ShareChat
click to see wallet page
search
‼️⚜️পৃথিবীর সেই বিখ্যাত মন্দির⚜️‼️ ☸️🎡❇️✳️🎪⛺🎪✳️❇️🎡☸️ ⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️⚛️ ⚜️☸️⛺☸️⚜️⛺☸️⚜️⛺ জন্মাষ্টমী নিয়ে অনেক কাহিনি সকলের মুখে মুখে শোনা যায়।বুৎপত্তি গত কথাটা হলো,শ্রীকৃষ্ণ এখনও আমাদের মধ্যে জীবিত। কৃষ্ণের হৃদয় এখনও সচল!‼️‼️ পৃথিবীর এই বিখ্যাত মন্দিরেই রয়েছে পরম যত্নে। শুনতে অবাক লাগলেও,শ্রীকৃষ্ণের হৃদয় এখনও সচল রয়েছে।""ব্রহ্ম পদার্থ"",পৃথিবীর এই মন্দিরে রাখা রয়েছে অত্যন্ত যত্নে।রয়েছে পুরী মন্দিরের গর্ভগৃহে।শ্রী শ্রী জগন্নাথ ধাম।🙏🙏শ্রীকৃষ্ণের হৃদয় এই মন্দিরের এমন গোপন জায়গায় রয়েছে,যা এখনও পর্যন্ত সাধারণের নজরে আনা হয়নি।রহস্যে ঘেরা পুরীর জগন্নাথের মন্দির হল দেশের অন্যতম তথা বিশ্বের অন্যতম পবিত্র হিন্দু মন্দির।জগন্নাথ দেবের প্রাণ প্রতিষ্ঠা করার সময় শ্রীকৃষ্ণের এই হৃদয়ই প্রতিষ্ঠা করা হয়।সাধারণত নিম কাঠ দিয়ে তৈরি জগন্নাথ দেবের মূর্তি গড়া হয় প্রতি ১২ বছর অন্তর। ২০১৫ সালে শেষ বার নব-কলেবর তৈরি করা হয়েছিল।সেই সময় সুরক্ষিত ব্রহ্ম পদার্থ স্থাপন করা হয়েছিল।পৌরাণিক যুগের এই মন্দিরে অধিষ্ঠিত জগন্নাথদেব আসলে শ্রীকৃষ্ণেরই অবতার। প্রশ্ন হলো❔❔এই ব্রহ্ম পদার্থ কী?একটু কঠিন স্বরে কথা গুলো বলি.... শাস্ত্র অনুসারে,মহাভারতের যুদ্ধের প্রায় ৩৬ বছর পর শ্রীকৃষ্ণের মানব রূপ নিয়ে মৃত্যু হয়েছিল।মহাভারতের সঙ্গে শ্রীকৃষ্ণ চরিত্রের বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।মহাকাব্যের মূল চরিত্র শ্রীকৃষ্ণ পাণ্ডবদের কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের ফলাফলের ভবিষ্যত সব জানতেন।‼️⏸️‼️❔❔❔❔😇😇তবুও কেন তিনি তা লঙ্ঘন করার কোনও চেষ্টাই করলেন না,সেই নিয়ে কুরু-বংশীয় ধৃতরাষ্ট্র পত্নী,গান্ধারী'র মনে ছিল ক্ষোভ।জিজ্ঞাসা করলে সদুত্তর দেননি কৃষ্ণ কোনো দিনও।সন্তান'হারা গান্ধারী কৃষ্ণকে রেগে অভিশাপ দেন,যে ভাবে ভাইয়ে-ভাইয়ে লড়াই করে কুরু-বংশ শেষ হয়েছে,সেইভাবেই নিজেদের মধ্যে লড়াই করে যদু-বংশও ধ্বংস হয়ে যাবে।১০০ পুত্র ও ১ কন্যার জননী গান্ধারীর অভিশাপ ফলে যায় ৩৫ বছর পর।👁️👁️তবে এই গৃহযুদ্ধ শুরু হয় শ্রীকৃষ্ণের পুত্র সাম্বের হাত ধরে।একবার সপ্ত'ঋষি এসেছিলেন কৃষ্ণ ও বলরামের সঙ্গে দেখা করতে।সেই সময় সাম্ব তাঁর সঙ্গে মজার ছলে গর্ভবতী সেজে অস্থির করে তোলেন।তাঁর পেটে রাখা ছিল একটি লোহার পেরেক। সপ্ত'ঋষি গর্ভবতীর অবস্থা দেখে অলৌকিক শক্তি প্রয়োগ করে জানতে চান মহিলার গর্ভে সন্তান সুস্থ রয়েছেন কিনা।সাম্বের এমন কীর্তিতে ভীষণ রেগে যান ঋষিরা।অভিশাপ দেন,এই লোহার ধাতুই হবে যাদব বংশের ধ্বংসের কারণ।সপ্ত'ঋষির অভিশাপের কথা শুনে উদ্বেগ প্রকাশ করেন কৃষ্ণ ও বলরাম। অভিশাপ কাটাতে সপ্ত'ঋষি নির্দেশ দেন,ওই লোহার ধাতু গুঁড়ো করে নদীর জলে ভাসিয়ে দিতে।কিন্তু ভাসিয়ে দেওয়ার সময় একটি বড় লোহার অংশ থেকে যায়।সেই অংশটি খেয়ে ফেলে একটি মাছ।নদীর জলে মাছ ধরতে গিয়ে ওই মাছ ধরে ফেলেন এক জরা।তিনি সেই লোহার খণ্ড দিয়ে একটি তীর বানান। যাদব বংশ ধ্বংস হয়ে যাওয়ার শোকে একটি গাছের তলায় নিদ্রায় চলে যান শ্রীকৃষ্ণ।ঠিক সেই সময় ওই জরা কৃষ্ণের রক্ত'বর্ণ পা-কে হরিণ ভেবে বিষাক্ত তীর ছুঁরে মারেন।সেই তীরের মুখে লাগানো বিষের জ্বালায় প্রাণ ত্যাগ করেন শ্রীকৃষ্ণ।ঘটনার পরেও কৃষ্ণের দেহে প্রাণ ছিল।কিন্তু আদেশানুসারে,কৃষ্ণের দেহ দাহ করেন পাণ্ডবরা।আগুনে পুরো শরীর ভষ্ম হলেও হৃত্‍পিণ্ড জ্বলন্ত অবস্থায় জ্বলতে থাকে।সচল ছিল তখনও।সেইসময় আকাশবাণী হয়,এই হৃদয় হল ব্রহ্ম হৃদয়। আগুনে দেহ পুড়লেও এই হৃদয় কখনও পুড়ে ছাই হবে না।গঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়া উচিত।.....আমি এই অ্যাপস এ;আমারই সুপরিচিতার' কদিন আগে একটি পিনড পোস্ট দেখলাম,এই কর্ম ফল নিয়ে দেওয়া।ধৃতরাষ্ট্র থেকে নানান মুনি ঋষি দের কর্ম ফল।দেখুন....এই যে ট্রেন দুর্ঘটনা বা সম্প্রতি আমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনা ?? "মর্মান্তিক"‼️‼️😌‼️‼️কেনো ভারত সরকার বোয়িং কোম্পানী কে ব্যান করে না???কত বার এই সংস্থার দুর্বল কারিগরি যন্ত্রাংশ ও অপটু-কর্মীর অপারদর্ষিতার ভুমিকা প্রমাণিত আছে ??????ভুরিভুরি তার অতীত কাহানি,বাঁধিয়ে রাখার মতো সব‼️ঐ যে বলে ...সচেতন'রা শুনুন , ""ডাল মে কুছ কালা হে""‼️‼️😁😁😁 কই আমি তো এখানে বিনা কারণে ব্যান হই।আর সবার পোষ্ট ডিলেট করে দেওয়া হচ্ছে,এই অ্যাপস টার কারিগরি বিদ্যা সবথেকে খারাপ,খালি অকারণে ব্যান,লোক'কে খালি বলে তুমি টাকা দেও আমরা তোমাকে ভিউ বাড়িয়ে দেবো,দেখায় যদি ৫০ টা লাইক কিন্তু গুনলে শো হয়ে ৪০ টা,করো ৩ কে পোস্ট তো পরে থাকে মাত্র ৪ টে,অ্যাড এর ঘটায় ঝিমিয়ে আছে‼️আসলে হলো মুনাফা‼️‼️এ সরকারও মুনাফা বুঝতে ভারী ভালোবাসে😁😁😁আমজনতা উলখাগড়া .......নিশ্চই দুর্ভাগ্য।দুঃখজনক😌😌।কিন্তু সেই কর্ম ফল আর একের পাপে অন্যের ক্ষয়।খবরে ঘুড়েছে...এক নার্স(নাম না করে বলি),তিনি লন্ডনের নামি সংস্থার নার্সিং ছেড়ে ভারতের এক সরকারি হাসপাতালে টাকার বিনিময়ে অপর একজনের পাতি বাংলায় চাকরি খেয়ে পাকা পাকি ভাবে ভারতে অবস্থান করতে আসছিলেন,তাহলে লন্ডনের নামি নার্স ??কত কোটির লেনদেন?।আমাদের সরকার টাই অদ্ভুত ভাবে অর্থের লিপসায় জর্জরিত।সেই, "ও দয়াল বিচার করো...."....বিচার আর নেই...২৬ হাজারের চাকরি ইতিহাস...‼️‼️😇‼️‼️আর.জি.কর.এর'ও তাই দশা হলো।পরবর্তীতে আমজনতা জ্বালি মেডিসিন কিনে খাচ্ছে,অক্সিজেন সিলিন্ডার দু-নিম্বোরি,আর আভায়া তো বিচারই পেলো না।ওই একের পাপে অন্যের দণ্ড গোছের আরকি।এদিকে আমাদের দেশ,আমার দেশ নামেই আর একজন নিজ দেশ ছেড়ে লন্ডনে পাকা পাকি ভাবে বসবাস করতে ছুটছিলেন ওই আমেদাবাদ লন্ডনের বিমানে।তো পাপ...!!! বড় বালাই... ............!!!....!!!....!!!!....যদু বংশের দ্বারকা(★পোস্ট গুলো আর নেই আমি পোস্ট দিয়েছিলাম)জলের নীচে চলে গেলে ওই হৃদয়ও একটি নরম লোহার টুকরোয় পরিণত হয়।একবার সমুদ্রে স্নান করার সময় রাজা ইন্দ্রদ্যুমে'র হাতে এসে পরে সেই লোহার টুকরো।স্বপ্নাদেশে শ্রীকৃষ্ণ নির্দেশ দেন,মন্দিরে কাঠের দেব-দেবীর মূর্তি তৈরি করে এই নরম লোহার অংশ ব্রহ্ম পদার্থ হিসেবে স্থাপন করতে।সেই থেকে পুরীর মন্দিরে জগন্নাথদেবের মূর্তির মধ্যে শ্রীকৃষ্ণের হৃদয় প্রতিষ্ঠা করা হয় এখনও।ব্রহ্ম পদার্থই হল শ্রীকৃষ্ণের সচল হৃদয়।এই ব্রহ্ম পদার্থ এখনও পর্যন্ত কেউ দেখেননি,কেউ সরাসরি স্পর্শও করেননি।নব-কলেবরে ব্রহ্ম পদার্থ স্থাপন করেন বিশেষ পুরোহিতরা।এই ব্রহ্ম পদার্থ স্থাপন করার সময় মন্দির চত্বরের সব বৈদ্যুতিক সংযোগ বেশ কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ রাখা হয়।পুলিশি কড়া নিরাপত্তার মধ্যেই এই বিশেষ জিনিসটি বিগ্রহের মধ্যে প্রতিষ্ঠা করা হয়।তবে এই ব্রহ্ম পদার্থ স্থানান্তর করার সময় মন্দিরের পুরোহিতরা চোখে কাপড় বেঁধে,হাতে গ্লাভস পরে থাকেন।বেশ কয়েক জন এই পদার্থ দেখেছেন,তাঁরা কেউই আর বেঁচে নেই।ভুলেও যদি এই ব্রহ্ম পদার্থের উপর নজর পরে,তাহলে তাঁর মৃত্যু অনিবার্য।যাঁরা ব্রহ্ম পদার্থ স্থানান্তর করেছেন,তাঁরা জানিয়েছেন,সেই বস্তুর মধ্যে প্রাণ রয়েছে, আর সেই বস্তুটি একটি নরম তুলতুলে।এমন ই রহস্যে ঘেরা এই মন্দির।বিশ্ব সেরা পুরীর মন্দির শ্রী শ্রী জগন্নাথ ধাম। 🙏✳️🙏✳️🙏✳️🙏✳️🙏✳️🙏 জয় জগন্নাথ...‼️! আমি আশা করি ভগবান জগন্নাথের উপস্থিতি আপনার/আপনাদের আত্মাকে পবিত্র করবে এবং আপনাকে নবায়নযোগ্য শক্তিতে ভরিয়ে দেবে।🙏জয় জগন্নাথ🙏 ভগবান জগন্নাথ,বলভদ্র এবং সুভদ্রার আশীর্বাদ আপনার সাফল্য এবং সমৃদ্ধির পথ আলোকিত করুক।যিনি এই লেখা পড়বেন তার মন পবিত্রতায় ভরে উঠবে। ‼️🙏‼️🙏‼️🙏‼️🙏‼️.....তোমারি নামে নয়ন মেলিনু পুণ্য প্রভাতে আজি,তোমারি নামে হৃদয় শতদল রাজি,তোমারি নামে নিবিড় তিমিরে ফূটিল কনক চাঁপা।তোমারি নামে উঠিল গগনে কিরণ বীণা বাজি।শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের রথ যাত্রা খুশি ও আনন্দময় হোক।‼️🙏‼️🙏‼️🙏‼️🙏‼️ #শুভেচ্ছা #🛕রথযাত্রার পবিত্র উৎসব ২০২৫ Status 🛕 #🛕শুভ রথযাত্রা ২০২৫ 🌷 #🛕জগন্নাথদেবের মন্দিরের অবিশ্বাষ্য় কাহিনী ২০২৫⭕ #🛕জগন্নাথদেবের মন্দিরের অবিশ্বাষ্য় কাহিনী ২০২৫⭕
শুভেচ্ছা - ShareChat
01:58