#📰জেলার আপডেট📰 #🙏জয় মা দুর্গা🙏 #🪷 শুভ শারদীয়া ২০২৫🔱 #📰রাজ্যের আপডেট📰 #📰দেশের আপডেট📰
#🪷 শুভ শারদীয়া ২০২৫🔱 #🙏জয় মা দুর্গা🙏 #🔱আসছে শারদীয়া দুর্গাপুজো 🪷 #📰জেলার আপডেট📰
#জয় মা লক্ষ্মী #👣জয় মা লক্ষ্মী🌷 #🙏🌺 জয় মা লক্ষ্মী 🙏🌺 #🙏জয় মা লক্ষ্মী🙏 #জয় মা লক্ষ্মী . ⚜️🔔 #জয়_মা_লক্ষী_challenge 🔔⚜️
#লক্ষ্মী_পাঁচালি_ব্রতকথা
*─⊱✼ #জয়_মা_লক্ষ্মী ✼⊰─
✧════════•❁❀❁•════════✧
🧡⚜️🕉️ আজ বৃহস্পতিবার 05/09/2025 🕉️⚜️🧡
আজ আশ্বিন মাসের ৭ তারিখ বৃহস্পতিবার
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
৭, আশ্বিন ১৪৩২ 05 সেপ্টেম্বর 2025 বৃহস্পতিবার
🙏🌺"নমো বিশ্বরূপস্য ভার্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে ।
সর্বতঃ পাহি মাং দেবি মহালক্ষী নমোহস্ততে ।।"🌺🙏
🙏🌺👣শুভ লক্ষী বারের শুভেচ্ছা শুভ কামনা ও আন্তরিক ভালবাসা রইল প্রিয় বন্ধুদের জন্য ।👣🌺🙏
অন্যান্য মন্ত্রের তুলনায় গায়ত্রী মন্ত্রকে অধিক শক্তিশালী মনে করা হয় । এই মন্ত্র জপ করার জন্য কোনও বিশেষ সময়ের প্রয়োজন পড়ে না । তবে একটি নির্দিষ্ট সময় ও নিয়ম মেনে গায়ত্রী মন্ত্র জপ করলে নানা সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় । এই মন্ত্র জপ করার ফলে ব্যক্তি মানসিক শান্তি লাভ করেন, পাশাপাশি জীবনে আনন্দের সঞ্চার হয় ।
#গায়ত্রী_মন্ত্র : -
ওঁ ভূর্ভুবঃ স্ব তৎ সবিতুর্বরেণ্যং
ভর্গো দেবস্য ধীমহি ধিয়ো য়ো নঃ প্রচোদয়াৎ ।।
#অনুবাদ সরলার্থ : -
সর্বলোকের প্রকাশক সর্বব্যাপী সবিতা মণ্ডল জগৎ প্রসবকারী সেই পরম দেবতার বরেণ্য জ্ঞান ও শক্তি ধ্যান করি; যিনি আমাদের বুদ্ধিবৃত্তি প্রদান করেছেন ।
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#গায়ত্রী_মন্ত্র_জপের_সময় : -
সূর্যোদয়ের কিছুক্ষণ আগে গায়ত্রী মন্ত্র জপ করা শুরু করুন । দুপুরেও এই মন্ত্র জপ করা যায় । আবার সন্ধে নাগাদ এই মন্ত্র জপ করতে চাইলে সূর্যাস্তের কিছুক্ষণ আগে থেকে শুরু করুন এবং সূর্য অস্ত যাওয়ার কিছুক্ষণ পরে জপ শেষ করুন ।
🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿
🌺 আজ বৃহস্পতিবার মা লক্ষ্মী সাপ্তাহিক আরাধনার দিন । আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
🌷🙏🌾🪔👣🪔🌾🙏🌷
#মা_লক্ষীর_প্রনাম_মন্ত্র : -
ওঁ বিশ্বরূপস্য ভার্য্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে ।
সর্ব্বত পাহি মাং দেবী মহালক্ষ্মী নমহস্তুতে ।।
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#মা_লক্ষীর_গায়ত্রী_মন্ত্র : -
ওঁ মহালক্ষ্ম্যৈ বিদ্মহে মহাশ্রীয়ৈ ধীমহি তন্নোঃ শ্রী প্রচোদয়াৎ ।
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
🕉#মা_লক্ষীর_পুষ্পাঞ্জলি_মন্ত্র : -🕉
নমস্তে সর্বদেবানং বরদাসি হরিপ্রিয়ে যা গতিস্তং
প্রপন্নানং স্বা মে🙏ভূয়াত্বদর্চবাৎ🙏
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
শ্রীশ্রী #মা_লক্ষ্মীর_ধ্যান : -
ওঁ পাশাক্ষমালিকাম্ভোজসৃণিভর্যাম্যসৌম্যয়োঃ ।
পদ্মাসনস্থাং ধ্যায়েচ্চ শ্রীয়ং ত্রৈলোক্যমাতরং
গৌরবর্ণাং সুরূপাঞ্চ সর্বালঙ্কারভূষিতাং ।
রৌক্মপদ্মব্যগকরাং বরদাং দক্ষিণেন তু ।।
এতৎ পাদ্যং ওঁ লক্ষ্ম্যৈ নমঃ
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
🏵🏵#শ্রীশ্রী_লক্ষ্মীর_স্তব_মন্ত্র 🏵🏵
ওঁ ত্রৈলোক্য-পূজিতে দেবী কমলে বিষ্ণুবল্লভে,
যথা ত্বং সুস্থিরা কৃষ্ণে তথা ভব ময়ি স্থিরা ।
ঈশ্বরী কমলা লক্ষ্মীশ্চলা ভূতির্হরিপ্রিয়া,
পদ্মা পদ্মালয়া সম্পৎপ্রদা শ্রী: পদ্মধারিণী ।
দ্বাদশৈতানি নামানি লক্ষীং সম্পূজ্য য: পঠেৎ,
স্থিরা লক্ষীর্ভবেত্তস্য পুত্রদারাদিভি: সহ ।
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
☀️🏵 #শ্রীশ্রী_মা_লক্ষ্মীরস্তোত্র 🏵☀️
লক্ষ্মীস্তং সর্বদেবানাং যথাসম্ভব নিত্যশঃ ।
স্থিরাভাব তথা দেবী মম জন্মনি জন্মনি ।।
বন্দে বিষ্ণু প্রিয়াং দেবী দারিদ্র্য দুঃখনাশিনী ।
ক্ষীরোদ সম্ভবাং দেবীং বিষ্ণুবক্ষ বিলাসিনীঃ ।।
🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿♥️🌾💐🐚🐚
✧════════•❁❀❁•════════✧
#লক্ষ্মী_পাঁচালি_ব্রতকথা :-
শরৎ পূর্ণিমার নিশি নির্মল গগন,
মন্দ মন্দ বহিতেছে মলয় পবন ।
লক্ষ্মীদেবী বামে করি বসি নারায়ণ,
বৈকুন্ঠধামেতে বসি করে আলাপন ।
হেনকালে বীণা হাতে আসি মুনিবর,
হরিগুণগানে মত্ত হইয়া বিভোর ।
গান সম্বরিয়া উভে বন্দনা করিল,
বসিতে আসন তারে নারায়ণ দিল ।
মধুর বচনে লক্ষ্মী জিজ্ঞাসিল তায়,
কিবা মনে করি মুনি আসিলে হেথায় ।
কহে মুনি তুমি চিন্ত জগতের হিত,
সবার অবস্থা আছে তোমার বিদিত ।
সুখেতে আছয়ে যত মর্ত্যবাসীগণ,
বিস্তারিয়া মোর কাছে করহ বর্ণন ।
লক্ষ্মীমার হেন কথা শুনি মুনিবর,
কহিতে লাগিলা তারে জুড়ি দুই কর ।
অপার করুণা তোমার আমি ভাগ্যবান,
মর্ত্যলোকে নাহি দেখি কাহার কল্যাণ ।
সেথায় নাই মা আর সুখ শান্তি লেশ,
দুর্ভিক্ষ অনলে মাগো পুড়িতেছে দেশ ।
রোগ-শোক নানা ব্যাধি কলিতে সবায়,
ভুগিতেছে সকলেতে করে হায় হায় ।
অন্ন-বস্ত্র অভাবেতে আত্মহত্যা করে,
স্ত্রী-পুত্র ত্যাজি সবাই যায় দেশান্তরে ।
স্ত্রী-পুরুষ সবে করে ধর্ম পরিহার,
সদা চুরি প্রবঞ্চনা মিথ্যা অনাচার ।
তুমি মাগো জগতের সর্বহিতকারী,
সুখ-শান্তি সম্পত্তির তুমি অধিকারী ।
স্থির হয়ে রহ যদি প্রতি ঘরে ঘরে,
তবে কি জীবের এত দুঃখ হতে পারে ।
নারদের বাক্য শুনি লক্ষ্মী বিষাদিতা,
কহিলেন মুনি প্রতি দোষ দাও বৃথা ।
নিজ কর্মফলে সবে করে দুঃখভোগ,
অকারণে মোর প্রতি কর অনুযোগ ।
শুন হে নারদ বলি যথার্থ তোমায়,
মম অংশে জন্ম লয় নারী সমুদয় ।
তারা যদি নিজ ধর্ম রক্ষা নাহি করে,
তবে কি অশান্তি হয় প্রতি ঘরে ঘরে ।
লক্ষ্মীর বচন শুনি মুনি কহে ক্ষুণ্ন মনে,
কেমনে প্রসন্ন মাতা হবে নারীগণে ।
কিভাবেতে পাবে তারা তব পদছায়া,
দয়াময়ী তুমি মাগো না করিলে দয়া ।
মুনির বাক্যে লক্ষ্মীর দয়া উপজিল,
মধুর বচনে তারে বিদায় করিল ।
নারীদের সর্বদুঃখ যে প্রকারে যায়,
কহ তুমি নারায়ণ তাহার উপায় ।
শুনিয়া লক্ষ্মীর বচন কহে লক্ষ্মীপতি,
কি হেতু উতলা প্রিয়ে স্থির কর মতি ।
প্রতি গুরুবারে মিলি যত বামাগণে,
করিবে তোমার ব্রত ভক্তিযুক্ত মনে ।
নারায়ণের বাক্যে লক্ষ্মী অতি হৃষ্টমন,
ব্রত প্রচারিতে মর্ত্যে করিল গমন ।
মর্ত্যে আসি ছদ্মবেশে ভ্রমে নারায়ণী,
দেখিলেন বনমধ্যে বৃদ্ধা এক বসিয়া আপনি ।
সদয় হইয়া লক্ষ্মী জিজ্ঞাসিল তারে,
কহ মাগো কি হেতু এ ঘোর কান্তারে ।
বৃদ্ধা কহে শোন মাতা আমি অভাগিনী,
কহিল সে লক্ষ্মী প্রতি আপন কাহিনী ।
পতি-পুত্র ছিল মোর লক্ষ্মীযুক্ত ঘর,
এখন সব ছিন্নভিন্ন যাতনাই সার ।
যাতনা সহিতে নারি এসেছি কানন,
ত্যাজিব জীবন আজি করেছি মনন ।
নারায়ণী বলে শুন আমার বচন,
আত্মহত্যা মহাপাপ নরকে গমন ।
যাও মা গৃহেতে ফিরি কর লক্ষ্মী ব্রত,
আবার আসিবে সুখ তব পূর্ব মত ।
গুরুবারে সন্ধ্যাকালে মিলি এয়োগণ,
করিবে লক্ষ্মীর ব্রত করি এক মন ।
কহি বাছা পূজা হেতু যাহা প্রয়োজন,
মন দিয়া শুনি লও আমার বচন ।
জলপূর্ণ ঘটে দিবে সিঁদুরের ফোঁটা,
আম্রের পল্লব দিবে তাহে এক গোটা ।
আসন সাজায়ে দিবে তাতে গুয়া-পান,
সিঁদুর গুলিয়া দিবে ব্রতের বিধান ।
ধূপ-দীপ জ্বালাইয়া রাখিবে ধারেতে,
শুনিবে পাঁচালী কথা দূর্বা লয়ে হাতে ।
একমনে ব্রত কথা করিবে শ্রবণ,
সতত লক্ষ্মীর মূর্তি করিবে চিন্তন ।
ব্রত শেষে হুলুধ্বনি দিয়ে প্রণাম করিবে,
এয়োগণে সবে মিলি সিঁদুর পরিবে ।
দৈবযোগে একদিন ব্রতের সময়,
দীন দুঃখী নারী একজন আসি উপনীত হয় ।
পতি তার চির রুগ্ন অক্ষম অর্জনে,
ভিক্ষা করি অতি কষ্টে খায় দুই জনে ।
অন্তরে দেবীরে বলে আমি অতি দীনা,
স্বামীরে কর মা সুস্থ আমি ভক্তি হীনা ।
লক্ষ্মীর প্রসাদে দুঃখ দূর হইলো তার,
নীরোগ হইল স্বামী ঐশ্বর্য অপার ।
কালক্রমে শুভক্ষণে জন্মিল তনয়,
হইল সংসার তার সুখের আলয় ।
এইরূপে লক্ষ্মীব্রত করি ঘরে ঘরে,
ক্রমে প্রচারিত হলো দেশ দেশান্তরে ।
করিতে যে বা দেয় উপদেশ,
লক্ষীদেবী তার প্রতি তুষ্ট সবিশেষ ।
এই ব্রত দেখি যে বা করে উপহাস,
লক্ষীর কোপেতে তার হয় সর্বনাশ ।
পরিশেষে হল এক অপূর্ব ব্যাপার,
যে ভাবে ব্রতের হয় মাহাত্ম্য প্রচার ।
বিদর্ভ নগরে এক গৃহস্থ ভবনে,
নিয়োজিত বামাগণ ব্রতের সাধনে ।
ভিন্ন দেশবাসী এক বণিক তনয়,
সি উপস্থিত হল ব্রতের সময় ।
বহুল সম্পত্তি তার ভাই পাঁচজন,
পরস্পর অনুগত ছিল সর্বক্ষণ ।
ব্রত দেখি হেলা করি সাধুর তনয়,
বলে এ কিসের ব্রত এতে কিবা ফলোদয় ।
বামাগণ বলে শুনি সাধুর বচন,
লক্ষী ব্রত করি সবে সৌভাগ্য কারণ ।
সদাগর শুনি ইহা বলে অহঙ্কারে,
অভাবে থাকিলে তবে পূজিব উহারে ।
ধনজন সুখভোগ যা কিছু সম্ভব,
সকল আমার আছে আর কিবা অভাব ।
কপালে না থাকে যদি লক্ষ্মী দিবে ধন,
হেন বাক্য কভু আমি না করি শ্রবণ ।
ধনমদে মত্ত হয়ে লক্ষ্মী করি হেলা,
নানা দ্রব্যে পূর্ণ তরি বানিজ্যেতে গেলা ।
গর্বিত জনেরে লক্ষ্মী সইতে না পারে,
সর্ব দুঃখে দুঃখী মাগো করেন তাহারে ।
বাড়ি গেল, ঘর গেল, ডুবিল পূর্ণ তরি,
চলে গেল ভ্রাতৃভাব হল যে ভিখারী ।
কি দোষ পাইয়া বিধি করিলে এমন,
অধম সন্তান আমি অতি অভাজন ।
সাধুর অবস্থা দেখি দয়াময়ী ভাবে,
বুঝাইব কেমনে ইহা মনে মনে ভাবে ।
নানা স্থানে নানা ছলে ঘুরাইয়া ঘানি,
অবশেষে লক্ষ্মীর ব্রতের স্থানে দিলেন আনি ।
মনেতে উদয় হল কেন সে ভিখারী,
অপরাধ ক্ষম মাগো কুপুত্র ভাবিয়া ।
অহঙ্কার দোষে দেবী শিক্ষা দিলা মোরে,
অপার করুণা তাই বুঝালে দীনেরে ।
বুঝালে যদি বা মাগো রাখগো চরণে,
ক্ষমা কর ক্ষমাময়ী আশ্রিত জনেরে ।
সত্যরূপিনী তুমি কমলা তুমি যে মা,
ক্ষমাময়ী নাম তব দীনে করি ক্ষমা ।
তুমি বিনা গতি নাই এ তিন ভুবনে,
স্বর্গেতে স্বর্গের লক্ষ্মী ত্রিবিধ মঙ্গলে ।
তুমি মা মঙ্গলা দেবী সকল ঘরেতে,
বিরাজিছ মা তুমি লক্ষ্মী রূপে ভূতলে ।
দেব-নর সকলের সম্পদরূপিনী,
জগৎ সর্বস্ব তুমি ঐশ্বর্যদায়িনী ।
সর্বত্র পূজিতা তুমি ত্রিলোক পালিনী,
সাবিত্রী বিরিঞ্চিপুরে বেদের জননী ।
ক্ষমা কর এ দাসের অপরাধ যত,
তোমা পদে মতি যেন থাকে অবিরত ।
শ্রেষ্ঠ হতে শ্রেষ্ট তারা পরমা প্রকৃতি,
কোপাদি বর্জিতা তুমি মূর্তিমতি ধৃতি ।
সতী সাধ্বী রমণীর তুমি মা উপমা,
দেবগণ ভক্তি মনে পূজে সবে তোমা ।
রাস অধিষ্ঠাত্রী দেবী তুমি রাসেশ্বরী,
সকলেই তব অংশ যত আছে নারী ।
কৃষ্ণ প্রেমময়ী তুমি কৃষ্ণ প্রাণাধিকা,
তুমি যে ছিলে মাগো দ্বাপরে রাধিকা ।
প্রস্ফুটিত পদ্মবনে তুমি পদ্মাবতী,
মালতি কুসুমগুচ্ছে তুমি মা মালতি ।
বনের মাঝারে তুমি মাগো বনরাণী,
শত শৃঙ্গ শৈলোপরি শোভিত সুন্দরী ।
রাজলক্ষ্মী তুমি মাগো নরপতি পুরে,
সকলের গৃহে লক্ষ্মী তুমি ঘরে ঘরে ।
দয়াময়ী ক্ষেমঙ্করী অধমতারিণী,
অপরাধ ক্ষমা কর দারিদ্র্যবারিণী ।
পতিত উদ্ধার কর পতিতপাবনী,
অজ্ঞান সন্তানে কষ্ট না দিও জননী ।
অন্নদা বরদা মাতা বিপদনাশিনী,
দয়া কর এবে মোরে মাধব ঘরণী ।
এই রূপে স্তব করি ভক্তিপূর্ণ মনে,
একাগ্র মনেতে সাধু ব্রত কথা শোনে ।
ব্রতের শেষে নত শিরে করিয়া প্রণাম,
মনেতে বাসনা করি আছে নিজধাম ।
গৃহেতে আসিয়া বলে লক্ষ্মীব্রত সার,
সবে মিলি ব্রত কর প্রতি গুরুবার ।
বধুরা অতি তুষ্ট সাধুর বাক্যেতে,
ব্রত আচরণ করে সভক্তি মনেতে ।
নাশিল সাধুর ছিল যত দুষ্ট সহচর,
দেবীর কৃপায় সম্পদ লভিল প্রচুর ।
আনন্দে পূর্ণিত দেখে সাধুর অন্তর,
পূর্ণতরী উঠে ভাসি জলের উপর ।
সাধুর সংসার হল শান্তি ভরপুর,
মিলিল সকলে পুনঃ ঐশ্বর্য প্রচুর ।
এভাবে নরলোকে হয় ব্রতের প্রচার,
মনে রেখ সংসারেতে লক্ষ্মীব্রত সার ।
এ ব্রত যে রমণী করে এক মনে,
দেবীর কৃপায় তার পূর্ণ ধনে জনে ।
অপুত্রার পুত্র হয় নির্ধনের ধন,
ইহলোকে সুখী অন্তে বৈকুন্ঠে গমন ।
লক্ষ্মীর ব্রতের কথা বড়ই মধুর,
অতি যতনেতে রাখ তাহা আসন উপর ।
যে জন ব্রতের শেষে স্তব পাঠ করে,
অভাব ঘুচিয়া যায় লক্ষ্মীদেবীর বরে ।
লক্ষ্মীর পাঁচালী কথা হল সমাপন,
ভক্তি করি বর মাগো যার যাহা মন ।
সিঁথিতে সিঁদুর দাও সব এয়োমিলে,
উলুধ্বনি কর সবে অতি কৌতুহলে ।
দুই হাত জোড় করি ভক্তিযুক্ত মনে,
নমস্কার করহ সবে দেবীর চরণে,
নমস্কার করহ সবে দেবীর চরণে ।
👣🪔 #জয়_মা_লক্ষ্মী 🪔👣
👣🥀👣👣🥀👣👣🥀👣👣
🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔🪔
#💓জয় গীতা 🙏❤🕉 #হিন্দুদের আস্থা, হিন্দুদের গর্ব ❤️🌿 জয় গীতা 🙏❤️ #গীতা #জয় শ্রী কৃষ্ণ #🙏🙏🙏জয় শ্রী কৃষ্ণ🙏🙏🙏 🌿 . 🕉️⚛️💗 #সনাতন_ধর্ম 💗⚛️🕉️⛳🚩
#জয়_শ্রী_কৃষ্ণ_challenge ⛳❤️🚩
#জয়_গীতা_challenge ⛳🌿🚩
আজ ৮ আশ্বিন শুক্রবার 26/09/2025
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#শ্রীমদ্ভগবদগীতা
#সাংখ্য_যোগ ( ৮৯,৯০ )
#দ্বিতীয়_অধ্যায় : - ২ #শ্লোক : - ৪৩,৪৪
#গীতার_দ্বিতীয়_অধ্যায় #শ্লোক_নম্বর : - ৪৩,৪৪
🌿🌿🌿 ওঁ তৎ সৎ🙏🏻🙏
#দ্বিতীয়_অধ্যায় #শ্লোক_৪৩
कामात्मानः स्वर्गपरा जन्मकर्मफलप्रदाम् ।
क्रियाविशेषबहुलां भोगैश्वर्यगतिं प्रति ।।२.४३।।
কামাত্মানঃ স্বর্গপরা জন্মকর্মফলপ্রদাম্ ।
ক্রিয়াবিশেষবহুলাং ভোগৈশ্বর্যগতিং প্রতি ।।২.৪৩।।
#অনুবাদ : -
ইন্দ্রিয়সুখ ভোগ ও ঐশ্বর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে তারা বলে যে, সকাম কর্মের ঊর্ধ্বে আর কিছুই নেই ।
#সারাংশ : -
বেদের কর্মকাণ্ডে উল্লেখ আছে চাতুর্মাস্য ব্রত পালন করলে মানুষ স্বর্গলোকে গিয়ে সোমরস পান করে অমরত্ব লাভ করে এবং চিরকালের জন্য সুখী হতে পারে । এমনকি এই পৃথিবীতেও বহু লোক আছে, যারা সোমরস পান করে বলবান ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়ে ইন্দ্রিয়সুখ উপভোগ করার জন্য নিতান্তই উৎসুক । এই জড় জগতের বন্ধন থেকে মুক্ত হওয়ার ব্যাপারে এরা বিশ্বাসী নয়, তাই তারা আড়ম্বরপূর্ণ বৈদিক যাগযজ্ঞের প্রতি বিশেষভাবে আসক্ত । এই ধরনের মানুষেরা অত্যন্ত ইন্দ্রিয়পরায়ণ এবং তাই তারা জীবনে স্বর্গলোকের অতীত আর কোন আনন্দকে স্বীকার করে না । কথিত আছে, স্বর্গের নন্দনকাননে অফুরন্ত সোমরস পান করে অপরূপা অপ্সরাদের সঙ্গ করে ইন্দ্রিয়সুখ উপভোগ করা যায় । এই প্রকার দৈহিক সুখ নিঃসন্দেহে ইন্দ্রিয়পরায়ণতা; তাই তারা এই প্রকার জাগতিক অস্থায়ী সুখের প্রতি আসক্ত হয়ে নিজেদের পার্থিব জগতের প্রভু বলে মনে করে ।
✧════════•❁❀❁•════════✧
#দ্বিতীয়_অধ্যায় #শ্লোক_৪৪
भोगैश्वर्यप्रसक्तानां तयापहृतचेतसाम् ।
व्यवसायात्मिका बुद्धिः समाधौ न विधीयते ।।२.४४।।
ভোগৈশ্বর্যপ্রসক্তানাং তয়াপহৃতচেতসাম্ ।
ব্যবসায়াত্মিকা বুদ্ধিঃ সমাধৌ ন বিধীয়তে ।।২.৪৪।।
#অনুবাদ : -
যাদের চিত্ত জড় সুখভোগ ও ঐশ্বর্যের প্রতি একান্তভাবে আসক্ত, সেই সমস্ত বিবেকবর্জিত মুঢ় ব্যক্তিদের বুদ্ধি সমাধি অর্থাৎ ভগবানে একনিষ্ঠতা লাভ হয় না ।
#সারাংশ : -
চিত্ত যখন একাগ্র হয়, তখন তাকে বলা হয় সমাধি । বৈদিক অভিধান নিরুক্তিতে বলা হয়েছে, "মন যখন আত্মাকে উপলব্ধি করার জন্য একাগ্র হয়, তখন তাকে বলা হয় সমাধি ।" যারা ইন্দ্রিয় সুখ উপভোগ করতে উৎসুক এবং এই ধরনের অনিত্য জড় বিষয়ের দ্বারা মোহাচ্ছন্ন তাদের পক্ষে একাগ্রচিত্তে আত্মোউপলব্ধি বা সমাধি লাভ করা সম্ভব নয় । তাদের মায়ার অধীনস্থ হয়ে সর্বদা নিপীড়িত হতে হয় ।
( প্রতিদিন শ্রীমদ্ভগবদগীতার ১ টি করে শ্লোক পড়তে এই পেজটির সাথে থাকুন ।)
*─⊱✼ #হরে_কৃষ্ণ ✼⊰─*
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼🌼🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#হরে_কৃষ্ণ_হরে_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_হরে_হরে !
#হরে_রাম_হরে_রাম_রাম_রাম_হরে_হরে । ।
🙏🙏 #জয়_শ্রী_কৃষ্ণ 🙏🙏
🙏 #রাধে_রাধে 🙏
∙──༅༎ Hare Krishna 🙏༎༅──
#🙏জয় মা দুর্গা🙏 #🔱আসছে শারদীয়া দুর্গাপুজো 🪷 #🪷 শুভ শারদীয়া ২০২৫🔱 #🔱শুভ চতুর্থী ২০২৫🎉
#আজ #নবরাত্রি #তৃতীয়_দিন ।
আজ দেবী দুর্গার তৃতীয় রূপ দেবী " #চন্দ্রঘন্টা "-র বন্দনা,,,
#দেবী_চন্দ্রঘন্টা
#নবরাত্রির তৃতীয় দিন পূজিতা হন দেবী চন্দ্রঘন্টাঃ-
পিণ্ডজপ্রবরারূঢ়া চণ্ডকোপাস্ত্রকৈর্যুতা ।
প্রসাদং তনুতে মহ্যং চন্দ্রঘণ্টেতি বিশ্রুতা ।।
#নবদুর্গার তৃতীয় রূপ চন্দ্রঘণ্টা। নবরাত্রি উৎসবের তৃতীয় দিনে তাঁর পূজা করা হয়। দেবীর মস্তকে ঘণ্টার আকারবিশিষ্ট একটি অর্ধ্বচন্দ্র শোভা পায়, তাই দেবীর নাম ‘চন্দ্রঘণ্টা’। অবশ্য তিনি ‘চণ্ডঘণ্টা’ বা ‘চিত্রঘণ্টা’ নামেও পরিচিতা।
#দেবী চন্দ্রঘণ্টা সিংহবাহিনী (কাশীর মন্দিরে অবশ্য তিনি ব্যাঘ্রবাহিনী), দশভুজা, দশপ্রহরণধারিনী। তাঁর গায়ের রং সোনার মতো উজ্জ্বল; পরনে লাল শাড়ি, গায়ে নানাবিধ অলংকার।
#মহিষাসুর বধের আগে দেবতাদের সম্মিলিত জ্যোতি থেকে যখন দেবী দুর্গার আবির্ভাব ঘটল, তখন দেবতারা তাঁকে সজ্জিত করলেন নিজ নিজ অস্ত্রে। ইন্দ্র সেই সময় তাঁর বাহন ঐরাবত হস্তীর গলা থেকে ঘণ্টাটি খুলে নিয়ে তা থেকে আর একটি ঘণ্টা সৃষ্টি করে দিলেন দেবীকে। যুদ্ধকালে দেবী যখন এই ঘণ্টা বাজালেন, তখন অসুরসৈন্যগণ হয়ে পড়ল নিস্তেজ। চণ্ডী-র স্তবে আছে:
হিনস্তি দৈত্যতেজাংসি স্বনেনাপূর্য যা জগৎ।
সা ঘণ্টা পাতু নো দেবি পাপেভ্যোঽনঃ সুতানিব।।
(হে দেবী, তোমার যে ঘণ্টার শব্দে দৈত্যেরা নিস্তেজ হয়ে পড়ে, সেই ঘণ্টার শব্দে, মা যেমন করে ছোটো ছেলেদের রক্ষা করেন, তেমনি আমাদের পাপ থেকে রক্ষা করুন।)
#কাশীর প্রচলিত প্রবাদ অনুযায়ী, দেবী চণ্ডঘণ্টার পূজা করে তাঁকে প্রসন্ন করতে পারলে যমঘণ্টার (যমের বাহন মহিষের গলায় বাঁধা ঘণ্টা) ধ্বনি পূজককে আর ভয় দেখাতে পারে না। দেবীর কৃপায় মহাপাতকীও পাপ থেকে উদ্ধার পান।
#কাশীতে লক্ষ্মী চৌতারার চন্দুনাউয়ের গলিতে দেবী চন্দ্রঘণ্টার মন্দির রয়েছে। এই মন্দিরটিও ছোটো। দেবীমূর্তিও এখানে হাতখানেক লম্বা। দেবীর পাশে রাখা থাকে একটি বড়ো ঘণ্টা। আর দেবীকে পিছন থেকে ঘিরে থাকে নবদুর্গার অন্য দেবীদের আটটি ছোটো ছোটো মূর্তি। শারদীয়া ও বাসন্তী নবরাত্রি উৎসবের তৃতীয় দিনে এই মন্দিরে প্রচুর লোকসমাগম হয়। কথিত আছে, এই দিন সাধকের মন মণিপুর চক্রে প্রবেশ করে এবং সাধকের দিব্যদর্শন লাভ হয়।
#চন্দ্রঘণ্টা পূজার ফল অনেক। তাঁর পূজায় সাধকের বাধাবিঘ্ন ও পাপ বিনষ্ট হয় এবং সকল কষ্ট বিনষ্ট হয়। চন্দ্রঘণ্টার উপাসক দেবীর বাহন সিংহের মতো পরাক্রমী হয়। তাঁর ঘণ্টাধ্বনি সর্বদা চন্দ্রঘণ্টার ভক্তকে সর্ববিধ বিপদ থেকে রক্ষা করে। দেবীর পূজায় পূজকের মন পবিত্র হয়। তাঁর ধ্যান সকল প্রকার কল্যাণ ও সদগতি প্রদান করে। c
#বিশ্বশান্তিকল্পে প্রার্থনা জানাচ্ছি :
সর্ব্বেষাং মঙ্গলং ভূয়াৎ সর্বেসন্তু নিরাময়ঃ।
সর্বে ভদ্রাণি পশ্যন্তু মা কশ্চিৎ দুঃখভাগ ভবেৎ ॥
তুমি সর্বেশ্বরী, সবার অধিশ্বরী, তুমি সর্বশক্তিময়, তুমি সবার দুঃখ-কষ্ট-ভয়, আপদ-বিপদ থেকে রক্ষা করো।
👉🏼#সকলেই সুখি হোক ।
রুদ্ধ মনের খুলে এলো খুশির জোয়ার,
সময় এলো নতুন ভাবে নতুন মন ছোয়ার,
নয়ন মাঝে মেঘের আলো পুরো মনের ইচ্ছা
”শারদ শুভেচ্ছা”
#নবরাত্রি #🙏শুভ নবরাত্রি 🛕 #জয় মা দূর্গা #🙏🌺জয় মা দূর্গা🙏⚘ #🕉️ জয় মা দূর্গা 🙏🙏🙏 আজ বুধবার 24/09/2025
#🙏শুভ নবরাত্রি 🛕 #নবরাত্রি #🙏🌺জয় মা দূর্গা🙏⚘ #জয় মা দূর্গা #🕉️ জয় মা দূর্গা 🙏🙏🙏 আজ বুধবার 24/09/2025
#😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍 #👩🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #👩🏼💼বাঙালি সাজ #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #💔একাকিত্ব জীবন💔