social
4K Posts • 1M views
PRATHAM ALOR BARTA
507 views 22 hours ago
দিল্লি কাণ্ডের ঘাতক উমর - DNA পরীক্ষা তাই জানাচ্ছে অবশেষে প্রকাশ্যে এলো দিল্লি কাণ্ডের ঘাতকের নাম। হ্যাঁ, সেই উমারই আত্মাঘাতী বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল। ঘাতক গাড়িটির নম্বর HR26 CE 7674। ২০১৪ সালের ১৮ মার্চ গাড়িটি প্রথমবার বিক্রি হয়। কেনেন জনৈক সলমন। পরে তিনি গাড়িটি দিয়ে দেন দেবেন্দ্রকে। তবে কোনও আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া ছাড়াই। পরে সেখান থেকে মালিকানা বদল হয় সোনুর কাছে। এরপর গাড়িটি যায় তারিকের কাছে। কিন্তু গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটে কোনও বদল হয়নি। এরপর গাড়ির মালিকানা যায় উমরের কাছে। বিস্ফোরণের আগে সিসিটিভি ফুটেজে তার ছবি আগেই দেখা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, সুনহেরি মসজিদ থেকে লাল কেল্লা মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত গাড়িটি চালিয়ে এনে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ঘটনার পর থেকেই জল্পনা চলছিল। অবশেষে তা সত্যি হল। দিল্লিতে লালকেল্লার সামনে ভয়াবহ বিস্ফোরণে যে হুন্ডাই আই ২০ গাড়িটি ব্যবহৃিত হয়েছিল, তার চালকের আসনে ছিল উমর উন-নবিই। তদন্তকারীদের একটি সূত্রের খবর, ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার উমরের দেহাংশের সঙ্গে তাঁর মা এবং ভাইয়ের ডিএনএ পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। পরীক্ষায় সেই ডিএনএ একশো শতাংশ মিলে গিয়েছে। #social
12 likes
14 shares
PRATHAM ALOR BARTA
528 views 22 hours ago
পশ্চিমবঙ্গে ৩৪ লক্ষ নাম বাদ পড়তে চলেছে এর আগে বিজেপি নেতারা প্রচার করেছিল যে 'SIR' প্রয়োগ হলে মোটামুটিভাবে ১ কোটি নাম বাদ যাবে। এবার একটা পরিসংখ্যান সামনে এসেছে। রাজ্যের অন্তত ৩৪ লক্ষ ভোটারের নাম ভোটার তালিকা থেকে মুছে ফেলা হতে পারে, কারণ আধার ডেটাবেস অনুযায়ী তাঁরা মৃত বলে চিহ্নিত হয়েছেন। ভারতের অনন্য পরিচয় কর্তৃপক্ষ (UIDAI) এই তথ্য নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছে।৪ নভেম্বর থেকে সারা দেশে ১২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত এলাকায় শুরু হয়েছে ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন (Special Intensive Revision - SIR)। এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হল মৃত, অনুপস্থিত, বা ভুয়ো ভোটারদের নাম তালিকা থেকে সরিয়ে ফেলা। এবং ভোটার তালিকাকে নির্ভুল করা। সূত্রের খবর, পশ্চিমবঙ্গে ভোটার তালিকা নিয়ে নির্বাচন কমিশন বহু অভিযোগ পেয়েছে। যেমন ভুয়ো ভোটার, একই নাম, মৃত বা অনুপস্থিত ভোটারদের উপস্থিতি। UIDAI-এর ডেটাবেস এখন সেই সমস্ত এন্ট্রি চিহ্নিত করতে সাহায্য করছে। বুথ-স্তরের কর্মীরা ঘরে ঘরে যাচাই অভিযান চালাচ্ছেন, যাতে মৃত ও অবৈধ ভোটারদের নাম মুছে ফেলা যায়। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ৪ ডিসেম্বর গণনা পর্ব এবং ৯ ডিসেম্বর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের পর, যদি কারও নাম বাদ যায় এবং তারা ফর্ম জমা দেন, তাহলে তাঁদের নির্বাচনী নিবন্ধন কর্মকর্তা (ERO)-র সামনে হাজির হয়ে যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হবে। আধার ডেটাবেসের তথ্যের সঙ্গে তা মিলিয়ে দেখা হবে। #social
13 likes
11 shares