ShareChat
click to see wallet page
search
#🥰জয় শ্রীকৃষ্ণ🙏 #💓জয় গীতা 🙏❤🕉 #জয় গীতা ❤🙏 #✨জয় গীতা🙏 #😇 জয় গীতা। 🙏 🌿 . 🕉️⚛️💗 #সনাতন_ধর্ম 💗⚛️🕉️⛳🚩 #জয়_শ্রী_কৃষ্ণ_challenge #জয়_গীতা_challenge *─⊱✼ #গীতা_জয়ন্তী ✼⊰─* আজ ২৫ অগ্রহায়ণ শুক্রবার 12/12/2025 *•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••* #শ্রীমদ্ভগবদগীতা #ধ্যান_যোগ ( ২৩৩,২৩৪ ) #ষষ্ঠ_অধ্যায় : - ৬ #শ্লোক : - ০৩,০৪ #গীতার_ষষ্ঠ_অধ্যায় #শ্লোক_নম্বর : - ০৩ ,০৪ 🌿🌿🌿 ওঁ তৎ সৎ🙏🏻🙏 #ষষ্ঠ_অধ্যায় #শ্লোক_০৩ आरुरुक्षोर्मुनेर्योगं कर्म कारणमुच्यते । योगारूढस्य तस्यैव शमः कारणमुच्यते ।।६.३।। আরুরুক্ষোর্মুনের্যোগং কর্ম কারণমুচ্যতে । যোগারূঢ়স্য তস্যৈব শমঃ কারণমুচ্যতে ।।৬.৩।। #অনুবাদ : - অষ্টাঙ্গযোগ অনুষ্ঠানে যারা নবীন, তাদের পক্ষে কর্ম অনুষ্ঠান করাই উৎকৃষ্ট সাধন, আর যাঁরা ইতিমধ্যেই যোগারূঢ় হয়েছেন, তাঁদের পক্ষে সমস্ত কর্ম থেকে নিবৃত্তিই উৎকৃষ্ট সাধন । #সারাংশ : - ভগবানের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পন্থাকে বলা হয় যোগ । এই যোগকে একটি সিঁড়ির সঙ্গে তুলনা করা হয়, যার দ্বারা পারমার্থিক তত্ত্বজ্ঞানের সর্বোচ্চ স্তরে আরোহণ করা যায় । জীবনের সর্বনিম্ন স্তর থেকে এই সিঁড়ির শুরু এবং জনাধর তা অধ্যাত্মমার্গের চরমে আত্মোপলব্ধির স্তরে উপনীত হয় ষ । উচ্চতা বা উন্নতি- লাভের ক্রম অনুসারে এই সিঁড়ির বিভিন্ন অংশের বিভিন্ন নাম আছে । কিছু সম্পূর্ণ সিঁড়িটিকে বলা হয় যোগ এবং সেটি তিনটি ভাগে বিভক্ত — জ্ঞানযোগ, ধ্যানযোগ ও ভক্তিযোগ । এই সিঁড়ির প্রথম ধাপকে বলা হয় যোগারুরুক্ষু স্তর এবং সর্বোচ্চ ধাপকে বলা হয় যোগারূঢ় স্তর । অষ্টাঙ্গযোগের প্রাথমিক স্তরে নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের মাধ্যমে আসন অভ্যাস করে (শারীরিক কসরৎসাপেক্ষ) ধ্যান করার প্রচেষ্টাকে সকাম কর্ম বলে গণ্য করা হয় । এই সমস্ত ক্রিয়ার প্রভাবে ক্রমশ ইন্দ্রিয়গুলিকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পূর্ণ মানসিক সাম্যতা লাভ হয় । ধ্যানাভ্যাসে সিদ্ধিলাভ হলে উদ্বেগ সৃষ্টিকারী সব রকম মানসিক ক্রিয়াগুলি সম্পূর্ণভাবে পরিত্যাগ করা যায় । কৃষ্ণভাবনাময় কৃষ্ণভক্ত শুরু থেকেই ধ্যানের স্তরে অবস্থিত, কারণ তিনি সর্বদাই শ্রীকৃষ্ণের স্মরণ করেন । আর সর্বদাই ভগবানের সেবায় রত থাকার ফলে তিনি সব রকম জাগতিক কর্মগুলি ত্যাগ করেছেন বলে গণ্য করা হয় । ✧════════•❁❀❁•════════✧ #ষষ্ঠ_অধ্যায় #শ্লোক_০৪ यदा हि नेन्द्रियार्थेषु न कर्मस्वनुषज्जते । सर्वसङ्कल्पसंन्यासी योगारूढस्तदोच्यते ।।६.४।। যদা হি নেন্দ্রিযার্থেষু ন কর্মস্বনুষজ্জতে ৷ সর্বসঙ্কল্পসংন্যাসী যোগারূঢস্তদোচ্যতে ৷৷৬.৪৷৷ #অনুবাদ : - যখন যোগী জড় সুখভোগের সমস্ত সংকল্প ত্যাগ করে ইন্দ্রিয়ভোগ্য বিষয়ে এবং সকাম কর্মের প্রতি আসক্তি রহিত হন, তথন তাঁকেই যোগারূঢ় বলা হয় । #সারাংশ : - মানুষ যখন ভক্তিযোগে সর্বতোভাবে ভগবানের সেবায় নিয়োজিত হয়, তখন সে আত্মতৃপ্তি লাভ করে এবং তাই ইন্দ্ৰিয়তৃপ্তি অথবা সকাম কর্মে সে আর লিপ্ত হয় না । আর তা না হলে অবশ্যই ইন্দ্ৰিয়তৃপ্তি সাধনে প্রবৃত্ত হতে হবে, কারণ কর্মরহিত হয়ে মানুষ কখনও থাকতে পারে না । কৃষ্ণভাবনাময় কর্ম না করা হলে আত্মকেন্দ্রিক অথবা সমষ্টিগত স্বার্থে কর্ম করার প্রয়াস দেখা দেবে । কৃষ্ণভাবনাময় ভক্ত কিন্তু শ্রীকৃষ্ণের সন্তোষবিধানের জন্যই সব কিছু করেন, তাই তিনি ইন্দ্রিয়তৃপ্তির ব্যাপারে সম্পূর্ণ নিরাসক্ত থাকেন । যার এই উপলব্ধি হয়নি, তাকে যোগমার্গরূপ সিঁড়ির সর্বোচ্চ ধাপে উপনীত না হওয়া পর্যন্ত বিষয়বাসনা থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য যন্ত্রবৎ প্রযত্ন করতে হবে । ( প্রতিদিন শ্রীমদ্ভগবদগীতার ১ টি করে শ্লোক পড়তে এই পেজটির সাথে থাকুন ।) *─⊱✼ #হরে_কৃষ্ণ ✼⊰─* *•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼🌼🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••* #হরে_কৃষ্ণ_হরে_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_হরে_হরে ! #হরে_রাম_হরে_রাম_রাম_রাম_হরে_হরে । । 🙏🙏 #জয়_শ্রী_কৃষ্ণ 🙏🙏 🙏 #রাধে_রাধে 🙏 ∙──༅༎ Hare Krishna 🙏༎༅──
🥰জয় শ্রীকৃষ্ণ🙏 - S8B {Uat S8B {Uat - ShareChat