#জয় মা লক্ষ্মী #👣জয় মা লক্ষ্মী🌷 #🙏🌺 জয় মা লক্ষ্মী 🙏🌺 #🙏জয় মা লক্ষ্মী🙏 #জয় মা লক্ষ্মী ও শ্রী নারায়ণ 🙏🌷🙏
#👸আমার শাড়ি লুক🥻 #👩🏼💼বাঙালি সাজ #💔একাকিত্ব জীবন💔 #👩🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍
#😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍 #👩🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #💔একাকিত্ব জীবন💔 #👩🏼💼বাঙালি সাজ
#🙏🌺জয় শ্রী গনেশ 🌺🙏 #জয় গনেশ🙏 ঠাকুরের জয়# #🙏🌺জয় শ্রী গনেশ 🌺🙏শুভ বুধবার🌹 শুভ সকাল🌄শুভ সকালের শুভেচ্ছা💐🌹 #🙏জয় শ্রী গনেশ🙏 #জয় গনেশ ⚜️🔔🐘💎 #জয়_গনেশ_challenge 💎🐘 🔔
🐘🐁🐁 #সনাতন_ধর্ম 🐁🐁🐘
*─⊱✼ #জয়_গণেশ ✼⊰─*
✧════════•❁❀❁•════════✧
🧡⚜️🕉️ আজ বুধবার 26/11/2025 🕉️⚜️🧡
আজ অগ্রহায়ণ মাসের ০৯ তারিখ বুধবার
✧════════•❁❀❁•════════✧
#গণেশের_প্রণাম_মন্ত্র : -
একদন্তং মহাকায়ং লম্বোদরং গজাননম্ ।
বিঘ্ননাশককরং দেবং হেরম্বং প্রণমাম্যহম্ ।।
#অনুবাদ : - যিনি একদন্ত, মহাকায়, লম্বোদর, গজানন এবং বিঘ্ননাশকারী সেই হেরম্বদেবকে আমি প্রণাম করি ।
✧════════•❁❀❁•════════✧
শ্রী গণেশ মন্ত্র
🔸 #সংস্কৃত : -
ॐ गणानां त्वा गणपतिं हवामहे । कविं कवीनामुपमश्रवस्तमम् । ज्येष्ठराजं ब्रह्मणां ब्रह्मणस्पत आ नः शृण्वन्नूतिभिः सीद सादनम् ॥
🔸 বাংলা উচ্চারণ : -
“ওঁ গনানাং ত্বা গনপতিং হবামহে । কবিং কবীনামুপমশ্রবস্তমম্ । জ্যেষ্ঠরাজং ব্রাহ্মণাং ব্রহ্মণঃ পতে, আ নঃ শৃণ্বন্নূতিভিঃ সীদ সাদনম্ ॥”
🔸#অনুবাদ অর্থ : -
"আমরা গনপতিকে আহ্বান করি, যিনি জ্ঞানীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, সর্বশ্রুত এবং সকল দেবতাদের মধ্যে প্রধান । তিনি আমাদের কথা শুনুন ও আমাদের মাঝে অবস্থান করুন ।"
✧════════•❁❀❁•════════✧
#গণেশের_পুষ্পাঞ্জলী_মন্ত্র : -
ওঁ বক্রতুন্ড মহাকায় সূর্যকোটি সমঃপ্রভ । নির্বিঘ্নম্ কুরুমেদৈব সর্বকার্যেষু সর্বদা ।। এষ সচন্দ পুষ্পাঞ্জলী । ওঁ সাঙ্গায় স্বাভরণায় স্বয়ুধায় সবাহনায় সপরিবারায় ...শ্রী গনেশায় বৌষট্ ।।
✧════════•❁❀❁•════════✧
🕉️🕉️🕉️🕉️🌺🌺 জয় গণেশ 🌺🌺🕉️🕉️🕉️🕉️
#জয় শ্রী কৃষ্ণ #🙏🙏🙏জয় শ্রী কৃষ্ণ🙏🙏🙏 #💓জয় গীতা 🙏❤🕉 #হিন্দুদের আস্থা, হিন্দুদের গর্ব ❤️🌿 জয় গীতা 🙏❤️ #জয় গীতা ❤🙏
🌿 . 🕉️⚛️💗 #সনাতন_ধর্ম 💗⚛️🕉️⛳🚩
#জয়_শ্রী_কৃষ্ণ_challenge ⛳❤️🚩
#জয়_গীতা_challenge ⛳🌿🚩
আজ ০৯ অগ্রহায়ণ বুধবার 26/11/2025
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#শ্রীমদ্ভগবদগীতা
#কর্মসন্ন্যাস_যোগ ( ২০৩,২০৪ )
#পঞ্চম_অধ্যায় : - ৫ #শ্লোক : - ০১,০২
#গীতার_পঞ্চম_অধ্যায় #শ্লোক_নম্বর : - ০১ ,০২
🌿🌿🌿 ওঁ তৎ সৎ🙏🏻🙏
#পঞ্চম_অধ্যায় #শ্লোক_০১
अर्जुन उवाच
संन्यासं कर्मणां कृष्ण पुनर्योगं च शंससि ।
यच्छ्रेय एतयोरेकं तन्मे ब्रूहि सुनिश्चितम् ।।५.१।।
অর্জুন উবাচ
সন্ন্যাসং কর্মণাং কৃষ্ণ পুনর্যোগং চ সংসসি ।
যচ্ছ্রেয় এতয়োরেকং তন্মে ব্রুহি সুনিশ্চিতম্ ।।৫.১।।
#অনুবাদ : -
অর্জুন বললেন- হে #শ্রীকৃষ্ণ ! প্রথমে তুমি আমাকে কর্ম ত্যাগ করতে বললে এবং তারপর কর্মযোগের অনুষ্ঠান করতে বললে । এই দুটির মধ্যে কোনটি অধিক কল্যাণকর, তা সুনিশ্চিতভাবে আমাকে বল ।
#সারাংশ : -
ভগবদ্গীতার এই পঞ্চম অধ্যায়ে ভগবান বলছেন যে, শুষ্ক জ্ঞানের মানসিক জল্পনাকল্পনার থেকে কৃষ্ণভাবনাময় ভক্তিমূলক কর্ম শ্রেয় ৷ ভক্তিযোগে ভগবানের সেবা শুষ্ক জল্পনাকল্পনার থেকে সহজতর, কারণ এই ধরনের কর্ম অপ্রাকৃত এবং তা সাধন করার ফলে মানুষ কর্মফলের প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্ত হয় । দ্বিতীয় অধ্যায়ে আত্মার প্রাথমিক জ্ঞান এবং জড় দেহে তার বন্ধনের কথা বর্ণনা করা হয়েছে । বুদ্ধিযোগ বা ভক্তিযোগের অনুশীলনের মাধ্যমে কিভাবে সেই বন্ধন থেকে মুক্ত হওয়া যায়, তার ব্যাখ্যাও সেখানে করা হয়েছে । তৃতীয় অধ্যায়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে, যিনি জ্ঞানের স্তরে অধিষ্ঠিত হয়েছেন, তাঁর পালন করার জন্য আর কোন কর্তব্যকর্ম থাকে না । আর চতুর্থ অধ্যায়ে #ভগবান অর্জুনকে শিক্ষা দিয়েছেন যে, সব রকমের যজ্ঞের পরিসমাপ্তি হয় জ্ঞানে । তবে চতুর্থ অধ্যায়ের শেষে ভগবান অর্জুনকে উপদেশ দিলেন পূর্ণজ্ঞানে অধিষ্ঠিত হয়ে ও মোহ থেকে মুক্ত হয়ে যুদ্ধ করতে । সুতরাং, এভাবে যুগপৎভাবে ভক্তিমূলক কর্মে নিয়োজিত হতে এবং জ্ঞানে অধিষ্ঠিত হয়ে কর্ম পরিহার করতে বলে শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বিভ্রান্ত করেছেন এবং অর্জুন তাঁর সঙ্কল্পে বিচলিত হয়ে পড়েছেন । #অর্জুন বুঝতে পেরেছেন যে, জ্ঞানের প্রভাবে কর্মত্যাগের অর্থ ইন্দ্রিয়গত সমস্ত কর্ম থেকে বিরত থাকা ৷ কিন্তু ভক্তিযোগ সাধন করার মাধ্যমে যদি কর্ম করা হয়, তা হলে কর্মত্যাগ করা হল কি করে ? পক্ষান্তরে তিনি মনে করেন যে, জ্ঞানের প্রভাবে কর্মত্যাগ বা সন্ন্যাস হচ্ছে সব রকমের কর্ম থেকে বিরত হওয়া; কারণ কর্ম এবং ত্যাগ তাঁর কাছে অসঙ্গতিপূর্ণ বলে মনে হয়েছে । যেটি তিনি বুঝতে পারেননি সেটি হলো, পূর্ণ জ্ঞানে অধিষ্ঠিত হয়ে সম্পাদিত কর্ম তার ফল থেকে মুক্ত এবং তাই তা অকর্মের মতোই । তাই তাঁর প্রশ্ন হচ্ছে এই যে, তিনি কি সর্বতোভাবে কর্ম পরিত্যাগ করবেন, না পূর্ণজ্ঞানে অধিষ্ঠিত হয়ে কর্ম করবেন ।
✧════════•❁❀❁•════════✧
#পঞ্চম_অধ্যায় #শ্লোক_০২
श्री भगवानुवाच
संन्यासः कर्मयोगश्च निःश्रेयसकरावुभौ ।
तयोस्तु कर्मसंन्यासात्कर्मयोगो विशिष्यते ।।५.२।।
শ্রীভগবানুবাচ
সন্ন্যাসঃ কর্মযোগশ্চ নিঃশ্রেয়সকরাবুভৌ ।
তয়োস্ত কর্মসন্ন্যাসাৎ কর্মযোগো বিশিষ্যতে ।।৫.২।।
#অনুবাদ : -
পরমেশ্বর #ভগবান বললেন- কর্মত্যাগ কর্মযোগ উভয়ই মুক্তিদায়ক । কিন্তু, এই দুটির মধ্যে কর্মযোগ কর্ম সন্ন্যাস থেকে শ্রেয় ।
#সারাংশ : -
ইন্দ্রিয়সুখভোগ করবার জন্য মানুষ উন্মাদ এবং সে জানে না যে, তার ক্লেশদায়ক বর্তমান দেহটি তার পূর্বকৃত সকাম কর্মের ফল । যদিও এই দেহটি অস্থায়ী, অথচ এটিই মানুষকে সর্বদা নানা রকম দুঃখকষ্ট প্রদান করছে । তাই জড় ইন্দ্রিয়সুখভোগ করবার আশায় কর্ম করা ভাল নয় । নিজের প্রকৃত স্বরূপ সম্বন্ধে যে মানুষ কোনও অনুসন্ধান করে না, তার জীবন ব্যর্থ বলেই বিবেচনা করা হয় । যতদিন মানুষ প্রকৃত স্বরূপ বুঝতে না পারে, ততদিন তাকে ইন্দ্রিয়সুখভোগের জন্য কর্মফলের আশায় কর্ম করতে হয় এবং যতদিন ইন্দ্রিয়সুখভোগ করবার বাসনায় তার চেতনা আচ্ছন্ন থাকে, ততদিন তাকে এক দেহ থেকে আর এক দেহে দেহান্তরিত হতে হয় । অজ্ঞানতার অন্ধকারে আচ্ছন্ন মন সকাম কর্মে নিবিষ্ট হতে পারে, কিন্তু মানুষের কর্তব্য ভক্তিযোগে বাসুদেবের প্রতি প্রেমময়ী সেবা সম্পাদন করা । কেবল তখনই সে এই জড় জগতের বন্ধন থেকে মুক্ত হবার সুযোগ পেতে পারে । তাই জ্ঞানই কেবল জড় বন্ধন থেকে মুক্ত হবার পক্ষে যথেষ্ট নয় । আত্মার স্বরূপ উপলব্ধি করে আত্মার শাশ্বত ধর্ম পালন করতে হয়, তা না হলে জড় বন্ধন থেকে মুক্ত হবার কোন উপায় নেই । কৃষ্ণভাবনায় ভাবিত হয়ে ভগবানের সেবা করার জন্য যে কর্ম করা হয়, সেই কর্ম সকাম কর্ম নয় । জ্ঞানময় কর্ম মানুষের প্রকৃত জ্ঞানের প্রগতিকে শক্তিশালী করে । কৃষ্ণভাবনায় ভাবিত না হয়ে কেবল সকাম কর্মত্যাগ করলেই বদ্ধজীবের হৃদয় কলুষমুক্ত হয় না । যতক্ষণ পর্যন্ত হৃদয় সম্পূর্ণভাবে কলুষমুক্ত না হচ্ছে, ততক্ষণ সকাম কর্মের স্তরে কর্ম করতে হয় । কিন্তু কৃষ্ণভাবনাময় কর্ম সাধিত হলে তা আপনা থেকেই কর্মফলের বন্ধন থেকে মানুষকে মুক্ত হতে সাহায্য করে এবং তখন তাকে আর জড় স্তরে পতিত হতে হয় না । তাই কৃষ্ণভাবনাময় কর্ম সর্বদাই কর্মত্যাগের চেয়ে শ্রেষ্ঠ, কেননা কর্মত্যাগ থেকে সব সময়েই পতনের সম্ভাবনা থাকে। কৃষ্ণভক্তিবিহীন বৈরাগ্য অপূর্ণ । মুমুক্ষুরা ভগবান সম্বন্ধীয় বস্তুকেও প্রাকৃত জ্ঞানে পরিত্যাগ করে এবং সেই ত্যাগ সম্পূর্ণ হয় না । এই ধরনের বৈরাগ্যকে ‘ফল্গুবৈরাগ্য’ বলা হয় । আমরা যখন বুঝতে পারি যে, সব কিছুই ভগবানের, আমাদের কিছুই নয়, তখনই ত্যাগের সম্পূর্ণতা আসে । মানুষের বোঝা উচিত, বাস্তবিকই কোন কিছুই তার নিজের নয় । তা হলে ত্যাগের প্রশ্ন আসে কোথা থেকে ? যে জানে সব কিছুই হচ্ছে শ্রীকৃষ্ণের সম্পত্তি, সে নিত্য বৈরাগ্যযুক্ত । যেহেতু সব কিছুই শ্রীকৃষ্ণের, তাই সব কিছুই শ্রীকৃষ্ণের সেবায় নিয়োগ করা উচিত । শুদ্ধ কৃষ্ণভাবনায় ভাবিত হয়ে এই ধরনের যথার্থ কর্ম মায়াবাদী সন্ন্যাসীদের কৃত্রিম বৈরাগ্যের চেয়ে অনেক গুণে শ্রেষ্ঠ ।
( প্রতিদিন শ্রীমদ্ভগবদগীতার ১ টি করে শ্লোক পড়তে এই পেজটির সাথে থাকুন ।)
*─⊱✼ #হরে_কৃষ্ণ ✼⊰─*
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼🌼🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#হরে_কৃষ্ণ_হরে_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_হরে_হরে !
#হরে_রাম_হরে_রাম_রাম_রাম_হরে_হরে । ।
🙏🙏 #জয়_শ্রী_কৃষ্ণ 🙏🙏
🙏 #রাধে_রাধে 🙏
∙──༅༎ Hare Krishna 🙏༎༅──
#👩🏼💼বাঙালি সাজ #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #👩🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #💔একাকিত্ব জীবন💔 #😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍
#😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍 #👩🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #💔একাকিত্ব জীবন💔 #👩🏼💼বাঙালি সাজ
#👩🏼💼বাঙালি সাজ #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #👩🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #💔একাকিত্ব জীবন💔 #😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍
#😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍 #💔একাকিত্ব জীবন💔 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #👩🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #👩🏼💼বাঙালি সাজ











