Dhoni
ShareChat
click to see wallet page
@588326333
588326333
Dhoni
@588326333
আই লাভ শেয়ারচ্যাট
#গনেশ #জয় গনেশ #🙏🌺জয় শ্রী গনেশ 🌺🙏 #🙏🌺জয় শ্রী গনেশ 🌺🙏শুভ বুধবার🌹 শুভ সকাল🌄শুভ সকালের শুভেচ্ছা💐🌹 #জয় গনেশ🙏 ঠাকুরের জয়#
গনেশ - S&B S&B - ShareChat
#🙏জয় মা মনসা🙏 #জয় মা মনসা #জয় মা মনসা🌺🌼🍁 #মা মনসা #জয় মা মনসা ꧁꧂ 🐍 🌺ᴊᴏʏ ᴍᴀ ᴍᴀɴᴀsʜᴀ🌺 🐍 ꧁꧂ 🌺🪷🪷🐍🐚#শুভ_নাগপঞ্চমী 🐚🐍🪷🪷🌺 ⚜️🔔 #মা_মনসার_জন্ম_কিভাবে_হয় 🔔⚜️ #মা_মনসা_কোন_দেবতার_নাম #মা_মনসার_স্বামী_কে 🕉🔱#নাগপঞ্চমী🔱🕉 *─⊱✼ #জয়_মা_মনসা ✼⊰─* ✧════════•❁❀❁•════════✧ 🧡⚜️🕉️ আজ মঙ্গলবার 11/11/2025 🕉️⚜️🧡 আজ কার্তিক মাসের ২৪ তারিখ মঙ্গলবার ✧════════•❁❀❁•════════✧ সনাতন ধর্মে সর্প দেবতা শুধু ভয় নয়, বরং ভক্তি, শক্তি ও সুরক্ষার প্রতীক । আজ আমরা তাদের পূজা করি মঙ্গল, শান্তি ও রোগমুক্তির কামনায় । ॐ হ্রীং মনসাদেব্যৈ নমঃ ।"🙏 ✧════════•❁❀❁•════════✧ #মা_মনসার_প্রণাম_মন্ত্র : - আস্তিকস্য মুনির মাতা ভগিনী বাসুকেস্থতা জরৎকারু মুনে পত্নী মনসাদেবী নমোহস্তুতে । 🙏🙏🌼🌼🌿🌹🌹 ✧════════•❁❀❁•════════✧ #মা_মনসার_পুষ্পাঞ্জলি : - ১) আস্তিকস্য মুনের মাত জগৎ আনন্দকারিনী । এহ্যেহি মনসাদেবী নাগমাতা নমোহস্তুতে । এসো স্ব চন্দন বিল্বপত্র পুস্পাঞ্জলি ওঁ শ্রী মনসা দেবিভ্যই নমঃ ।। 🙏 ২) আগচ্ছে বরদা দেবী সর্ব কল্যাণ কারিনী । সর্পভয় বিনাশিনী মনসা দেবী নমোহস্তুতে । -এসো স্ব চন্দন বিল্বপত্র পুস্পাঞ্জলি ওঁ শ্রী মনসা দেবিভ্যই নমঃ ।। 🙏 ৩) আস্তিকস্য মুনির মাতা ভগিনী বাসুকেস্তথা । জরৎকারু মুনে পত্নী মনসাদেবী নমোহস্তুতে । -এসো স্ব চন্দন বিল্বপত্র পুস্পাঞ্জলি ওঁ শ্রী মনসা দেবিভ্যই নমঃ ।। 🙏 ✧════════•❁❀❁•════════✧ 🌸। #পূজার_মূল_বার্তা : - 🕉️ প্রকৃতির সব জীবের প্রতি শ্রদ্ধা রাখো 🕉️ ভয় নয়, ভক্তি দিয়ে গড়ে তোলো সম্পর্ক 🕉️ পরিবারে আসুক শান্তি ও সমৃদ্ধি আসুন সকলে মিলে প্রার্থনা করি— “সকল প্রাণী নিরাপদ থাকুক, সমাজে আসুক সৌভ্রাতৃত্ব, আর সনাতন সংস্কৃতির আলো ছড়িয়ে পড়ুক সবার হৃদয়ে ।” 🌼🔔 নাগদেবতার আশীর্বাদে আপনার পরিবার হোক রক্ষা ও শান্তিতে ভরপুর । ‎ ‎🌼 #মনসা_পূজার_ব্রতকথা (সংক্ষিপ্ত) ‎একসময় চাঁদ সদাগর নামে ধনী ব্যাবসায়ী ছিলেন । তিনি শিবের ভক্ত ছিলেন, কিন্তু মনসা দেবীকে মানতেন না । মনসা দেবী তাঁর ভক্তি চাইলে চাঁদ সদাগর অস্বীকার করেন। ফলে মনসা দেবী তাঁর ছয় পুত্রকে সাপের দংশনে মারা দেন । ‎শুধু লখিন্দর নামের কনিষ্ঠ পুত্র বাকি ছিল । বিয়ের রাতে লখিন্দরও সাপের কামড়ে মারা যায় । ‎ ‎তখন বেহুলা, লখিন্দরের স্ত্রী, স্বামীর মৃতদেহ ভেলায় করে ভাসিয়ে দেবলোক পর্যন্ত নিয়ে যান । তাঁর সতীত্ব ও ভক্তিতে দেবলোক কেঁপে ওঠে । দেবতারা মনসা দেবীকে সন্তুষ্ট করেন । মনসা দেবী বেহুলার ভক্তিতে মুগ্ধ হয়ে লখিন্দরসহ চাঁদ সদাগরের সব সন্তানকে জীবিত করে দেন । ‎ ‎এরপর থেকে মানুষ মনসা দেবীকে পূজা করতে শুরু করে—সাপদংশন থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য । #মা_মনসার_স্বামী_কে ? মনসা, যিনি হিন্দু পুরাণে এক বিশেষ স্থান অধিকার করেন, তাঁকে সাধারণত ‘নাগদেবী’ হিসেবে পূজা করা হয়। তাঁর স্বামীর নাম ‘জরৎকারু’ । পুরাণ অনুযায়ী, জরৎকারু একজন মহান ঋষি ছিলেন, যিনি তাঁর তপস্যার জন্য পরিচিত ছিলেন । তাঁর নামের অর্থই হল ‘প্রাচীন ধ্যানধারণা’ বা ‘অতীতের জীবনশৈলী’ । দেবী মনসার স্বামী হিসাবে পরিচিত ছিলেন ঋষি জরৎকারু, যিনি ছিলেন এক প্রাচীন ঋষি । জরৎকারুর জীবন ছিল অতিশয় কঠোর তপস্যার মধ্যে বদ্ধ । তাঁর সঙ্গে দেবী মনসার বিবাহের পিছনে রয়েছে একটি গুরুত্বপূর্ণ পুরাণিক কাহিনী । ঋষি জরৎকারু তাঁর পূর্বপুরুষদের নির্দেশে বিবাহ করেছিলেন, এবং দেবী মনসার সঙ্গে তাঁর বিবাহে তাঁদের একটি পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করে, যার নাম রাখা হয়েছিল অষ্টীক । অষ্টীক ঋষি পুরাণে বিশেষভাবে উল্লেখিত, কারণ তিনি নাগদের জীবন রক্ষা করেছিলেন ।🙏🏼☘️🙏🏼 অষ্টনাগের নাম কি কি ? মনসার পুজোয় অষ্টনাগের উল্লেখ বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ । পুরাণে অষ্টনাগের তালিকা বিভিন্ন ভাবে পাওয়া যায়, তবে সাধারণত যেসব নামগুলি অধিক প্রচলিত তারা হলেন: শেষনাগ: বিষ্ণুর শয়নকালের সময়ে যিনি শয্যা হিসেবে ব্যবহৃত হন ।🙏🏼☘️🙏🏼 বাসুকি: যিনি সমুদ্র মন্থনের সময় দেবতাদের দ্বারা ব্যবহৃত হন ।🙏🏼☘️🙏🏼 তক্ষক: যিনি নাগদের মধ্যে অন্যতম প্রধান এবং মহাভারতের ঘটনাবলীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন ।🙏🏼☘️🙏🏼 কর্কটক: যিনি দেবী মনসার পুজোর অংশ হিসাবে বিশেষভাবে উল্লেখিত ।🙏🏼☘️🙏🏼 পদ্মনাগ: যিনি পদ্মের মতো রূপে বিরাজমান ।🙏🏼☘️🙏🏼 মহাপদ্ম: যিনি পদ্মনাগের তুলনায় আরও বিশাল এবং মহৎ রূপে পূজিত ।🙏🏼☘️🙏🏼 শঙ্খপাল: যিনি শঙ্খের মতো রূপ ধারণ করেন ।🙏🏼☘️🙏🏼 ধৃতরাষ্ট: যিনি শক্তিশালী এবং রাজত্বের প্রতীক হিসেবে পরিচিত ।🙏🏼☘️🙏🏼 এই অষ্টনাগদের প্রতি দেবী মনসার বিশেষ কৃপা রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়, এবং তাঁদের নামগুলি মনসা পূজায় বিশেষভাবে উচ্চারিত হয় । #মনসার_জন্ম_কিভাবে_হয় ? মনসার জন্মের বিষয়ে পুরাণে ভিন্ন ভিন্ন কাহিনী রয়েছে । একটি প্রচলিত কাহিনী অনুযায়ী, দেবী মনসার জন্ম ঘটেছিল সমুদ্র মন্থনের সময়, যখন তাঁর জন্ম হয়েছিল শিবের কপাল থেকে । শিবের কপালে থেকে একধরনের বিষধর সাপ বের হয়েছিল, যাকে পরে দেবী মনসা হিসেবে পূজা করা হয় । অন্য একটি কাহিনীতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, মনসা ব্রহ্মার মানসপুত্রী ছিলেন । ব্রহ্মা তাঁর মানসের দ্বারা মনসাকে সৃষ্টি করেছিলেন এবং পরে তিনি শিবের তপস্যা ও আশীর্বাদের ফলস্বরূপ দেবী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন । মনসার জন্ম কাহিনী, যাই হোক না কেন, মূলত তাঁর দেবত্ব এবং শৈব সম্প্রদায়ের মধ্যে তাঁর স্থান নির্দেশ করে । দেবী মনসার জন্মের পিছনের রহস্য এবং তাঁর দেবত্বের বিকাশ হিন্দু ধর্মের পুরাণে এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে । #মনসা_কোন_দেবতার_নাম ? মনসা হলেন এক প্রধান হিন্দু দেবী, যিনি বিষধর সাপদের দেবী হিসেবে পূজিত হন । তিনি প্রধানত বাঙালি হিন্দুদের মধ্যে বিশেষভাবে পূজিত হন, এবং তিনি দেবতা শিবের কন্যা হিসেবেও পরিচিত । তবে তাঁর আসল পরিচয় হল তিনি সাপদেবী, যাঁর কৃপায় মানুষ সাপের বিষ থেকে রক্ষা পায় । দেবী মনসার পূজা মূলত গ্রামীণ অঞ্চলে প্রচলিত ছিল, যেখানে সাপের সাথে বসবাসকারীদের সাপের হাত থেকে বাঁচার জন্য দেবীর পূজা করা হত । মনসা দেবীর পূজা বাঙালি সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় আচার, এবং তাঁর আশীর্বাদে মানুষের জীবন বিষমুক্ত ও সুরক্ষিত থাকে বলে বিশ্বাস করা হয় ।🙏🏼🙏🏼 🙏🙏🙏#জয়_মা_মনসা🙏🙏🙏
🙏জয় মা মনসা🙏 - S&B S&B - ShareChat
#👩‍🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍 #👩🏼‍💼বাঙালি সাজ #💔একাকিত্ব জীবন💔
👩‍🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 - ShareChat
#💓জয় গীতা 🙏❤🕉 #হিন্দুদের আস্থা, হিন্দুদের গর্ব ❤️🌿 জয় গীতা 🙏❤️ #🥰জয় শ্রীকৃষ্ণ🙏 🌿 . 🕉️⚛️💗 #সনাতন_ধর্ম 💗⚛️🕉️⛳🚩 #জয়_শ্রী_কৃষ্ণ_challenge ⛳❤️🚩 #জয়_গীতা_challenge ⛳🌿🚩 আজ ২৩ কার্তিক সোমবার 10/11/2025 *•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••* #শ্রীমদ্ভগবদগীতা #জ্ঞান_যোগ ( ১৭১,১৭২ ) #চতুর্থ_অধ্যায় : - ৪ #শ্লোক : - ১১,১২ #গীতার_চতুর্থ_অধ্যায় #শ্লোক_নম্বর : - ১১ ,১২ 🌿🌿🌿 ওঁ তৎ সৎ🙏🏻🙏 #চতুর্থ_অধ্যায় #শ্লোক_১১ ये यथा मां प्रपद्यन्ते तांस्तथैव भजाम्यहम् । मम वर्त्मानुवर्तन्ते मनुष्याः पार्थ सर्वशः ।।४.११।। যে যথা মাং প্রপদ্যন্তে তাংস্তথৈব ভজাম্যহম্ । মম বর্ত্মানুবর্তন্তে মনুষ্যাঃ পার্থ সর্বশঃ ।।৪.১১।। #অনুবাদ : - যারা যেভাবে আমার প্রতি আত্মসমর্পণ করে, আমি তাদেরকে সেভাবেই পুরস্কৃত করি । হে পার্থ ! সকলেই সর্বতোভাবে আমার পথ অনুসরণ করে । #সারাংশ : - সকলেই শ্রীকৃষ্ণকে তাঁর বিভিন্ন প্রকাশের পরিপ্রেক্ষিতে অন্বেষণ করছে । পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে তাঁর নির্বিশেষ ব্রহ্মজ্যোতিরূপে এবং অণু পরমাণুসহ সর্বভূতে বিরাজমান পরমাত্মারূপে আংশিকভাবে উপলব্ধি করা যায় । কিন্তু তাঁর শুদ্ধ ভক্তেরাই কেবল শ্রীকৃষ্ণকে পূর্ণরূপে উপলব্ধি করতে পারেন । অন্তিমে শ্রীকৃষ্ণই সকলের উপলব্ধির চরম লক্ষ্য; তাই যে যেভাবে ভগবানকে পেতে চায়, তার সিদ্ধিও হয় সেইভাবে । অপ্রাকৃত জগতেও ভগবান তাঁর শুদ্ধ ভক্তদের ভাবনা অনুযায়ী তাঁদের সঙ্গে ভাবের বিনিময় করে থাকেন । সেখানে কেউ শ্রীকৃষ্ণকে পরমেশ্বর জ্ঞানে সেবা করেন, কেউ সখা বলে মনে করেন, কেউ সন্তান বলে মনে করেন, আবার কেউ প্রেমাস্পদ বলে মনে করেন । শ্রীকৃষ্ণও তেমনই তাঁদের বাসনা অনুযায়ী তাঁদের সকলের ভালবাসার প্রতিদান দেন । জড় জগতেও সেই রকম বিভিন্ন ধরনের ভাবের বিনিময় রয়েছে এবং ভগবানও বিভিন্ন উপাসকের ভাবনা অনুযায়ী তাঁদের সঙ্গে একইভাবে ভাবের বিনিময় করেন । ভগবানের শুদ্ধ ভক্তেরা অপ্রাকৃত জগতে এবং এখানে এই জড় জগতে ব্যক্তিগতভাবে ভগবানের সান্নিধ্যলাভ করে তাঁর সেবা করতে পারেন এবং তাঁর প্রেমময়ী সেবায় নিয়োজিত হয়ে অপ্রাকৃত আনন্দ অনুভব করতে পারেন । ✧════════•❁❀❁•════════✧ #চতুর্থ_অধ্যায় #শ্লোক_১২ काङ्क्षन्तः कर्मणां सिद्धिं यजन्त इह देवताः । क्षिप्रं हि मानुषे लोके सिद्धिर्भवति कर्मजा ।।४.१२।। কাঙ্ক্ষন্তঃ কর্মণাং সিদ্ধিং যজন্ত ইহ দেবতাঃ । ক্ষিপ্রং হি মানষে লোকে সিদ্ধির্ভবতি কর্মজা ।।৪.১২।। #অনুবাদ : - এই জগতে মানুষেরা সকাম কর্মের সিদ্ধি কামনা করে এবং তাই তারা বিভিন্ন দেব-দেবীর উপাসনা করে । সকাম কর্মের ফল অবশ্যই অতি শীর্ঘ্রই লাভ হয় । #সারাংশ : - এই জড় জগতের দেবদেবীদের সম্বন্ধে একটি মারাত্মক ভ্রান্ত ধারণা আছে । অল্পবুদ্ধিসম্পন্ন বেশ কিছু লোক, যারা নিজেদের মহাপণ্ডিত বলে মনে করে, তারা এই সমস্ত দেবদেবীদের ভগবানের বিভিন্ন রূপ বলে মনে করে । প্রকৃতপক্ষে, এই সমস্ত দেবদেবীরা ভগবানের বিভিন্ন রূপ নন, তাঁরা হচ্ছেন ভগবানের বিভিন্ন অংশবিশেষ । ভগবান এক, আর তাঁর অবিচ্ছেদ্য অংশেরা বহু । বেদে বলা হয়েছে, ভগবান এক ও অদ্বিতীয় । ভগবান শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন পরমেশ্বর । আর বিভিন্ন দেবদেবীরা এই জড় জগৎকে পরিচালনা করার জন্য বিশেষভাবে শক্তিপ্রাপ্ত । এই সমস্ত দেবদেবীরাও জড় জগতের বিভিন্ন শক্তিসম্পন্ন জীব, তাই তাঁরা কোন অবস্থাতেই ভগবানের, অর্থাৎ #নারায়ণ , বিষ্ণু বা কৃষ্ণের সমকক্ষ হতে পারেন না । ভগবান ও বিভিন্ন দেবদেবীদের একই পর্যায়ভুক্ত বলে যে মনে করে, তাকে বলা হয় নাস্তিক অথবা পাষণ্ডী ৷ এমনকি দেবাদিদেব মহাদেব এবং আদি পিতামহ ব্রহ্মাকেও ভগবানের সঙ্গে তুলনা করা চলে না । প্রকৃতপক্ষে শিব, ব্রহ্মা আদি দেবতারা নিরন্তর ভগবানের সেবা করেন । কিন্তু তা সত্ত্বেও মানব সমাজে অনেক নেতা আছে, যাদের মূর্খ লোকেরা ভগবানে নরত্ব আরোপ, এই ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে অবতার জ্ঞানে পূজা করে । "ইহ দেবতাঃ"- বলতে এই জড় জগতের কোন শক্তিশালী মানুষকে অথবা দেবতাকে বোঝায় । কিন্তু #ভগবান শ্রীনারায়ণ, শ্রীবিষ্ণু বা #শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন পরমেশ্বর, তিনি জড় জগতের অন্তর্গত নন । তিনি জড় জগতের অতীত চিন্ময় জগতে অবস্থান করেন । এমনকি মায়াবাদ দর্শনের প্রণেতা শ্রীপাদ শঙ্করাচার্যও বলে গেছেন, নারায়ণ অথবা শ্রীকৃষ্ণ এই জড় সৃষ্টির অতীত ৷ কিন্তু তা সত্ত্বেও মূর্খ লোকেরা দ্রুত ফললাভ করার আশায় বিভিন্ন দেবদেবীর পূজা করে । তারা ফললাভ করে বটে, কিন্তু এই সমস্ত মূৰ্খ লোকগুলি বুঝতে পারে না যে, বিভিন্ন দেবদেবীকে পূজা করার ফলে প্রাপ্ত ফল অনিত্য এবং তা অল্পবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষদের জন্য । যিনি প্রকৃত বুদ্ধিমান, তিনি ভগবানেরই সেবা করেন । তাৎকালিক, অনিত্য লাভের জন্য বিভিন্ন দেবদেবীকে পূজা করা নিষ্প্রয়োজন । জড় জগতের বিনাশের সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্ত দেবদেবী এবং তাঁদের উপাসকেরাও বিনাশপ্রাপ্ত হবেন । দেবদেবীদের দেওয়া বরও হচ্ছে জড় এবং অনিত্য । জড় জগৎ, জড় জগতের বাসিন্দা, এমনকি বিভিন্ন দেবদেবী এবং তাঁদের উপাসকেরা সকলেই মহাজাগতিক সমুদ্রের বুদ্বুদস্বরূপ । কিন্তু তা সত্ত্বেও এই জগতের মানবসমাজ ভূসম্পত্তি, পরিবার, ভোগের সামগ্রী আদি অনিত্য জড় বিষয়সমূহ লাভের আশায় উন্মাদ । এই ধরনের অনিত্য বস্তু লাভের জন্য মানুষেরা মানবসমাজে বিভিন্ন দেবদেবীর অথবা শক্তিশালী কোন ব্যক্তির পূজা করে । কোন রাজনৈতিক নেতাকে পূজা করে যদি সরকারে মন্ত্রিত্বের পদ লাভ করা যায়, সেটিকে তারা পরম প্রাপ্তি বলে মনে করে । তাই তারা সকলেই তথাকথিত নেতাদের ভূলুণ্ঠিত প্রণাম করছে এবং তার ফলে তাদের কাছ থেকে সাময়িক কিছু আশীর্বাদও লাভ করছে । এই সমস্ত মূর্খ লোকেরা জড় জগতের দুঃখকষ্ট থেকে চিরকালের জন্য মুক্ত হবার জন্য ভগবানের শরণাগত হতে আগ্রহী নয় । সকলেই তাদের ইন্দ্রিয়তৃপ্তি সাধন করার জন্য ব্যস্ত এবং তুচ্ছ একটু ইন্দ্রিয়সুখভোগ করার জন্য তারা দেবদেবী নামক বিশেষ ক্ষমতাপ্রাপ্ত জীবেদের আরাধনার প্রতি আকৃষ্ট হয় । এই শ্লোক থেকে বোঝা যায় যে, খুব কম মানুষই কৃষ্ণভাবনার প্রতি আকৃষ্ট । অধিকাংশ মানুষই ইন্দ্রিয়সুখভোগ করার জন্য উৎসাহী এবং তাই তারা শক্তিশালী কিছু জীবের আরাধনা করছে । ( প্রতিদিন শ্রীমদ্ভগবদগীতার ১ টি করে শ্লোক পড়তে এই পেজটির সাথে থাকুন ।) *─⊱✼ #হরে_কৃষ্ণ ✼⊰─* *•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼🌼🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••* #হরে_কৃষ্ণ_হরে_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_হরে_হরে ! #হরে_রাম_হরে_রাম_রাম_রাম_হরে_হরে । । 🙏🙏 #জয়_শ্রী_কৃষ্ণ 🙏🙏 🙏 #রাধে_রাধে 🙏 ∙──༅༎ Hare Krishna 🙏༎༅──
💓জয় গীতা 🙏❤🕉 - S&B S&B - ShareChat
#জয় হনুমান #জয় শ্রী রাম 🙏 জয় মহাবীর হনুমান 🙏 #হনুমান #জয় হনুমান . ⚜️🔔 #জয়_হনুমান_challenge 🔔⚜️ 🐘💻💎 #হনুমান_চালিসা 🐒 💎💻🐘 🕉🔱🐒#বজরঙ্গবালী🐒🔱🕉 *─⊱✼ #জয়_বজরংবলী ✼⊰─* 🕉🏹🏵#জয়_শ্রী_রাম_challenge ⛳⚛️🏹 ✧════════•❁❀❁•════════✧ 🧡⚜️🕉️ আজ মঙ্গলবার 11/11/2025 🕉️⚜️🧡 আজ কার্তিক মাসের ২৪ তারিখ মঙ্গলবার ✧════════•❁❀❁•════════✧ ╭┄┅═══❁✿✿❁═══┅┄╮ ঔঁ জয় শ্রী শ্রী সঙ্কট মোচন পবনপুত্র হনুমান কি জয়!       ╰┄┅═══❁✿✿❁═══┅┄╯ #শক্তির_প্রতীক, ভক্তির মূর্তি, রামভক্ত হনুমান জী যাঁর আশীর্বাদে কাটে সব দুঃখ ও ভয় । 🚩 সঙ্কট মোচন নাম তিহারো, ভজে যাঁকে মনুষ্য সবারো । মঙ্গলবার-শ্রী হনুমানের জন্মবার, য়ে লিখবে "জয় বজরংবালী নাম"সে হবে ভাগ্যবান✍️জয় শ্রীরাম-জয় বজরংবালী জয়🙏 #হনুমানের_প্রণাম_মন্ত্র : - আতুলিতবলধামং হেমশৈলাভদেহং । দনুজবনকৃশানু জ্ঞানিনামগ্রগণ্যম্ ।। সকলগুণনিধানং বানরাণামধীশং । রঘুপতি প্রিয়ভক্তং বাতজাতং নামই ।। #অনুবাদ : - অতুলিত শক্তির ভআন্ডআর্ স্বর্ণ গিরি সুমেরু পর্বতের মতো কাঞ্চন কান্তিযুক্ত দেহধারী্ রাক্ষসরূপী অরণ্যকে ভস্মীভূত করতে অগ্নির মতো তেজস্বী্ জ্ঞানীগণের মধ্যে অগ্রগন্য্ সকল গুণের আধার্ বানর কুলের অধীশ্বর্ রঘুপতি শ্রীরামের প্রিয় ভক্ত প্রবনপুত্রকে আমি প্রণাম করি । ১. দিনে তিনবার পাঠ করতে হয় অর্থাৎ সকাল দুপুর ও রাত্রে । সকালে পাঠ করলে : দীর্ঘায়ু হয় । দুপুরে পাঠ করলে : ধনবান হয় । সন্ধ্যায় পাঠ করলে : পারিবারিক শান্তি আসে । রাতে শোয়ার সময় পাঠ করলে : শত্রু না সহায় । হনুমান দ্বাদশ নামাবলীর বা হনুমান ১২ নাম যপের উপকারিতা : - #হনুমান_১২_নাম_মন্ত্র : - 01 . ঔঁ শ্রী হনুমতাই নমঃ । 02 . ঔঁ অঞ্জলী সূতায় নমঃ । 03 . ঔঁ বায়ু পূত্রায় নমঃ । 04 . ঔঁ মহাবলায় নমঃ । 05 . ঔঁ রামেষ্ঠায় নমঃ । 06 . ঔঁ ফালগুনায় নমঃ । 07 . ঔ অমিতবিক্রমায় নমঃ । 08 . ঔ উদধিবিক্রমনায় নমঃ । 09 . ঔ সীতা শোক বিনাশয় নমঃ । 10 . ওঁ লক্ষনায়প্রাণ দাত্রে নমঃ । 11 . ওঁ দশগ্রীবস্যায় দর্পায় নমঃ । 12 . ঔঁ পিঙ্গাসায় নমঃ । 01 .ওঁ শ্রী হনুমতে নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : -সম্মুখদিকে প্রলম্বিত চোয়াল । 02 .ওঁ অঞ্জলী সূতায় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : - অঞ্জনী দেবীর সন্তান । 03 .ঔঁ বায়ু পূত্রায় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : -বায়ু দেবের পুত্র । 04 . ঔঁ মহাবলায় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : - যিনি মহাশক্তি রাখেন বা অত্যন্ত বল শালী । 05 . ঔঁ রামেষ্ঠায় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : - যিনি শ্রী রামের ভক্ত । 06 . ঔঁ ফালগুনায় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : - যিনি অর্জুনের বন্ধু । 07 . ঔ অমিতবিক্রমায় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : - অপরিসীম বা সীমাহীন বীরত্ব । 08 . ঔঁ উদধিবিক্রমনায় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : - যিনি সাগর পার করেছেন । 09 . ঔ সীতা শোক বিনাশয় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : - যিনি সীতা মাতার শোক দূর করেছিলেন । 10 . ওঁ লক্ষনায়প্রাণ দাত্রে নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : - যিনি লক্ষণের প্রাণ দাতা । 11 . ঔঁ দশগ্রীবস্যায় দর্পায় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ: - যিনি দশ মাথাওয়ালা রাবণের অহংকার চুর্ন করেছিলেন । 12 . ঔঁ পিঙ্গাসায় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : - যার চোখ হলুদ বা লালচে বাদামী । ঔঁ অমিতবিক্রমায় নমঃ । #অনুবাদ অর্থ : - অপরিসীম বা সীমাহীন বীরত্ব । . #হনুমানের_ভোগ_অর্পনের_মন্ত্র : - ইদং জলং বরং মিষ্ঠং ওঁ শ্রী শ্রী হনুমতে নমঃ #ফুল_অর্পণ_করার_মন্ত্র : - এসো সচন্দ্রনো গন্ধ পুষ্পাঞ্জলি ওঁ শ্রী শ্রী অনুমতায় নমঃ #হনুমানের_ক্ষমা_প্রার্থনা_মন্ত্র : - মন্ত্রহীনং ক্রিয়াহীনং ভক্তিহীনং কপিশ্বর । যৎ পূজিতং ময়া দেব পরিপূর্ণ তদস্ত্ত মে ।। আবাহনং না জানামি না জানামি বিসর্জনম্ । পূজং চৈব না জানামি ক্ষমস্ব মে কপীশ্বর।। অপরাধ সহস্রাণি ক্রিয়ন্তেহহর্নিশং ময়া । তানি ক্ষমস্ব হে রাম নিত্যং হনুমান সহ ।। 🌿🌾🌿🌾🌺🙏👣🙏🌺🌾🌿 🌿 #হনুমান_চালিসা 🍂 শ্রীগুরু চরণ সরোজ রজ নিজ মনু মুকুরু সুধারি । বরনউ রঘুবর বিমল জসু জো দায়কু ফল চারি ।। বুদ্ধিহীন তনু জানিকে সুমিরৌঁ পবন- কুমার । বল বুধিঁ বিদ্যা দেহু মোহিঁ হরহু কলেস বিকার ।। জয় হনুমান জ্ঞান গুন সাগর । জয় কপীস তিহুঁ লোক উজাগর ।। ১ রাম দূত অতুলিত বল ধামা । অঞ্জনী- পুত্র পবনসুত নামা ।। ২ মহাবীর বিক্রম বজরঙ্গী । কুমতি নিবার সুমতি কে সঙ্গী ।। ৩ কঞ্চন বরন বিরাজ সুবেসা । কানন কুণ্ডল কুঞ্চিত কেসা ।। ৪ হাথ বজ্র ঔ ধ্বজা বিরাজৈ । কাঁধে মূঁজ জনেউ সাজৈ ।। ৫ সঙ্কর সুবন কেসরীনন্দন । তেজ প্রতাপ মহা জগ বন্দন ।। ৬ বিদ্যাবান গুণী অতি চাতুর । রাম কাজ করিবে কো আতুর ।। ৭ প্রভু চরিত্র সুনিবে কো রসিয়া । রাম লখন সীতা মন বসিয়া ।। ৮ সূক্ষ্ম রূপ ধরি সিয়হিঁ দিখাবা । বিকট রূপ ধরি লঙ্ক জরাবা ।। ৯ ভীম রূপ ধরি অসুর সঁহারে । রামচন্দ্র কে কাজ সঁবারে ।। ১০ লায় সজীবন লখন জিয়ায়ে । শ্রীরঘুবীর হরষি উর লায়ে ।। ১১ রঘুপতি কীনহি বহুত বড়াঈ । তুম মম প্রিয় ভরতহি সম ভাঈ ।। ১২ সহস বদন তুমহারো জস গাবৈঁ । অস কহি শ্রীপতি কণ্ঠ লগাবৈঁ ।। ১৩ সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনীসা । নারদ সারদ সহিত অহীসা ।। ১৪ জম কুবের দিগপাল জহাঁ তে । কবি কোবিদ কহি সকে কহাঁ তে ।। ১৫ তুম উপকার সুগ্রীবহিঁ কীনহা । রাম মিলায় রাজ পদ দীনহা ।। ১৬ তুমহরো মন্ত্র বিভীষণ মানা । লঙ্কেস্বর ভএ সব জগ জানা ।। ১৭ জুগ সহস্র জোজন পর ভানূ । লীল্যো তাহি মধুর ফল জানূ ।। ১৮ প্রভু মুদ্রীকা মেলি মুখ মাহীঁ । জলধি লাঁঘি গয়ে অচরজ নাহীঁ।। ১৯ দুর্গম কাজ জগত কে জেতে । সুগম অনুগ্রহ তুমহরে তেতে ।। ২০ রাম দুআরে তুম রখবারে । হোত ন আজ্ঞা বিনু পৈসারে ।। ২১ সব সুখ লহৈ তুমহারী সরনা । তুম রচ্ছক কাহূ কো ডর না ।। ২২ আপন তেজ সমহারো আপৈ । তীনোঁ লোক হাঁক তেঁ কাঁপৈ ।। ২৩ ভূত পিসাচ নিকট নহিঁ আবৈ । মহাবীর জব নাম সুনাবৈ ।। ২৪ নাসৈ রোগ হরৈ সব পীরা । জপত নিরন্তর হনুমত বীরা ।। ২৫ সঙ্কট তেঁ হনুমান ছুড়াবৈ । মন ক্রম বচন ধ্যান জো লাবৈ ।। ২৬ সব পর রাম তপস্বী রাজা । তিন কে কাজ সকল তুম সাজা ।। ২৭ ঔর মনোরথ জো কোই লাবৈ । সোই অমিত জীবন ফল পাবৈ ।। ২৮ চারোঁ যুগ পরতাপ তুমহারা । হৈ পরসিদ্ধ জগত উজিয়ারা ।। ২৯ সাধু সন্ত কে তুম রখবারে । অসুর নিকন্দন রাম দুলারে ।। ৩০ অষ্ট সিদ্ধি নৌ নিধি কে দাতা । অস বর দীন জানকী মাতা ।। ৩১ রাম রসায়ন তুমহরে পাসা । সদা রহো রঘুপতি কে দাসা ।। ৩২ তুমহরে ভজন রাম কো পাবৈ । জনম জনম কে দুখ বিসরাবৈ ।। ৩৩ অন্ত কাল রঘুবর পুর জাঈ । জহাঁ জন্ম হরি- ভক্ত কহাঈ ।। ৩৪ ঔর দেবতা চিত্ত ন ধরঈ । হনুমত সেই সর্ব সুখ করঈ ।। ৩৫ সঙ্কট কটৈ মিটৈ সব পীরা । জো সুমিরৈ হনুমত বলবীরা ।। ৩৬ জৈ জৈ জৈ হনুমান গোসাঈঁ । কৃপা করহু গুরু দেব কী নাঈঁ ।। ৩৭ জো সত বার পাঠ কর কোঈ । ছূটহি বন্দি মহা সুখ হোঈ ।। ৩৮ জো য়হ পঢ়ৈ হনুমান চলীসা । হোয় সিদ্ধি সাখী গৌরীসা ।। ৩৯ তুলসীদাস সদা হরি চেরা । কীজৈ নাথ হৃদয় মহঁ ডেরা ।। ৪০ পবনতনয় সংকট হরন, মঙ্গল মুরতি রূপ । রাম লখন সীতা সহিত, হৃদয় বসহু সুর ভূপ ।। 🙏হনুমান জীর প্রনাম মন্ত্রে বলা হয় – মনোজবং মারুততুল্যবেগং জিতেন্দ্রিয়ং বুদ্ধিমতাং বরিষ্ঠম্ । বাতাত্মজং বানরযূথমুখ্যং শ্রীরামদূতং শিরসা নমামি ।। #অনুবাদ অর্থাৎ- যিনি মন ও বায়ূর ন্যায় দ্রুতগামী, বুদ্ধিমান, ব্যাক্তি দিগের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং বানর বাহিনীর অধিনায়ক, সেই শ্রীরামের দূত, জিতেন্দ্রিয় পবন নন্দনকে অবনত মস্তকে নমস্কার করি । ( ইতি) ╭┄┅═══❁✿✿❁═══┅┄╮ ঔঁ জয় শ্রী শ্রী সঙ্কট মোচন পবনপুত্র হনুমান কি জয়!       ╰┄┅═══❁✿✿❁═══┅┄╯ 🌼🏵💮🌺🌸☘️🍂🍁🌿🌼🏵💮🌺🌸🍁🌼
জয় হনুমান - S8B S8B - ShareChat
#📰জেলার আপডেট📰 #📰রাজ্যের আপডেট📰 #📰দেশের আপডেট📰
📰জেলার আপডেট📰 - ডাক্তজাররাহ জঙ্গি! ভাক্তারদের ঘরে মিলল ৩৬০ কেজি বিস্ফোরক, Aধ-47 আর ৮৩ রার্ডন্ড. ভয়ংকর! ఎగర -ాకాగంగి ডাক্তজাররাহ জঙ্গি! ভাক্তারদের ঘরে মিলল ৩৬০ কেজি বিস্ফোরক, Aধ-47 আর ৮৩ রার্ডন্ড. ভয়ংকর! ఎగర -ాకాగంగి - ShareChat
#👩🏼‍💼বাঙালি সাজ #👩‍🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍 #💔একাকিত্ব জীবন💔
👩🏼‍💼বাঙালি সাজ - ShareChat
#💔একাকিত্ব জীবন💔 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍 #👩‍🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #👩🏼‍💼বাঙালি সাজ
💔একাকিত্ব জীবন💔 - ShareChat
#👩🏼‍💼বাঙালি সাজ #😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #👩‍🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #💔একাকিত্ব জীবন💔
👩🏼‍💼বাঙালি সাজ - ShareChat
#💔একাকিত্ব জীবন💔 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #👩‍🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍 #👩🏼‍💼বাঙালি সাজ
💔একাকিত্ব জীবন💔 - ] 000 ] 000 - ShareChat