#জয় হনুমান #জয় শ্রী রাম 🙏 জয় মহাবীর হনুমান 🙏 #🙏🙏🌻🚩🚩জয় শ্রী হনুমান🚩🚩🌻🙏🙏 #পঞ্ছমুখি হনুমান #হনুমান 🌿 . 🕉️⚛️💗 #সনাতন_ধর্ম 💗⚛️🕉️
⚜️🔔💓🙏 #জয়_হনুমান_challenge 🙏💓 🔔
*─⊱✼ 💓🙏 #পঞ্চমুখী_হনুমান 🙏💓 ✼⊰─*
🕉🔱🐒#বজরঙ্গবালী🐒🔱🕉
*─⊱✼ 🐒 #হনুমান_চালিসা 🐒 ✼⊰─*
*─⊱✼ #জয়_বজরংবলী ✼⊰─*
🕉🏹⚛️🏵#জয়_শ্রী_রাম_challenge 🏵⚛️🏹🕉
✧════════•❁❀❁•════════✧
🧡⚜️🕉️ আজ মঙ্গলবার 02/12/2025 🕉️⚜️🧡
আজ অগ্রহায়ণ মাসের ১৫ তারিখ মঙ্গলবার
✧════════•❁❀❁•════════✧
#পঞ্চমুখী_হনুমান_কথা : -
হনুমান বা বজরংবলী রামায়ণের অন্যতম আকর্ষণীয় চরিত্র ৷ যিনি সেই ত্রেতা যুগ থেকে এই কলি যুগেও অমর হয়ে বেঁচে আছেন ৷ বিষ্ণুর সপ্তম অবতার রামচন্দ্রের তিনি সবচেয়ে বড় ভক্ত ৷ বুক চিড়ে দেখিয়েছিলেন রাম-সীতার অবস্থান ৷ আবার তিনি শিবের একাদশ তম রুদ্র অবতার ৷ একই সাথে তিনি বায়ুর দেবতা পবনের পুত্র৷ তাঁর এক রূপ "পাঁচ মুখী হনুমান " !
শাস্ত্রে পঞ্চমুখী হনুমান এঁর জন্য দুটো তত্ত্ব আছে । রাম লক্ষণ তত্ত্ব এবং বিষ্ণু চক্র তত্ত্ব ।
মা ভবাণীর উপাসক রাবণের ভাই পাতাল রাজ অহিরাবণের মায়াবী শক্তি কাটাতে বজরংবলী এই রূপ ধারণ করেছিলেন ৷ রামায়ণে আছে রাম ও লক্ষ্মণকে অহিরাবণ বন্দী করে তাঁর পাতাল পুরীতে নিয়ে গেলে বিভীষণের কথা মত তাঁদের মুক্ত করতে হনুমান পাতালে যান ৷ সেখানে দেখেন মহামায়ার ভক্ত অহিরাবণ মায়ের উদ্দেশ্যে পুরীর পাঁচ দিকে পাঁচটি দীপ জ্বেলে রেখেছিলেন ৷ এক সঙ্গে ঐ পাঁচটি প্রদীপ না নেভাতে পারলে ভবাণীর কৃপায় কেউ অহিরাবণকে হত্যা করতে পারবে না ৷ আর সে জন্যই হনুমানজীকে পাঁচ মুখ ধারণ করতে হয় ৷
আবার মায়াবী মারিয়াল দৈত্য ভগবান বিষ্ণুর
সুদর্শন চক্র চুরি করলে হনুমান তা ফিরিয়ে আনার সংকল্প করেন ৷ তখন হনুমান পাঁচ মুখ নিয়ে মারিয়ালকে বধ করে সুদর্শন চক্র ফিরিয়ে আনেন ৷
এই রূপ পেলে ভগবতী পার্বতী তাঁকে পদ্ম ফুল ও যমরাজ শীষ নামের একরকম অস্ত্র হনুমানকে দেন ৷ হনুমানের পাঁচ মুখ হলো উত্তর দিকে হনুমান মুখ যা ভয় ভীতি দূর করে ৷ পশ্চিমে গড়ুর মুখ সব বাধা বিঘ্ন কাটায় ৷ উত্তরে বরাহ মুখ ভক্তকে দেয় দীর্ঘায়ু ও ধন সম্পত্তি৷ দক্ষিণের নরসিংহ মুখ সাহস যোগায় ৷ ঊর্দ্ধের হায়গ্রীব বা ঘোড়ার মুখ শুভকামনা দেয় ৷ এই পাঁচ মুখের মধ্যে নরসিংহ, গড়ুর ও বরাহ রূপ ভগবান বিষ্ণুর রূপ ৷ এই পাঁচ মুখের সবক'টিতে রয়েছে তিনটি করে চোখ ৷ যা আমাদের আধ্যাত্মিক, আধি দৈবিক ও আধি ভৌতিক তাপ মোচন করে ৷
মঙ্গলবারে লাল আসনে বসে লাল ফুল, তুলসী ও সিঁদুর দিয়ে এবং হনুমান চালিশা পাঠ করে ও
#হনুমানজীর_বীজ_মন্ত্র : - "ॐ হং ॐ" জপ করে হনুমানজীর পুজো তাই সনাতন ধর্মে ব্যাপক ভাবে প্রচলিত ৷ হনুমান গায়ত্রী , "ॐ হং হনুমতে বিদ্মহে আঞ্জনেয়ায় ধীমহি তন্নো বীরঃ প্রচোদয়াৎ" ৷
গৃহস্থের অর্থনৈতিক উন্নতির সব বাধা কাটাতে বাড়ীর প্রবেশ দ্বারের উপরে পাঁচ মুখী হনুমানের ছবি লাগানো হয় ৷ তাতে অশুভ শক্তি ঘরে ঢুকতে পারে না ৷ নেতিবাচক শক্তি দূর হয় ৷
তাঁকে ধ্যান করি,
"মহাশৈলং সমুৎপাট্য ধাবন্তং রাবণং প্রতি ৷
তিষ্ঠ তিষ্ঠ রণে দুষ্ট ঘোরারাবং সমুৎসৃজন ৷
লাক্ষারসারুণং রৌদ্রং কালানতযমোপমম ৷
জ্বলদগ্নিলসন্নেত্রং সূর্য্যকোটিসমপ্রভম্ ৷
অঙ্গদাদ্যৈর্মহাবীরৈবেষ্টিতং রুদ্ররূপিণীম্" ৷
#পঞ্চমুখী_হনুমান_ধ্যান_মন্ত্র : -
“পঞ্চস্যচুতামানেক বিচিত্র বীর্যম্ ।
শ্রী শঙ্ক চক্র রমণীয়া ভূজাগ্র দেশম ॥
পীথাম্বরম মাকার কুন্ডলা নূপুরঙ্গম ।
ধ্যায়েথিতম কপিভারম্ হৃতি ভবয়ামি” ॥
#পঞ্চমুখী_হনুমান_স্তোত্র : -
১. ॐ নমঃ ভগবতে পঞ্চবদনায় পূর্বা কপি মুখে সকলা শত্রু সমর্ণায়া স্বাহা ৷
২. ॐ নমঃ ভগবতে পঞ্চবদনায় দক্ষিণ মুখে, করলা বদনায় নরসিমহায়া সকলা ভূতা প্রেত প্রমাদনায় স্বাহা ৷
৩. ॐ নমঃ ভগবতে পঞ্চবদনায় পশ্চিমা মুখে, গরুদায়া সকলা বিশঃ হারানায় স্বাহা ৷
৪. ॐ নমঃ ভগবতে পঞ্চবদনায় উত্তরা মুখে অধিভরহায়া সকলা সম্পদকারায় স্বাহাঃ ৷
৫. ॐ নমঃ ভগবতে পঞ্চবদনায় ঊর্দ্ধ মুখে হায়গ্রীবায়া সকলা জন বশিকরণায়া স্বাহাঃ ৷
আমরা তাঁকে প্রণাম জানাই,
"রামেষ্টমিত্রং জগদেকবীরং প্লবঙ্গরাজেন্দ্রকৃত প্রণামম্ ৷
সুমেরুশৃঙ্গাগমচিত্ত্যামাদ্যং হৃদি স্মরামি হনুমন্তমীড্যম্" ৷
#হনুমান_চালীসা : -
দোহা
শ্রী গুরু চরণ সরোজ রজ নিজমন মুকুর সুধারি |
বরণৌ রঘুবর বিমলয়শ জো দায়ক ফলচারি ||
স্মরণ করি শ্রী গুরু চরণ নিজ মন মুকুর সুধার ।
করি বর্ণন রঘুনাথ যশঃ যাহা ফল দায়ক চার ॥
বুদ্ধিহীন তনুজানিকৈ সুমিরৌ পবন কুমার |
বল বুদ্ধি বিদ্য়া দেহু মোহি হরহু কলেশ বিকার ||
বুদ্ধি তনু জানিয়া স্মরণ করি পবন কুমার ।
বল বুদ্ধি বিদ্যা দাও হে প্রভু হর মোর ক্লেশ আর মনের বিকার ॥
চৌপাঈ
জয় হনুমান জ্ঞান গুণ সাগর |
জয় কপীশ তিহু লোক উজাগর || ১ ||
জয় হনুমান জ্ঞান গুণ সাগর ।
জয় কপিশ ত্রিলোক উজাগর ॥ ১ ॥
রামদূত অতুলিত বলধামা |
অংজনি পুত্র পবনসুত নামা || ২ ||
রাম দূত তুমি অতি বলশালী ।
অঞ্জনী পুত্র পবন সূত মহাবলী ॥ ২ ॥
মহাবীর বিক্রম বজরঙ্গী |
কুমতি নিবার সুমতি কে সঙ্গী || ৩ ||
বজরঙ্গী মহাবীর তুমি হনুমান ।
কুমতি নাশিয়া সুমতি কর দান ॥ ৩ ॥
কংচন বরণ বিরাজ সুবেশা |
কানন কুংডল কুংচিত কেশা || ৪ ||
কাঞ্চন বরণ তব তুমি হে সুবেশ ।
কর্ণে তে কুণ্ডল শভে কুঞ্চিত কেশ ॥ ৪ ॥
হাথবজ্র ঔ ধ্বজা বিরাজৈ |
কাংথে মূংজ জনেবূ সাজৈ || ৫ ||
হাতে বজ্র তব আর ধ্বজা বিরাজে ।
সুন্দর মহাগদা কাঁধে সাজে ॥ ৫ ॥
শংকর সুবন কেসরী নন্দন |
তেজ প্রতাপ মহাজগ বন্দন || ৬ ||
শঙ্করাংশে জন্ম তব, হে কেশরী নন্দন ।
তেজ প্রতাপ তব মহা জগ বন্দন ॥ ৬ ॥
বিদ্য়াবান গুণী অতি চাতুর |
রাম কাজ করিবে কো আতুর || ৭ ||
বিদ্যাবান গুণী তুমি অতি চতুর ।
রাম কাজ করিবারে তুমি যে আতুর ॥ ৭ ॥
প্রভু চরিত্র সুনিবে কো রসিয়া |
রামলখন সীতা মন বসিয়া || ৮ ||
প্রভু চরিত্র শুনিবার রাখ অভিলাষা ।
রাম-লখন আর সীতায় দাও ভালবাসা ॥ ৮ ॥
সূক্ষ্ম রূপধরি সিয়হি দিখাবা |
বিকট রূপধরি লংক জরাবা || ৯ ||
সূক্ষ্ম রূপ ধরি সীতার কাছে গেলে ।
বিকট রূপ ধরি লঙ্কা দগ্ধ করিলে ॥ ৯ ॥
ভীম রূপধরি অসুর সংহারে |
রামচংদ্র কে কাজ সংবারে || ১০ ||
ভীম রূপ ধরি তুমি অসুর সংহার ।
রামচন্দ্রের তুমি সর্ব কাজ কর ॥ ১০ ॥
লায় সংজীবন লখন জিয়ায়ে |
শ্রী রঘুবীর হরষি উরলায়ে || ১১ ||
সঞ্জীবন আনি তুমি বাঁচালে লক্ষ্মণ ।
রঘুবীর হন তাহে আনন্দিত মন ॥ ১১ ॥
রঘুপতি কীন্হী বহুত বডায়ী |
তুম মম প্রিয় ভরতহি সম ভায়ী || ১২ ||
রঘুপতি দিলেন তোমা আলিঙ্গন দান ।
কহিলেন তুমি ভাই ভরত সমান ॥ ১২ ॥
সহস বদন তুম্হরো য়শগাবৈ |
অস কহি শ্রীপতি কণ্ঠ লগাবৈ || ১৩ ||
সহস্র বদন তব গাবে যশ খ্যাতি ।
এত বলি আলিঙ্গন করেন শ্রীপতি ॥ ১৩ ॥
সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনীশা |
নারদ শারদ সহিত অহীশা || ১৪ ||
সনকাদি ব্রহ্মাদি যতেক দেবগন ।
নারদ শারদ আদি দেব ঋষি গন ॥ ১৪ ॥
য়ম কুবের দিগপাল জহাং তে |
কবি কোবিদ কহি সকে কহাং তে || ১৫ ||
যম ও কুবেরের আদি দিকপালগনে ।
কবি ও কবিদ যত আছে ত্রিভুবনে ॥ ১৫ ॥
তুম উপকার সুগ্রীবহি কীন্হা |
রাম মিলায় রাজপদ দীন্হা || ১৬ ||
সুগ্রীবের উপকার তুমি হে করিলে ।
রামে মিলায়ে তারে, রাজপদ দিলে॥ ১৬ ॥
তুম্হরো মন্ত্র বিভীষণ মানা |
লংকেশ্বর ভয়ে সব জগ জানা || ১৭ ||
তোমারি মন্ত্র বিভীষন মানিল ।
লঙ্কেশ হইল সে, সারা বিশ্ব জানিল ॥ ১৭ ॥
য়ুগ সহস্র য়োজন পর ভানূ |
লীল্য়ো তাহি মধুর ফল জানূ ||১৮ ||
সহস্র যোজন দূরে সূর্য কে দেখে ।
সুমধুর ফল ভাবি ধাইলে গ্রাসিতে ॥ ১৮ ॥
প্রভু মুদ্রিকা মেলি মুখ মাহী |
জলধি লাংঘি গয়ে অচরজ নাহী || ১৯ ||
প্রভুমুদ্রিকা, রাখি মুখ মাঝে ।
জলধি লঙ্ঘিলে, রঘুনাথ কাজে ॥ ১৯ ॥
দুর্গম কাজ জগত কে জেতে |
সুগম অনুগ্রহ তুম্হরে তেতে ||২০ ||
দুর্গম কাজ যত, জগতে আছে ।
সুগম যে হয় তাহা তোমারি কাছে ॥ ২০ ॥
রাম দুআরে তুম রখবারে |
হোত ন আজ্ঞা বিনু পৈসারে || ২১ ||
তুমি যে দ্বারী, রাম দুয়ারে ।
তব আজ্ঞা বিনা কেহ, প্রবেশিতে নারে ॥ ২১ ॥
সব সুখ লহৈ তুম্হারী শরণা |
তুম রক্ষক কাহূ কো ডর না || ২২ ||
তোমারি স্মরণে যে, সব সুখ পা-ই ।
রক্ষক হ'লে তুমি, কোন ভয় না-হি ॥ ২২ ॥
আপন তেজ তুম্হারো আপৈ |
তীনোং লোক হাংক তে কাংপৈ || ২৩ ||
নিজ তেজ নিজে তুমি কর সম্বরন ।
তোমার হুংকারে দেখ কাঁপে ত্রিভুবন ॥ ২৩ ॥
ভূত পিশাচ নিকট নহি আবৈ |
মহবীর জব নাম সুনাবৈ || ২৪ ||
ভূত পিশাচ, নিকট নাহি আসে ।
মহাবীর নাম লয় যে, থাক তার পাশে ॥ ২৪ ॥
নাসৈ রোগ হরৈ সব পীরা |
জপত নিরংতর হনুমত বীরা || ২৫ ||
নাশ করহ সব রোগ, হরহ সব পীড়া ।
যে জন নিরত জপে, হনুমান বলবীরা ॥ ২৫ ॥
সংকট সেং হনুমান ছুডাবৈ |
মন ক্রম বচন ধ্য়ান জো লাবৈ || ২৬ ||
সব সঙ্কট কর মোচন, তুমি বীর হনুমান।
মন ক্রম বচনে, ধরে যে ধ্যান ॥ ২৬ ॥
সব পর রাম তপস্বী রাজা |
তিনকে কাজ সকল তুম সাজা || ২৭ ||
সর্বোপরি রাম রাজার যে তপস্বী রূপ ।
তাহার সকল কাজ কর তুমি অনুপ ॥ ২৭ ॥
ঔর মনোরধ জো কোয়ি লাবৈ |
তাসু অমিত জীবন ফল পাবৈ || ২৮ ||
যে কোন মনোরথ, যে জন করিবে ।
তোমারি কৃপায় সে, অমিত ফল পাবে ॥ ২৮ ॥
চারো য়ুগ পরিতাপ তুম্হারা |
হৈ পরসিদ্ধ জগত উজিয়ারা || ২৯ ||
চারি যুগ তব, প্রতাপ-বাখানি ।
জগতে খ্যাত তুমি, তাহা যে জানি ॥ ২৯ ॥
সাধু সন্ত কে তুম রখবারে |
অসুর নিকন্দন রাম দুলারে || ৩০ ||
সাধু সন্ত দের তুমি রক্ষা করে ।
অসুর নিকন্দন রাম দুলারে ॥ ৩০ ॥
অষ্ঠসিদ্ধি নব নিধি কে দাতা |
অস বর দীন্হ জানকী মাতা || ৩১ ||
অষ্ট-সিদ্ধি আর, নয়-নিধির দাতা ।
আশীষ-করিলা তোমা, জানকী মাতা ॥ ৩১ ॥
রাম রসায়ন তুম্হারে পাসা |
সদা রহো রঘুপতি কে দাসা || ৩২ ||
রাম রসায়ন, তোমারি পাশে ।
রঘুপতি সম মনে, রেখো এ দাসে ॥ ৩২ ॥
তুম্হরে ভজন রামকো পাবৈ |
জন্ম জন্ম কে দুখ বিসরাবৈ || ৩৩ ||
তোমারি ভজন গাহি, রাম পদ লভি ।
জনম জনম ভুলি, দুঃখ যে সবই ॥ ৩৩ ॥
অংত কাল রঘুবর পুরজায়ী |
জহাং জন্ম হরিভক্ত কহায়ী || ৩৪ ||
অন্তিম কালে স্থান, দিও রঘুবর পুরে ।
রাম নাম সেথা যেন, পাই জপিবারে ॥ ৩৪ ॥
ঔর দেবতা চিত্ত ন ধরয়ী |
হনুমত সেয়ি সর্ব সুখ করয়ী || ৩৫ ||
সব ছারি বল সবে জয় হনুমান ।
হনুমান সর্ব সুখ করিবে প্রদান ॥ ৩৫ ॥
সংকট কটৈ মিটৈ সব পীরা |
জো সুমিরৈ হনুমত বল বীরা || ৩৬ ||
সংকট মোচন করে, হরে সব পীড়া ।
যে জন স্মরণ করে, হনুমান বল বীরা ॥ ৩৬ ॥
জৈ জৈ জৈ হনুমান গোসায়ী |
কৃপা করো গুরুদেব কী নায়ী || ৩৭ ||
জয়-জয়-জয়, হনুমান গোঁসাঈ ।
কৃপা করহ দেব, গুরুদেব এর ন্যায়-ই ॥ ৩৭ ॥
জো শত বার পাঠ কর কোয়ী |
ছূটহি বন্দি মহা সুখ হোয়ী || ৩৮ ||
যেই জন শতবার ইহা পাঠ করে ।
সকল অশান্তি তার চলে যায় দূরে ॥ ৩৮ ॥
জো য়হ পডৈ হনুমান চালীসা |
হোয় সিদ্ধি সাখী গৌরীশা || ৩৯ ||
হনুমান চালীসা যে করে পঠন ।
সর্বকাজে সিদ্ধি লাভ করে সেই জন ॥ ৩৯ ॥
তুলসীদাস সদা হরি চেরা |
কীজৈ নাথ হৃদয় মহ ডেরা || ৪০ ||
তুলসীদাস সর্বদাই শ্রী হরির দাস ।
মনের মন্দিরে প্রভু কর সদা বাস ॥ ৪০ ॥
দোহা
পবন তনয় সংকট হরণ – মঙ্গল মূরতি রূপ |
রাম লখন সীতা সহিত – হৃদয় বসহু সুরভূপ ||
পবন তনয়, সংকট হরণ, মঙ্গল মুরতি রূপ ।
রাম লখন সীতা সহ, হৃদয়ে বস হে কপিসূত ॥
সিয়াবর রামচন্দ্রকী জয় |
পবনসুত হনুমানকী জয় |
সীতাপতি শ্রী রামচন্দ্রের জয় ।
পবনসুত হনুমানের জয় ॥
.
জয় হনুমান

