ShareChat
click to see wallet page
search
#জয় মা লক্ষ্মী #👣জয় মা লক্ষ্মী🌷 #🙏🌺 জয় মা লক্ষ্মী 🙏🌺 #🙏জয় মা লক্ষ্মী🙏 . ⚜️🔔 #জয়_মা_লক্ষী_challenge 🔔⚜️ #লক্ষ্মী_পাঁচালি_ব্রতকথা *─⊱✼ #জয়_মা_লক্ষ্মী ✼⊰─ ✧════════•❁❀❁•════════✧ 🧡⚜️🕉️ আজ বৃহস্পতিবার 04/12/2025 🕉️⚜️🧡 আজ অগ্রহায়ণ মাসের ১৬ তারিখ বৃহস্পতিবার •••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈••••••••• অন্যান্য মন্ত্রের তুলনায় গায়ত্রী মন্ত্রকে অধিক শক্তিশালী মনে করা হয় । এই মন্ত্র জপ করার জন্য কোনও বিশেষ সময়ের প্রয়োজন পড়ে না । তবে একটি নির্দিষ্ট সময় ও নিয়ম মেনে গায়ত্রী মন্ত্র জপ করলে নানা সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় । এই মন্ত্র জপ করার ফলে ব্যক্তি মানসিক শান্তি লাভ করেন, পাশাপাশি জীবনে আনন্দের সঞ্চার হয় । #গায়ত্রী_মন্ত্র : - ওঁ ভূর্ভুবঃ স্ব তৎ সবিতুর্বরেণ্যং ভর্গো দেবস্য ধীমহি ধিয়ো য়ো নঃ প্রচোদয়াৎ ।। #অনুবাদ সরলার্থ : - সর্বলোকের প্রকাশক সর্বব্যাপী সবিতা মণ্ডল জগৎ প্রসবকারী সেই পরম দেবতার বরেণ্য জ্ঞান ও শক্তি ধ্যান করি; যিনি আমাদের বুদ্ধিবৃত্তি প্রদান করেছেন । •••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈••••••••• #গায়ত্রী_মন্ত্র_জপের_সময় : - সূর্যোদয়ের কিছুক্ষণ আগে গায়ত্রী মন্ত্র জপ করা শুরু করুন । দুপুরেও এই মন্ত্র জপ করা যায় । আবার সন্ধে নাগাদ এই মন্ত্র জপ করতে চাইলে সূর্যাস্তের কিছুক্ষণ আগে থেকে শুরু করুন এবং সূর্য অস্ত যাওয়ার কিছুক্ষণ পরে জপ শেষ করুন । 🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿 🌺 আজ বৃহস্পতিবার মা লক্ষ্মী সাপ্তাহিক আরাধনার দিন । আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ‍ 🌷🙏🌾🪔👣🪔🌾🙏🌷 #মা_লক্ষীর_প্রনাম_মন্ত্র : - ওঁ বিশ্বরূপস্য ভার্য্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে । সর্ব্বত পাহি মাং দেবী মহালক্ষ্মী নমহস্তুতে ।। •••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈••••••••• #মা_লক্ষীর_গায়ত্রী_মন্ত্র : - ওঁ মহালক্ষ্ম্যৈ বিদ্মহে মহাশ্রীয়ৈ ধীমহি তন্নোঃ শ্রী প্রচোদয়াৎ । •••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈••••••••• 🕉#মা_লক্ষীর_পুষ্পাঞ্জলি_মন্ত্র : -🕉 নমস্তে সর্বদেবানং বরদাসি হরিপ্রিয়ে যা গতিস্তং প্রপন্নানং স্বা মে🙏ভূয়াত্বদর্চবাৎ🙏 •••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈••••••••• শ্রীশ্রী #মা_লক্ষ্মীর_ধ্যান : - ওঁ পাশাক্ষমালিকাম্ভোজসৃণিভর্যাম্যসৌম্যয়োঃ । পদ্মাসনস্থাং ধ্যায়েচ্চ শ্রীয়ং ত্রৈলোক্যমাতরং গৌরবর্ণাং সুরূপাঞ্চ সর্বালঙ্কারভূষিতাং । রৌক্মপদ্মব্যগকরাং বরদাং দক্ষিণেন তু ।। এতৎ পাদ্যং ওঁ লক্ষ্ম্যৈ নমঃ •••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈••••••••• 🏵🏵#শ্রীশ্রী_লক্ষ্মীর_স্তব_মন্ত্র 🏵🏵 ওঁ ত্রৈলোক্য-পূজিতে দেবী কমলে বিষ্ণুবল্লভে, যথা ত্বং সুস্থিরা কৃষ্ণে তথা ভব ময়ি স্থিরা । ঈশ্বরী কমলা লক্ষ্মীশ্চলা ভূতির্হরিপ্রিয়া, পদ্মা পদ্মালয়া সম্পৎপ্রদা শ্রী: পদ্মধারিণী । দ্বাদশৈতানি নামানি লক্ষীং সম্পূজ্য য: পঠেৎ, স্থিরা লক্ষীর্ভবেত্তস্য পুত্রদারাদিভি: সহ । •••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈••••••••• ☀️🏵 #শ্রীশ্রী_মা_লক্ষ্মীরস্তোত্র 🏵☀️ লক্ষ্মীস্তং সর্বদেবানাং যথাসম্ভব নিত্যশঃ । স্থিরাভাব তথা দেবী মম জন্মনি জন্মনি ।। বন্দে বিষ্ণু প্রিয়াং দেবী দারিদ্র্য দুঃখনাশিনী । ক্ষীরোদ সম্ভবাং দেবীং বিষ্ণুবক্ষ বিলাসিনীঃ ।। 🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿♥️🌾💐🐚🐚 ✧════════•❁❀❁•════════✧ #লক্ষ্মী_পাঁচালি_ব্রতকথা :- শরৎ পূর্ণিমার নিশি নির্মল গগন, মন্দ মন্দ বহিতেছে মলয় পবন । লক্ষ্মীদেবী বামে করি বসি নারায়ণ, বৈকুন্ঠধামেতে বসি করে আলাপন । হেনকালে বীণা হাতে আসি মুনিবর, হরিগুণগানে মত্ত হইয়া বিভোর । গান সম্বরিয়া উভে বন্দনা করিল, বসিতে আসন তারে নারায়ণ দিল । মধুর বচনে লক্ষ্মী জিজ্ঞাসিল তায়, কিবা মনে করি মুনি আসিলে হেথায় । কহে মুনি তুমি চিন্ত জগতের হিত, সবার অবস্থা আছে তোমার বিদিত । সুখেতে আছয়ে যত মর্ত্যবাসীগণ, বিস্তারিয়া মোর কাছে করহ বর্ণন । লক্ষ্মীমার হেন কথা শুনি মুনিবর, কহিতে লাগিলা তারে জুড়ি দুই কর । অপার করুণা তোমার আমি ভাগ্যবান, মর্ত্যলোকে নাহি দেখি কাহার কল্যাণ । সেথায় নাই মা আর সুখ শান্তি লেশ, দুর্ভিক্ষ অনলে মাগো পুড়িতেছে দেশ । রোগ-শোক নানা ব্যাধি কলিতে সবায়, ভুগিতেছে সকলেতে করে হায় হায় । অন্ন-বস্ত্র অভাবেতে আত্মহত্যা করে, স্ত্রী-পুত্র ত্যাজি সবাই যায় দেশান্তরে । স্ত্রী-পুরুষ সবে করে ধর্ম পরিহার, সদা চুরি প্রবঞ্চনা মিথ্যা অনাচার । তুমি মাগো জগতের সর্বহিতকারী, সুখ-শান্তি সম্পত্তির তুমি অধিকারী । স্থির হয়ে রহ যদি প্রতি ঘরে ঘরে, তবে কি জীবের এত দুঃখ হতে পারে । নারদের বাক্য শুনি লক্ষ্মী বিষাদিতা, কহিলেন মুনি প্রতি দোষ দাও বৃথা । নিজ কর্মফলে সবে করে দুঃখভোগ, অকারণে মোর প্রতি কর অনুযোগ । শুন হে নারদ বলি যথার্থ তোমায়, মম অংশে জন্ম লয় নারী সমুদয় । তারা যদি নিজ ধর্ম রক্ষা নাহি করে, তবে কি অশান্তি হয় প্রতি ঘরে ঘরে । লক্ষ্মীর বচন শুনি মুনি কহে ক্ষুণ্ন মনে, কেমনে প্রসন্ন মাতা হবে নারীগণে । কিভাবেতে পাবে তারা তব পদছায়া, দয়াময়ী তুমি মাগো না করিলে দয়া । মুনির বাক্যে লক্ষ্মীর দয়া উপজিল, মধুর বচনে তারে বিদায় করিল । নারীদের সর্বদুঃখ যে প্রকারে যায়, কহ তুমি নারায়ণ তাহার উপায় । শুনিয়া লক্ষ্মীর বচন কহে লক্ষ্মীপতি, কি হেতু উতলা প্রিয়ে স্থির কর মতি । প্রতি গুরুবারে মিলি যত বামাগণে, করিবে তোমার ব্রত ভক্তিযুক্ত মনে । নারায়ণের বাক্যে লক্ষ্মী অতি হৃষ্টমন, ব্রত প্রচারিতে মর্ত্যে করিল গমন । মর্ত্যে আসি ছদ্মবেশে ভ্রমে নারায়ণী, দেখিলেন বনমধ্যে বৃদ্ধা এক বসিয়া আপনি । সদয় হইয়া লক্ষ্মী জিজ্ঞাসিল তারে, কহ মাগো কি হেতু এ ঘোর কান্তারে । বৃদ্ধা কহে শোন মাতা আমি অভাগিনী, কহিল সে লক্ষ্মী প্রতি আপন কাহিনী । পতি-পুত্র ছিল মোর লক্ষ্মীযুক্ত ঘর, এখন সব ছিন্নভিন্ন যাতনাই সার । যাতনা সহিতে নারি এসেছি কানন, ত্যাজিব জীবন আজি করেছি মনন । নারায়ণী বলে শুন আমার বচন, আত্মহত্যা মহাপাপ নরকে গমন । যাও মা গৃহেতে ফিরি কর লক্ষ্মী ব্রত, আবার আসিবে সুখ তব পূর্ব মত । গুরুবারে সন্ধ্যাকালে মিলি এয়োগণ, করিবে লক্ষ্মীর ব্রত করি এক মন । কহি বাছা পূজা হেতু যাহা প্রয়োজন, মন দিয়া শুনি লও আমার বচন । জলপূর্ণ ঘটে দিবে সিঁদুরের ফোঁটা, আম্রের পল্লব দিবে তাহে এক গোটা । আসন সাজায়ে দিবে তাতে গুয়া-পান, সিঁদুর গুলিয়া দিবে ব্রতের বিধান । ধূপ-দীপ জ্বালাইয়া রাখিবে ধারেতে, শুনিবে পাঁচালী কথা দূর্বা লয়ে হাতে । একমনে ব্রত কথা করিবে শ্রবণ, সতত লক্ষ্মীর মূর্তি করিবে চিন্তন । ব্রত শেষে হুলুধ্বনি দিয়ে প্রণাম করিবে, এয়োগণে সবে মিলি সিঁদুর পরিবে । দৈবযোগে একদিন ব্রতের সময়, দীন দুঃখী নারী একজন আসি উপনীত হয় । পতি তার চির রুগ্ন অক্ষম অর্জনে, ভিক্ষা করি অতি কষ্টে খায় দুই জনে । অন্তরে দেবীরে বলে আমি অতি দীনা, স্বামীরে কর মা সুস্থ আমি ভক্তি হীনা । লক্ষ্মীর প্রসাদে দুঃখ দূর হইলো তার, নীরোগ হইল স্বামী ঐশ্বর্য অপার । কালক্রমে শুভক্ষণে জন্মিল তনয়, হইল সংসার তার সুখের আলয় । এইরূপে লক্ষ্মীব্রত করি ঘরে ঘরে, ক্রমে প্রচারিত হলো দেশ দেশান্তরে । করিতে যে বা দেয় উপদেশ, লক্ষীদেবী তার প্রতি তুষ্ট সবিশেষ । এই ব্রত দেখি যে বা করে উপহাস, লক্ষীর কোপেতে তার হয় সর্বনাশ । পরিশেষে হল এক অপূর্ব ব্যাপার, যে ভাবে ব্রতের হয় মাহাত্ম্য প্রচার । বিদর্ভ নগরে এক গৃহস্থ ভবনে, নিয়োজিত বামাগণ ব্রতের সাধনে । ভিন্ন দেশবাসী এক বণিক তনয়, সি উপস্থিত হল ব্রতের সময় । বহুল সম্পত্তি তার ভাই পাঁচজন, পরস্পর অনুগত ছিল সর্বক্ষণ । ব্রত দেখি হেলা করি সাধুর তনয়, বলে এ কিসের ব্রত এতে কিবা ফলোদয় । বামাগণ বলে শুনি সাধুর বচন, লক্ষী ব্রত করি সবে সৌভাগ্য কারণ । সদাগর শুনি ইহা বলে অহঙ্কারে, অভাবে থাকিলে তবে পূজিব উহারে । ধনজন সুখভোগ যা কিছু সম্ভব, সকল আমার আছে আর কিবা অভাব । কপালে না থাকে যদি লক্ষ্মী দিবে ধন, হেন বাক্য কভু আমি না করি শ্রবণ । ধনমদে মত্ত হয়ে লক্ষ্মী করি হেলা, নানা দ্রব্যে পূর্ণ তরি বানিজ্যেতে গেলা । গর্বিত জনেরে লক্ষ্মী সইতে না পারে, সর্ব দুঃখে দুঃখী মাগো করেন তাহারে । বাড়ি গেল, ঘর গেল, ডুবিল পূর্ণ তরি, চলে গেল ভ্রাতৃভাব হল যে ভিখারী । কি দোষ পাইয়া বিধি করিলে এমন, অধম সন্তান আমি অতি অভাজন । সাধুর অবস্থা দেখি দয়াময়ী ভাবে, বুঝাইব কেমনে ইহা মনে মনে ভাবে । নানা স্থানে নানা ছলে ঘুরাইয়া ঘানি, অবশেষে লক্ষ্মীর ব্রতের স্থানে দিলেন আনি । মনেতে উদয় হল কেন সে ভিখারী, অপরাধ ক্ষম মাগো কুপুত্র ভাবিয়া । অহঙ্কার দোষে দেবী শিক্ষা দিলা মোরে, অপার করুণা তাই বুঝালে দীনেরে । বুঝালে যদি বা মাগো রাখগো চরণে, ক্ষমা কর ক্ষমাময়ী আশ্রিত জনেরে । সত্যরূপিনী তুমি কমলা তুমি যে মা, ক্ষমাময়ী নাম তব দীনে করি ক্ষমা । তুমি বিনা গতি নাই এ তিন ভুবনে, স্বর্গেতে স্বর্গের লক্ষ্মী ত্রিবিধ মঙ্গলে । তুমি মা মঙ্গলা দেবী সকল ঘরেতে, বিরাজিছ মা তুমি লক্ষ্মী রূপে ভূতলে । দেব-নর সকলের সম্পদরূপিনী, জগৎ সর্বস্ব তুমি ঐশ্বর্যদায়িনী । সর্বত্র পূজিতা তুমি ত্রিলোক পালিনী, সাবিত্রী বিরিঞ্চিপুরে বেদের জননী । ক্ষমা কর এ দাসের অপরাধ যত, তোমা পদে মতি যেন থাকে অবিরত । শ্রেষ্ঠ হতে শ্রেষ্ট তারা পরমা প্রকৃতি, কোপাদি বর্জিতা তুমি মূর্তিমতি ধৃতি । সতী সাধ্বী রমণীর তুমি মা উপমা, দেবগণ ভক্তি মনে পূজে সবে তোমা । রাস অধিষ্ঠাত্রী দেবী তুমি রাসেশ্বরী, সকলেই তব অংশ যত আছে নারী । কৃষ্ণ প্রেমময়ী তুমি কৃষ্ণ প্রাণাধিকা, তুমি যে ছিলে মাগো দ্বাপরে রাধিকা । প্রস্ফুটিত পদ্মবনে তুমি পদ্মাবতী, মালতি কুসুমগুচ্ছে তুমি মা মালতি । বনের মাঝারে তুমি মাগো বনরাণী, শত শৃঙ্গ শৈলোপরি শোভিত সুন্দরী । রাজলক্ষ্মী তুমি মাগো নরপতি পুরে, সকলের গৃহে লক্ষ্মী তুমি ঘরে ঘরে । দয়াময়ী ক্ষেমঙ্করী অধমতারিণী, অপরাধ ক্ষমা কর দারিদ্র্যবারিণী । পতিত উদ্ধার কর পতিতপাবনী, অজ্ঞান সন্তানে কষ্ট না দিও জননী । অন্নদা বরদা মাতা বিপদনাশিনী, দয়া কর এবে মোরে মাধব ঘরণী । এই রূপে স্তব করি ভক্তিপূর্ণ মনে, একাগ্র মনেতে সাধু ব্রত কথা শোনে । ব্রতের শেষে নত শিরে করিয়া প্রণাম, মনেতে বাসনা করি আছে নিজধাম । গৃহেতে আসিয়া বলে লক্ষ্মীব্রত সার, সবে মিলি ব্রত কর প্রতি গুরুবার । বধুরা অতি তুষ্ট সাধুর বাক্যেতে, ব্রত আচরণ করে সভক্তি মনেতে । নাশিল সাধুর ছিল যত দুষ্ট সহচর, দেবীর কৃপায় সম্পদ লভিল প্রচুর । আনন্দে পূর্ণিত দেখে সাধুর অন্তর, পূর্ণতরী উঠে ভাসি জলের উপর । সাধুর সংসার হল শান্তি ভরপুর, মিলিল সকলে পুনঃ ঐশ্বর্য প্রচুর । এভাবে নরলোকে হয় ব্রতের প্রচার, মনে রেখ সংসারেতে লক্ষ্মীব্রত সার । এ ব্রত যে রমণী করে এক মনে, দেবীর কৃপায় তার পূর্ণ ধনে জনে । অপুত্রার পুত্র হয় নির্ধনের ধন, ইহলোকে সুখী অন্তে বৈকুন্ঠে গমন । লক্ষ্মীর ব্রতের কথা বড়ই মধুর, অতি যতনেতে রাখ তাহা আসন উপর । যে জন ব্রতের শেষে স্তব পাঠ করে, অভাব ঘুচিয়া যায় লক্ষ্মীদেবীর বরে । লক্ষ্মীর পাঁচালী কথা হল সমাপন, ভক্তি করি বর মাগো যার যাহা মন । সিঁথিতে সিঁদুর দাও সব এয়োমিলে, উলুধ্বনি কর সবে অতি কৌতুহলে । দুই হাত জোড় করি ভক্তিযুক্ত মনে, নমস্কার করহ সবে দেবীর চরণে, নমস্কার করহ সবে দেবীর চরণে । 👣🪔 #জয়_মা_লক্ষ্মী 🪔👣 👣🥀👣👣🥀👣👣🥀👣👣 🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔
জয় মা লক্ষ্মী - ShareChat
00:24