PRATHAM ALOR BARTA
ShareChat
click to see wallet page
@1737913406
1737913406
PRATHAM ALOR BARTA
@1737913406
PRESS & PUBLICATION
শুক্রবার সন্ধ্যায় ভাবনীপুরে বিজয়া সম্মিলনী সারলেন মমতা সামনেই বিধানসভা নির্বাচন। তাই কোনো সময় নষ্ট করতে রাজি না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সামান্য অবসর পেয়েই শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজের বাড়িতেই তিনি সারলেন বিজয়া সম্মেলনী। শুক্রবার বিকেলে সেখানে দলের সমস্ত জনপ্রতিনিধি ও দায়িত্বপ্রাপ্তদের সঙ্গে দেখা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। মিষ্টি বিতরণের পাশাপাশি করে সকলের সঙ্গে বিজয়ার শুভেচ্ছা বিনিময় হল তাঁর। শুক্রবার কালীঘাটে পার্টি অফিসে বিজয়া সম্মিলনীতে হাজির হয়েছিলেন দলের সাধারণ কর্মীরাও। তাঁদেরকেও ‘শুভ বিজয়া’ জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একেবারে গৃহকর্ত্রীর মতোই অতিথি আপ্যায়ণ করতে দেখা গেল তাঁকে। পরে মুখ্যমন্ত্রী নিজেই সেই সমাবেশের ভিডিও পোস্ট করেন তাঁর এক্স হ্যান্ডলে। দশমীর বিষণ্ণতার মাঝে সকলের সঙ্গে দেখা হওয়ায় উৎসবের রেশ জিইয়ে রইল বলে নিজের অনুভূতির কথাও লিখলেন দলনেত্রী। এক্স হ্যান্ডলে কালীঘাটের কার্যালয়ে বিজয়া সম্মিলনীর ভিডিওটি পোস্ট করে মমতা লিখেছেন, ‘আজ কালীঘাটে বিজয়া সম্মিলনীতে যোগ দিলাম আমরা সবাই, ছিলেন দলের সব সদস্য, নেতা, কর্মী। শামিল হন সাংবাদিক বন্ধুরাও। এছাড়া বিনোদন জগতের অনেকে – গায়ক, অভিনেতা ও পুজো উদ্যোক্তারা ছিলেন।’ তিনি আরও লেখেন, ‘যদিও দুর্গাপুজো শেষ হয়েছে, কিন্তু এর আবেশ রয়ে গিয়েছে আমাদের এই মিলিত হওয়ার মধ্যে। এটাই আমাদের ঐক্য, বন্ধন এবং আনন্দকে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়াস। আমরা এই আবহে পরস্পরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছি, একে অপরের খোঁজখবর নিয়েছি। আপনাদের সকলের এই পাশে থাকাই আমাদের মূল অনুপ্রেরণা, চলার পথে পাথেয়।' #political
political - ShareChat
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাবে ইজরাইলের পর এবার রাজি হামাস যদি সত্যি দু'পক্ষ যুদ্ধ বিরতিতে সম্মত হয় তাহলে সেটা হবে একটা বড়ো কাজ। মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ বন্ধ হলেই বিশ্ব থেকে যুদ্ধ অনেকটাই বিদায় নেবে। ২০২৩ সালের অক্টোবরে ইজরায়েলে হামলা করেছিল হামাস। এরপরই প্যালেস্টাইনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামে তেল আভিভ। হামাসের বিরুদ্ধে সেই যুদ্ধে প্রাণ গিয়েছে শিশু-নারী-সহ হাজার হাজার সাধারণ মানুষের। পাশাপাশি দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ে জীবিতদেরও প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে গিয়েছে ধ্বংসস্তূপ হয়ে ওঠা গাজায়। এবার কি থামবে সেই সংঘাত? পরিস্থিতি সেদিকেই এগিয়ে গিয়েছে। গাজার যুদ্ধ থামাতে ২০ দফা প্রস্তাব পেশ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইজরায়েল তাতে রাজি হয়ে গেলেও হামাস নীরবই ছিল। কিন্তু শুক্রবার তাদের চরম সময়সীমা বেঁধে দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। হুঁশিয়ারি দেন, রবিবার ৬টার মধ্যেই শান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করতে হবে জঙ্গি গোষ্ঠীকে। না হলে নরক নেমে আসবে। অবশেষে হামাস জানিয়ে দিল তারাও শান্তি প্রস্তাবে রাজি। সমস্ত ইজারায়েলি পণবন্দি এবং মৃত পণবন্দিদের দেহ ফেরাবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তারা। ফলে দীর্ঘমেয়াদী সংঘাতশেষে গাজায় যুদ্ধের সমাপ্তি এখন সময়ের অপেক্ষা। এমনটা বলা যেতেই পারে। প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে গাজার যুদ্ধ থামানো নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে বিশেষ বৈঠকে বসেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। তারপরেই হোয়াইট হাউসের তরফ থেকে ২০ দফা পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়। অবিলম্বে সংঘর্ষবিরতি থেকে শুরু করে গাজায় নতুন সরকার গঠন-একাধিক প্রস্তাব পেশ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, গাজাকে পুরোপুরি সন্ত্রাসবাদীদের কবল থেকে মুক্ত করে একেবারে নতুনভাবে গড়ে তোলা হবে। যদি ইজরায়েল এবং হামাস দু’পক্ষই এই প্রস্তাব মেনে নেয় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে যুদ্ধবিরতি হবে। #international
international - ShareChat
কাঁটা তারের এপার থেকে মৃত বাবাকে দেখলেন মেয়ে এক ভালো মানবিকতার নজির তৈরী করলেন দু'পার বাংলার সীমান্ত রক্ষিরা। ঘটনাটা উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা সীমান্তের। কাঁটাতারের ওপারে থেকেই বাবার শেষ মুখ দেখলেন বাংলাদেশের বাসিন্দা মেয়ে। এভাবেই যেন বাগদা সীমান্তে মানবিকতার দৃষ্টান্ত তৈরি হল। দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সহযোগিতায় মৃত্যুর পর বাবার শেষ মুখ দর্শন সম্ভব হল মেয়ের।এদিন বাগদা সীমান্তের মুস্তাফাপুর ফাঁড়িতে বিএসএফ ও বিজিবির উদ্যোগে বাবাকে শেষবারের মতো দেখতে পারলেন বাংলাদেশের যশোর জেলার বেনাপোলের বাসিন্দা মিটু মণ্ডল। সূত্রের খবর, ভারতের বাঁশঘাটা গ্রামের বাসিন্দা জুব্বার মণ্ডলের মৃত্যুর পর তাঁর মেয়ে মিটু মণ্ডল ইচ্ছা প্রকাশ করেন বাবাকে শেষবার দেখার। তারপরেই শুরু হয় তৎপরতা। বিষয়টি জানানো হয় ৫৯ নম্বর ব্যাটেলিয়নের বিএসএফকে। এরপর বিএসএফ বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির সঙ্গে যোগাযোগ করে বিশেষ ব্যবস্থা নেয়। অবশেষে মুস্তাফাপুর সীমান্তের জিরো লাইনে মৃত বাবাকে দেখার সুযোগ করে দেওয়া হয় মেয়েকে। বাবাকে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন মিটু মণ্ডল-সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। পরিবারের তরফে বিএসএফ ও বিজিবির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়। পরিবারের তরফ থেকে জানানো হয়, বাবার মৃত্যু হয়েছে জানতে পেরে মেয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করেন। পাশাপাশি বাবাকে শেষ দেখার জন্য আকুতি মিনতি করতে থাকেন। এরপরই প্রশাসনিক স্তরে যোগাযোগ করা হয় দুই দেশের তরফে। তাদের সাহায্যেই দু’দশের সহযোগিতায় মৃত বাবার মুখ দেখতে পেল মেয়ে। #social
social - ShareChat
মমতা আবার ম্যানমেড বন্যার তত্ত্ব সামনে আনলেন অক্টোবরের শুরুতে প্রবল বৃষ্টি ঝাড়খন্ডে। আর এখান থেকেই শুরু অশান্তির। একের পর এক নিম্নচাপ, সক্রিয় মৌসুমী অক্ষরেখা। মৌসুমী বায়ু যখন ফিরে যাওয়ার কথা, তখন ফিরছে না। নতুন করে তৈরি হয়েছে গভীর নিম্নচাপ। ফলে বাংলার একটা অংশ নিয়ে বেড়েছে উৎকন্ঠা। আর তার সঙ্গেই সক্রিয় DVC কেন্দ্রীয় রাজনীতি। ম্যান মেড বন্যা বিতর্ক! ঝাড়খণ্ডে তুমুল বৃষ্টি। আর তাতে জল ছাড়ার পরিমাণ বাড়িয়েছে DVC। জল ছাড়ার পরিমাণ আরও বাড়াল দক্ষিণবঙ্গে প্লাবনের আশঙ্কা। এই পরিস্থিতিতে DVC-র জল ছাড়া নিয়ে খড়্গহস্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ, কোনও আগাম নোটিস না দিয়েই জল ছাড়ছে ডিভিসি। এই নিয়ে নিজের সামাজিক মাধ্যমে পোস্টও করেছেন তিনি। আর সেই পোস্ট নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। দু'পক্ষ নিজের জায়গায় অবিচল। পশ্চিমবঙ্গের মানুষের স্বার্থ মুখ্যমন্ত্রীকে আগে দেখতে হবে - এটাই স্বাভাবিক। তাই মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “ডিভিসি-র একতরফা ও ইচ্ছাকৃত জল ছাড়ছে। লেটেস্ট আপডেট অনুযায়ী, আজ সন্ধ্যার মধ্যে তারা মাইথন ও পাঞ্চেত বাঁধ ইত্যাদি থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার কিউসেকেরও বেশি জল ছেড়েছে, যার ফলে উৎসবের সময় আমাদের পশ্চিমবঙ্গকে প্লাবিত করা হচ্ছে।” তিনি আরও লিখেছেন, “এটি একেবারে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, যাতে লক্ষ লক্ষ মানুষের উপর দুর্যোগ নেমে আসে, যখন তারা এখনও পুজোর আনন্দে ব্যস্ত। লজ্জাজনক, অসহনীয়, অগ্রহণযোগ্য! আমরা প্রতিবাদ জানাই!” উল্লেখ্য, প্রথম পোস্টে ৬৫ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার কথা উল্লেখ করেছিলেন। এর আগেও বাংলায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হলে DVC-র জল ছাড়া নিয়ে ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব খাঁড়া করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। যদিও DVC-র তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে, দেড় লক্ষ কিউসেক জল মোটেও ছাড়া হয়নি। এখনও পর্যন্ত জল ছাড়ার হার ৭০ হাজার কিউসেক। রাজ্যকে জানিয়েই সবসময় জল ছাড়া হয়েছে বলে দাবি করেছে।  #political
political - ShareChat
খানাকুল তৃণমূল নেতাকে ব্যাপক প্রহার - অভিযোগ বিজেপির দিকে নির্বাচন সামনে। এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে রাজি নয় কেন্দ্র ও রাজ্যের শাসক দল। ফলে রাজ্যের নির্বাচন পূর্ব উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। শুক্রবার রাতে উত্তেজিত হয়ে উঠলো হুগলীর খানাকুল। দলের অঞ্চল সহসভাপতিকে গণধোলাই দেওয়ার অভিযোগ উঠল হুগলির খানাকুলে। অভিযোগ, মদ্যপ অবস্থায় মহিলাদের শ্লীলতাহানি করতে গিয়েছিলেন ওই নেতা। সেই কারণেই তাঁকে জনরোষের শিকার হতে হয়েছে বলে দাবি বিজেপির। তবে বিজেপির এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূলের। শুক্রবার ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায় খানাকুলের মাড়োখানায়। এই ঘটনার পর তড়িঘড়ি তৃণমূলের মাড়োখানার অঞ্চল সহ সভাপতি বরুণ মন্ডলকে খানাকুল গ্রামীন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। আহত তৃণমুল নেতা সহ খানাকুলের অন্যান্য তৃণমূল নেতাদের দাবি, এদিন রাতে বাড়ি ফেরার পথে অতর্কিতে তাঁর উপর হামলা চালায় বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল সকাল থেকেই। স্থানীয় মানুষ জানাচ্ছে, সকাল থেকেই পরিবেশ ছিল কিছুটা থমথমে। খানাকুলের বিজেপি বিধায়ক সুশান্ত ঘোষের নির্দেশে এই মারধর চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ তৃণমূলের। অভিযোগ, এলাকায় তৃণমূলের সক্রিয় কর্মী হিসেবে কাজ করার অপরাধেই এই আক্রমণ করা হয়েছে বরুণ মণ্ডলকে। তবে বিজেপির দাবি, স্থানীয় মহিলাদের উপর মদ্যপ অবস্থায় শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেছিলেন ওই নেতা। তাই এই পরিস্থিতি। বিজেপির অভিযোগ, স্থানীয় কয়েকজন নাবালিকা এদিন সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে তাদের উপর নির্যাতন চালিয়েছে তৃণমূল নেতা বরুণ মণ্ডল ও তার দলবল। যদিও তৃণমূল দাবি করছে, মারধরের পর বিষয়টি ধামাচাপা দিতেই ওই নাবালিকা মহিলাদের ব্যবহার করছে বিজেপি। #social
social - ShareChat
নিজের দলের বিরুদ্ধেই ক্ষোভ বাড়ছে কুনালের - শুরু হয়েছে তীব্র আলোচনা রাবনের লঙ্কা পুড়িয়ে ছাড়খাড়া করেছিল রামভক্ত হনুমান। অনেকটা তেমনই ইঙ্গিত দিলেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুনাল ঘোষ। নিজের সামাজিক মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, “যে মাঠেই খেলি, ঝাপসা মাঠ দেখতে পাচ্ছি। অনেক ঝড় জল দেখে এসেছি, ফলে নিজেকে প্রস্তুত রাখছি।” বিতর্ক উস্কে তিনি আরও লিখেছেন, “যদি কেউ মনে করেন, আমার ল্যাজে পা দেবেন, তাহলে তো আমাকে আবার হনুমানের মতো পারফর্ম করতে হবে। ” অনেকেই মনে করছে নিজের দলের বিরুদ্ধেই তার এই ক্ষোভ। প্রসঙ্গের ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি সরাসরি সাংবাদিকদের বলেন, “এই ধরনের অভিজ্ঞতা আমার প্রথম নয়। এটাই জীবনের নিয়ম। আমার জীবনে অনেক অভিজ্ঞতা রয়েছে। যেহেতু অনেক ঝড়জল দেখে এসেছি, ধরেই রেখেছি কিছু না কিছু হবে।” কথা প্রসঙ্গেই তিনি বলেন, “কেউ যদি আমাকে ভাল কথা বলেন, আমি তাঁর জুতো পালিশ করে দিতে পারি। কিন্তু যদি কেউ মনে করে ল্যাজে আগুন দেবে, তাহলে তো হনুমানের মতোই পারফর্ম করতে হয়। ওঠাপড়া সবই জীবনের অঙ্গ।” তিনি আবারও বলেন, “এই যে আরজি কর অধ্যায়, সেটা আমাদের কাছে অত্যন্ত শিক্ষণীয়। অনেক প্রতিষ্ঠীত নেতা, তাঁরা মুখ খোলা দূর অস্থ, সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট পর্যন্ত করেননি।” আমাদের স্মরণে আছে আর জি কর কাণ্ডের সময় দলের বহু নেতা কর্মী আন্দোলকে মৃদু সমর্থন করলেও কুনাল ঘোষ তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। #political
political - ShareChat
নির্বিঘ্নে মিটলো বাংলাদেশের দুর্গাপুজো বাংলাদেশের দুর্গাপুজোতে সাম্প্রদায়িক গন্ডগোলের সম্ভাবনা ছিল। ওই দেশের সংখ্যালঘু মানুষ রীতিমত ভীত ছিলেন। সেই পরিস্থিতিতে ইউনুস সরকার নির্বিঘ্নে পুজো সম্পূর্ণ করলো। প্রশাসনের হিসাব অনুযায়ী এবার বাংলাদেশে ৩৩ হাজার ৩৫৫ টি পুজো হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা শহরে হয়েছে ২৫৯ টি পুজো। পুজো উপলক্ষ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে কঠোরতম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছিলেন আই জি পি বাহারুল আলম। শেষপর্যন্ত পুজোর চারটে দিন নির্বিঘ্নে মাতলেন বাংলাদেশের মানুষ ৷ শেখ হাসিনার শেষ সময় থেকেই বাংলাদেশে দুর্গাপুজো নিয়ে সাম্প্রদায়িক অশান্তির অভিযোগ উঠেছিল ৷ সেই আঁচ গত কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছিল ৷ হাসিনা সরকারের পতনের পর নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূসকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা পদে বসানো হয় ৷ তারপরেই ইউনূসের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল ৷ বিশেষত, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে অত্যাচারের ঘটনায় ইউনূসের বিরুদ্ধে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালনের অভিযোগ ওঠে ৷ তবে এবার গোটা দেশে শান্তিতেই প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে পাঁচ দিনব্যাপী এই শারদ উৎসব। বাংলাদেশের দুর্গাপুজোগুলির মধ্যে অন্যতম ঢাকার ঢাকেশ্বরী দুর্গাপুজো ৷ সেখানে এবছরেও মানুষের ঢল ছিল চোখে পড়ার মতো ৷ এছাড়া, পুরনো ঢাকার শাঁখারি বাজার, তাঁতীবাজার সর্বজনীন দুর্গাপুজো, গুলশন-বনানী সর্বজনীন, সূত্রাপুর সর্বজনীন, ওয়ারি সর্বজনীন, চকবাজার সর্বজনীন, লালবাগের শ্রী শ্রী গিরি গোবর্ধন ধারী জিউ পঞ্চায়েত মন্দিরের পুজোতেও ছিল মানুষের ভিড় ৷ অন্যান্য পুজো মন্ডপেও দেখা গেছে জনস্রোত। #🥰Express Emotion
🥰Express Emotion - ShareChat
এবিভিপি পরিচালিত রাবণ দহন অনুষ্ঠানে ব্যাপক গন্ডগোল JNU-তে অনেকটা পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া করার মতো ঘটনা। JNU তে হয়ে গেলো রাবন দহন অনুষ্ঠান। আর সেখানেই বিজেপির ছাত্র সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, জেএনইউ প্রাক্তনী উমর খালিদ এবং শারজিল ইমামের আদলে রাবণের কুশপুতুল তৈরি করা হয়েছিল। সেই কুশপুতুল পোড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছিল এবিভিপি। তারপরেই দশেরার মিছিলে পাথর ছোড়ার অভিযোগ ওঠে। এবিভিপির তরফে জানানো হয়েছে, বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলিই পাথর ছুড়েছে দশেরার মিছিলে। আহত হয়েছেন বহু পড়ুয়া। অশান্তির সূত্রপাত এবিভিপি পরিচালিত রাবণ দহন অনুষ্ঠান থেকে। গেরুয়া শিবিরের ছাত্র সংগঠনটির দাবি, বৃহস্পতিবার সন্ধে ৭টা নাগাদ সবরমতী টি পয়েন্টের কাছে আচমকাই পাথরবৃষ্টি শুরু হয় দশেরার মিছিল ঘিরে। বহু পড়ুয়া আহত হন। বিশ্ববিদ্যালয়ের এবিভিপি প্রেসিডেন্ট মায়াঙ্ক পাঞ্চালের কথায়, কেবল ধর্মীয় অনুষ্ঠানে নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎসব এবং পড়ুয়াদের বিশ্বাসে আঘাত হানা হয়েছে। গোটা ঘটনাটি অত্যন্ত ন্যক্কারজনক বলে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে এবিভিপির তরফে। তাদের অভিযোগ, AISA, SFI এবং DSF-এর মতো ছাত্র সংগঠনগুলিই হামলা চালিয়েছে দশেরার মিছিলে। কিন্তু পাথর ছোড়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছে আইসা। তাদের তরফে বিবৃতি জারি করে বলা হয়, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী উমর খালিদ এবং শারজিল ইমামের আদলে রাবণের কুশপুতুল তৈরি করে রাবণ দহন আয়োজন করেছিল এবিভিপি। এহেন আচরণ ইসলামোফোবিয়ার নিদর্শন। রাজনৈতিক স্বার্থের কথা ভেবেই এভাবে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা হয়েছে। ঘৃণার রাজনীতি কোনওদিন বরদাস্ত করবে না জেএনইউ।’ #social
social - ShareChat
তৃণমূলের প্রাক-নির্বাচনী জনসংযোগ - নতুন কায়দায় অভিষেকের বিজয়া সম্মিলনী গত কয়েক বছর ধরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ব্লকে ব্লকে তৃণমূল বিজয়া সম্মিলনী করছে। কিন্তু এই বছর একদম ব্যতিক্রম। কারণ সামনেই নির্বাচন। পুজোর মাধ্যমে জনসংযোগের এটা শেষ সুযোগ। তাই এবারের বিজয়ায় বাড়তি গুরুত্ব দিতে চায় রাজ্যের শাসক শিবির। বছর ঘুরলেই ভোটপর্ব। তার আগে ‘শেষ মুহুর্তের’ প্রস্তুতি সেরে নিতে বিজয়াকে আবারও ‘হাতিয়ার’ করল তৃণমূল। আর সেই জনসংযোগের কাজ ঠিক মতো করাতে তৎপর হয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ১৩ অক্টোবর ডায়মণ্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে আয়োজিত হতে চলেছে বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠান। জানা গিয়েছে, আমতলায় আয়োজিত এই সম্মিলনীতে যোগ দেবেন খোদ অভিষেকও। কথা বলবেন দলের ব্লক ও জেলা নেতৃত্বদের সঙ্গে। নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে চলতি বছর দেওয়া হয়েছে বাড়তি গুরুত্ব। জেলায় জেলায় চিহ্নিত করা হয়েছে ৫০ জনের বেশি বক্তাকে। সূত্রের খবর, আগামী ৫ তারিখের পর থেকে শুরু হবে তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনী। তার আগেই মোট ৫০ জনের অধিক বক্তার তালিকা রাজ্যের একাধিক জেলায় পাঠানো হয়েছে। এই তালিকায় তুলে ধরা নামগুলিকে অনুমোদন দিয়েছেন খোদ অভিষেকই। অভিষেক অনুমোদিত তালিকায় ঠিক কাদের নাম রয়েছে, তা এখনও জানা সম্ভব হয়নি। তবে এই তালিকা জুড়ে যে গুরুত্বপূর্ণ বা শীর্ষ নেতা-নেত্রীরা স্থান পেয়েছেন বলেই অনুমান একাংশের। এছাড়া জেলাস্তরের বিধায়ক, যুবনেতা ও ছাত্রনেতাদের জায়গা দেওয়া হয়েছে বলেই খবর। #political
political - ShareChat
ভাটপাড়ায় দশমীর রাতে দুর্গামূর্তির গয়না চুরি - এলাকায় চাঞ্চল্য সিসি ক্যামেরা থাকা সত্ত্বেও চুরি হয়ে গেলো ভাটপাড়া পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের সুটিয়া পাড়ার দুর্গামূর্তির গলার গয়না। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল এলাকায়। জানা গিয়েছে,কোমরের বিছা ও হাতের বালা বৃহস্পতিবার অর্থাৎ দশমীর রাতে উধাও হয়ে যায়। অভিযোগ, কয়েক লক্ষ টাকার গয়না চুরি হয়েছে। শুক্রবার সকালে মণ্ডপ কমিটির কর্মকর্তারা প্রতিমার গয়না নেই দেখে হতবাক হয়ে যান। এরপরই খবর যায় ভাটপাড়া থানায়। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে তদন্ত শুরু করেছে। স্থানীয়দের দাবি, মণ্ডপে সিসি ক্যামেরা লাগানো থাকলেও বিসর্জনের আগেই তা খুলে নেওয়া হয়েছিল। কেন আগেভাগে ক্যামেরা সরানো হল, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসীরা। তাঁদের অভিযোগ, এই কারণে প্রমাণ মেলাও কঠিন হবে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, প্রায় ৫ লক্ষ টাকার মূল্যের গয়না চুরি গিয়েছে। এভাবে দেবীর গা থেকে গয়না চুরি যাওয়ায় অভিযুক্তকে ধরে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিও জানাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক রঙও চড়েছে। এখন দেখার প্রশাসন এক্ষেত্রে অভিযুক্তকে ধরে চুরি যাওয়া গহনা উদ্ধার করতে পারে কিনা। #religious
religious - ShareChat