাবড় পুজো মণ্ডপগুলি বিশ্বের দরবারে নিজেদের থিম পুজোর উপস্থাপন করতে প্রস্তুত। বিকেল ৪.৩০ থেকে রেড রোডেশুরু হবে সেই বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান। তার আগে পুজো কমিটিগুলিতে চলছে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি। রেড রোডের এই মেগা অনুষ্ঠানের জন্য এদিন শহরের একাধিক রাস্তায় যান চলাচলের রুট পরিবর্তন করেছে কলকাতা পুলিশ। কোন কোন পথে এদিন গাড়ি চলবে না? এই প্রথম শতাধিক পুজোর ট্যাবলো দেখা যাবে কলকাতার রাজপথে। রেড রোডে প্রদর্শিত হওয়ার পর দুর্গা প্রতিমাগুলি নিয়ে যাওয়া হবে বাবুঘাটে। প্রতিবারের মতো এবারও সেখানেই হবে নিরঞ্জন। ফলে দীর্ঘক্ষণ সেই রাস্তায় যান চলাচল কার্যত স্তব্ধ থাকবে। কোন কোন রাস্তা বন্ধ থাকবে কার্নিভালের সময়ে? লালবাজার সূত্রে জানা গেছে - * কার্নিভাল উপলক্ষে রবিবার দুপুর ১২টা থেকে ৩টে পর্যন্ত এজেসি বোস রোডে এক্সাইড ক্রসিং থেকে হেস্টিংস ক্রসিং, নিউ রোড, লাভার্স লেন, রেড রোড দিয়ে পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল বন্ধ থাকবে। > দুপুর ৩টের পর থেকে মালবাহী গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত। > দুপুর ২টো থেকে কার্নিভাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত হেস্টিংস ক্রসিং থেকে লাভার্স লেন অবধি খিদিরপুর রোডে যান চলাচল বন্ধ থাকবে। একমাত্র কার্নিভালে অংশ নেওয়া গাড়ি এ ক্ষেত্রে ছাড় পাবে। > অন্য গাড়িগুলো বিদ্যাসাগর সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে পারবে। > দুপুর ২টো থেকে জওহরলাল নেহরু রোড ক্রসিং থেকে মেয়ো রোডে যান চলাচল বন্ধ থাকবে। > দুপুর ২টো থেকে রেড রোড, লাভার্স লেন, কুইনস্‌ওয়ে, পলাশি গেট রোড, এসপ্ল্যানেড র‌্যাম্প বন্ধ থাকবে। > রবিবার রাত ৯টা পর্যন্ত রেড রোডে যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকবে। > হেঁটে যাঁরা কার্নিভালে যাবেন, তাঁরা এজেসি বোস রোড, চৌরঙ্গি রোড, আউট্রাম রোড, মেয়ো রোড বা আরআর অ্যাভিনিউ ধরে যেতে পারবেন। > রবিবার দুপুর ১২টা থেকে কার্নিভালের অনুষ্ঠান শেষ হওয়া পর্যন্ত চৌরঙ্গি রোড, জওহরলাল নেহরু রোড, ক্যাথিড্রাল রোড, কুইনসওয়ে, মেয়ো রোড, স্ট্র্যান্ড রোড, আরএন মুখার্জি রোড, হেয়ার স্ট্রিট ইত্যাদিতে গাড়ি রাখা নিষিদ্ধ #political
PRATHAM ALOR BARTA
507 ने देखा
15 घंटे पहले
আজ বিকেলে কলকাতায় মুখোমুখি তৃণমূল ও বিজেপি ভোট যত এগিয়ে আসছে দুই শাসক শিবিরের মধ্যে উন্মাদনা ততোই বাড়ছে। কেউ কাউকে 'সূচগ্র মেদিনী' ছাড়তে রাজি না। রেড রোডে কার্নিভালের দিনই শহরে রয়েছে বিজেপির মিছিল। কলকাতায় জমা জলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় এদিনই পথে নামছে পদ্ম শিবির। দুপুর দু’টোয় কলেজ স্কোয়ারে জমায়েত। সেখান থেকেই শুরু হবে মিছিল। মিছিল নিয়ে দীর্ঘ টানাপোড়েন চললেও শুক্রবারই শর্তসাপেক্ষে বিজেপির মিছিলে অনুমতি কলকাতা হাইকোর্টের। এদিকে পুজোর কার্নিভালের কথা উল্লেখ করে মিছিলের অনুমতি দেয়নি কলকাতা পুলিশ। জল গড়ায় আদালতে। শেষ পর্যন্ত সেখানেই শর্তসাপেক্ষে অনুমতি মেলে। বলা হয়েছে রুট বদলের কথা। কলেজ স্কোয়ার থেকে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের পরিবর্তে কলেজ স্কোয়ার থেকে অন্য রুটে মিছিল করতে হবে। ৫ নয়, ৩ হাজার সমর্থক নিয়ে মিছিল করা যাবে। একইসঙ্গে স্টেজ কত বড় হবে তা ঠিক করে দেবে পুলিশ। এমনই নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আদালতের নির্দেশ দু'পক্ষকেই মানতে হবে। এ প্রসঙ্গে কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভর্মা বলেন, “হাইকোর্টের অর্ডার আমরা দেখেছি। আমরা আমাদের হিসাবে ব্যবস্থা করছি। যেহেতু ওটা কলেজ স্কোয়ার থেকে ডোরিনার দিকে হচ্ছে তাই খুব একটা সমস্যা নেই। তবে ট্যাফিকের কিছু সমস্যা হতে পারে। কীভাবে ট্র্যাফিক পরিচালনা করা হবে সেটা পরিকল্পনা করা হচ্ছে।” এদিকে ফের একবার রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শহরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনায় কলকাতার পুরসভার ‘অপদার্থতার’ দিকে আঙুল তুলছেন। এদিকে একই দিনে দুই কর্মসূচি ঘিরে রাজনৈতিক মহলে তীব্র চাপানউতোর শুরু হয়েছে। পাল্টা তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ তীব্র কটাক্ষ করে বলছেন, “দেখবি আর জ্বলবি লুচির মতো ফুলবি! কার্নিভাল বিশ্বায়নের উৎসব। পুজোর বিশ্বায়ন হচ্ছে এই কার্নিভাল।" #political
PRATHAM ALOR BARTA
462 ने देखा
15 घंटे पहले
বিপর্যস্ত মানুষদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনার জন্য সোমবারই মমতা উত্তরবঙ্গ যাচ্ছেন গত কয়েকদিন ধরে বিশেষ করে শনিবার সারা রাত প্রবল বৃষ্টি হওয়ায় বিপর্যস্ত নেপাল সহ উত্তরবঙ্গ। আজ রবিবার পূজা কার্নিভাল সেরেই সোমবার সকালেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যাচ্ছেন উত্তরবঙ্গ। উত্তরবঙ্গে ভয়াবহ দুর্যোগ। মিরিকে মৃত্যু একাধিক ব্যক্তির। উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরিস্থিতির উপর রবিবার সকাল থেকেই নজর রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামিকাল অর্থাৎ সোমবারই শিলিগুড়ি যাচ্ছেন তিনি। উদ্ধারকাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। পাঁচ জেলাশাসককে নিয়ে বৈঠকে করেছেন মমতা। পর্যটকদের জন্য বিশেষ বার্তা দিয়েছেন তিনি। পরিস্থিতি নজর রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী- মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “উত্তরবঙ্গে ধস হয়েছে। বৃষ্টিতে ভূটান-সিকিম ভেসে গেছে। মৃত্যুর ঘটনায় আমরা মর্মাহত। পাঁচটা জেলার জেলাশাসকদের নিয়ে বৈঠক করেছি। আমি সকাল ছটা থেকে মনিটর করছি। ক্রমাগত ১২ ঘণ্টা বৃষ্টি হয়েছে।” পর্যটকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, "মিরিক হল ছোট পাহাড়। মিরিক-দার্জিলিং-কালিম্পং ঘিরে সাতটা ধস নেমেছে। একটা ব্রিজ ভেঙেছে। কালিম্পংয়ের রাস্তা বন্ধ আছে। অনেক পর্যটক আটকে আছেন। আমি বলেছি, পর্যটকরা যে যেখানে আছেন থাকবেন। তাঁদের যেন অতিরিক্ত হোটেল ভাড়া দিতে না হয়। হোটেল মালিকরা যাতে চাপ না দেয় সেটা সরকার দেখবেন। কিন্তু তাঁদের আমরা সেফলি নিয়ে আসব। পর্যটকরা যেন তাড়াহুড়ো না করেন।যে পরিবারের মানুষ মারা গিয়েছেন, মিরিকেই মূল ঘটনা ঘটেছে। আলিপুরদুয়ারকে অ্যালার্ট করা হয়েছে। অনেক জল জমে গেছে। বাইরে থেকে জল এসেছে।” #political
PRATHAM ALOR BARTA
585 ने देखा
1 दिन पहले
শুক্রবার সন্ধ্যায় ভাবনীপুরে বিজয়া সম্মিলনী সারলেন মমতা সামনেই বিধানসভা নির্বাচন। তাই কোনো সময় নষ্ট করতে রাজি না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সামান্য অবসর পেয়েই শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজের বাড়িতেই তিনি সারলেন বিজয়া সম্মেলনী। শুক্রবার বিকেলে সেখানে দলের সমস্ত জনপ্রতিনিধি ও দায়িত্বপ্রাপ্তদের সঙ্গে দেখা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। মিষ্টি বিতরণের পাশাপাশি করে সকলের সঙ্গে বিজয়ার শুভেচ্ছা বিনিময় হল তাঁর। শুক্রবার কালীঘাটে পার্টি অফিসে বিজয়া সম্মিলনীতে হাজির হয়েছিলেন দলের সাধারণ কর্মীরাও। তাঁদেরকেও ‘শুভ বিজয়া’ জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একেবারে গৃহকর্ত্রীর মতোই অতিথি আপ্যায়ণ করতে দেখা গেল তাঁকে। পরে মুখ্যমন্ত্রী নিজেই সেই সমাবেশের ভিডিও পোস্ট করেন তাঁর এক্স হ্যান্ডলে। দশমীর বিষণ্ণতার মাঝে সকলের সঙ্গে দেখা হওয়ায় উৎসবের রেশ জিইয়ে রইল বলে নিজের অনুভূতির কথাও লিখলেন দলনেত্রী। এক্স হ্যান্ডলে কালীঘাটের কার্যালয়ে বিজয়া সম্মিলনীর ভিডিওটি পোস্ট করে মমতা লিখেছেন, ‘আজ কালীঘাটে বিজয়া সম্মিলনীতে যোগ দিলাম আমরা সবাই, ছিলেন দলের সব সদস্য, নেতা, কর্মী। শামিল হন সাংবাদিক বন্ধুরাও। এছাড়া বিনোদন জগতের অনেকে – গায়ক, অভিনেতা ও পুজো উদ্যোক্তারা ছিলেন।’ তিনি আরও লেখেন, ‘যদিও দুর্গাপুজো শেষ হয়েছে, কিন্তু এর আবেশ রয়ে গিয়েছে আমাদের এই মিলিত হওয়ার মধ্যে। এটাই আমাদের ঐক্য, বন্ধন এবং আনন্দকে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়াস। আমরা এই আবহে পরস্পরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছি, একে অপরের খোঁজখবর নিয়েছি। আপনাদের সকলের এই পাশে থাকাই আমাদের মূল অনুপ্রেরণা, চলার পথে পাথেয়।' #political
PRATHAM ALOR BARTA
536 ने देखा
1 दिन पहले
কাঁটা তারের এপার থেকে মৃত বাবাকে দেখলেন মেয়ে এক ভালো মানবিকতার নজির তৈরী করলেন দু'পার বাংলার সীমান্ত রক্ষিরা। ঘটনাটা উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা সীমান্তের। কাঁটাতারের ওপারে থেকেই বাবার শেষ মুখ দেখলেন বাংলাদেশের বাসিন্দা মেয়ে। এভাবেই যেন বাগদা সীমান্তে মানবিকতার দৃষ্টান্ত তৈরি হল। দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সহযোগিতায় মৃত্যুর পর বাবার শেষ মুখ দর্শন সম্ভব হল মেয়ের।এদিন বাগদা সীমান্তের মুস্তাফাপুর ফাঁড়িতে বিএসএফ ও বিজিবির উদ্যোগে বাবাকে শেষবারের মতো দেখতে পারলেন বাংলাদেশের যশোর জেলার বেনাপোলের বাসিন্দা মিটু মণ্ডল। সূত্রের খবর, ভারতের বাঁশঘাটা গ্রামের বাসিন্দা জুব্বার মণ্ডলের মৃত্যুর পর তাঁর মেয়ে মিটু মণ্ডল ইচ্ছা প্রকাশ করেন বাবাকে শেষবার দেখার। তারপরেই শুরু হয় তৎপরতা। বিষয়টি জানানো হয় ৫৯ নম্বর ব্যাটেলিয়নের বিএসএফকে। এরপর বিএসএফ বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির সঙ্গে যোগাযোগ করে বিশেষ ব্যবস্থা নেয়। অবশেষে মুস্তাফাপুর সীমান্তের জিরো লাইনে মৃত বাবাকে দেখার সুযোগ করে দেওয়া হয় মেয়েকে। বাবাকে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন মিটু মণ্ডল-সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। পরিবারের তরফে বিএসএফ ও বিজিবির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়। পরিবারের তরফ থেকে জানানো হয়, বাবার মৃত্যু হয়েছে জানতে পেরে মেয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করেন। পাশাপাশি বাবাকে শেষ দেখার জন্য আকুতি মিনতি করতে থাকেন। এরপরই প্রশাসনিক স্তরে যোগাযোগ করা হয় দুই দেশের তরফে। তাদের সাহায্যেই দু’দশের সহযোগিতায় মৃত বাবার মুখ দেখতে পেল মেয়ে। #social
PRATHAM ALOR BARTA
597 ने देखा
1 दिन पहले
মমতা আবার ম্যানমেড বন্যার তত্ত্ব সামনে আনলেন অক্টোবরের শুরুতে প্রবল বৃষ্টি ঝাড়খন্ডে। আর এখান থেকেই শুরু অশান্তির। একের পর এক নিম্নচাপ, সক্রিয় মৌসুমী অক্ষরেখা। মৌসুমী বায়ু যখন ফিরে যাওয়ার কথা, তখন ফিরছে না। নতুন করে তৈরি হয়েছে গভীর নিম্নচাপ। ফলে বাংলার একটা অংশ নিয়ে বেড়েছে উৎকন্ঠা। আর তার সঙ্গেই সক্রিয় DVC কেন্দ্রীয় রাজনীতি। ম্যান মেড বন্যা বিতর্ক! ঝাড়খণ্ডে তুমুল বৃষ্টি। আর তাতে জল ছাড়ার পরিমাণ বাড়িয়েছে DVC। জল ছাড়ার পরিমাণ আরও বাড়াল দক্ষিণবঙ্গে প্লাবনের আশঙ্কা। এই পরিস্থিতিতে DVC-র জল ছাড়া নিয়ে খড়্গহস্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ, কোনও আগাম নোটিস না দিয়েই জল ছাড়ছে ডিভিসি। এই নিয়ে নিজের সামাজিক মাধ্যমে পোস্টও করেছেন তিনি। আর সেই পোস্ট নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। দু'পক্ষ নিজের জায়গায় অবিচল। পশ্চিমবঙ্গের মানুষের স্বার্থ মুখ্যমন্ত্রীকে আগে দেখতে হবে - এটাই স্বাভাবিক। তাই মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “ডিভিসি-র একতরফা ও ইচ্ছাকৃত জল ছাড়ছে। লেটেস্ট আপডেট অনুযায়ী, আজ সন্ধ্যার মধ্যে তারা মাইথন ও পাঞ্চেত বাঁধ ইত্যাদি থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার কিউসেকেরও বেশি জল ছেড়েছে, যার ফলে উৎসবের সময় আমাদের পশ্চিমবঙ্গকে প্লাবিত করা হচ্ছে।” তিনি আরও লিখেছেন, “এটি একেবারে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, যাতে লক্ষ লক্ষ মানুষের উপর দুর্যোগ নেমে আসে, যখন তারা এখনও পুজোর আনন্দে ব্যস্ত। লজ্জাজনক, অসহনীয়, অগ্রহণযোগ্য! আমরা প্রতিবাদ জানাই!” উল্লেখ্য, প্রথম পোস্টে ৬৫ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার কথা উল্লেখ করেছিলেন। এর আগেও বাংলায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হলে DVC-র জল ছাড়া নিয়ে ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব খাঁড়া করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। যদিও DVC-র তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে, দেড় লক্ষ কিউসেক জল মোটেও ছাড়া হয়নি। এখনও পর্যন্ত জল ছাড়ার হার ৭০ হাজার কিউসেক। রাজ্যকে জানিয়েই সবসময় জল ছাড়া হয়েছে বলে দাবি করেছে।  #political
See other profiles for amazing content