গিফট সিটির পুরো নাম হল গুজরাট ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স টেক-সিটি। এটি ভারতের প্রথম আন্তর্জাতিক আর্থিক পরিষেবা কেন্দ্র (আইএফএসসি)। সহজ ভাষায় বললে, ভারতের নিজস্ব দুবাই, সিঙ্গাপুরের মতো একটি আর্থিক কেন্দ্র, যেখানে বিশ্বের বড় কোম্পানিগুলি আর্থিক পরিষেবা পরিচালনা করে। গিফট সিটি কেন বিশেষ? - এখানে ভারতের ভিতরে থেকেও কিছু কাজ এমনভাবে করা হয় যেমন আপনি কোনও আন্তর্জাতিক অঞ্চলে রয়েছেন। অর্থাৎ, বাণিজ্য, ব্যাঙ্কিং, কর - সবই প্রথম শ্রেণীর! গিফট সিটির শীর্ষ সুবিধা এবং সুবিধা 1. শূন্য কর সুবিধা - ১০ বছর পর্যন্ত শূন্য আয়কর - মূলধন লাভ করেও ছাড় - জিএসটি, স্ট্যাম্প ডিউটি অনেক কম - বিনিয়োগকারী এবং কোম্পানি উভয়ের জন্য স্বর্গ! 2. আন্তর্জাতিক ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা - এখানে ইউএসডি, জিবিপি, ইউরোর মতো বিদেশী মুদ্রায় অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। - এখানকার ব্যাঙ্কগুলি ভারতীয় ব্যাঙ্কিং থেকে আলাদা আন্তর্জাতিক নিয়মে চলে। 3. আন্তর্জাতিক স্টক এক্সচেঞ্জ (ইন্ডিয়া আইএনএক্স, এনএসই আইএফএসসি) - এখানে আপনি লেনদেন করতে পারেন: - ইউএস স্টক - গ্লোবাল ইটিএফ - পণ্য - মুদ্রা পণ্য - কম ব্রোকারেজ এবং দীর্ঘ ট্রেডিং সময়ের সাথে। 4. ফিনটেক, বীমা, এভিয়েশন লিজিং হাব - গিফট সিটিতে কোম্পানিগুলি করতে পারে: - এয়ারক্রাফ্ট লিজিং (যেমন দুবাইতে হয়) - বীমা ও পুনর্বীমা ব্যবসা - ফিনটেক পরিষেবা - অফশোর ফান্ড ম্যানেজমেন্ট 5. উচ্চ নিরাপত্তা + স্মার্ট সিটি সুবিধা - ২৪x৭ নজরদারি - স্বয়ংক্রিয় বর্জ্য ব্যবস্থা - স্মার্ট রাস্তা - ভূগর্ভস্থ পরিষেবা - শূন্য দূষণ পরিবেশ বিনিয়োগকারীর জন্য বড় সুবিধা - বৈশ্বিক বাজারের পণ্যগুলিতে সহজেই বিনিয়োগ - কম কর - দীর্ঘমেয়াদী সম্পদ সৃষ্টি - উচ্চ স্বচ্ছতা - আন্তর্জাতিক স্তরের আর্থিক পরিষেবা ভারতে ভারতের স্বপ্ন - বৈশ্বিক আর্থিক নেতা গিফট সিটি ধীরে ধীরে এশিয়ার বৃহত্তম আর্থিক কেন্দ্র হয়ে উঠছে। দুবাই-সিঙ্গাপুর-হংকংয়ের মতো একটি সম্পূর্ণ ইকোসিস্টেম ভারতে। #📣টাটকা আপডেট📰 #📈লেটেস্ট আপডেট📰