PRATHAM ALOR BARTA
ShareChat
click to see wallet page
@1737913406
1737913406
PRATHAM ALOR BARTA
@1737913406
PRESS & PUBLICATION
প্রসঙ্গ উত্তরবঙ্গের বন্যা - রাজভবনে খোলা হয়েছে ব়্যাপিড অ্যাকশন সেল হতে কয়েকদিনের বৃষ্টিতে নেপাল সহ উত্তরবঙ্গ সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। বিপর্যস্ত হাজার পাহাড়ের হাজার হাজার মানুষ। চূড়ান্ত তৎপর রাজ্য প্রশাসন। এই পরিস্থিতিতেই রাজভবনে খোলা হয়েছে ব়্যাপিড অ্যাকশন সেল। রাজভবনের এক বার্তায় বলা হয়েছে,রাজভবনে যে পিসরুম খোলা হয়েছিল, তা আবার সক্রিয় করতে নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যপাল। দুর্গতদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। লাগাতার বৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় ধস নেমেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। ২৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। মৃতদের পরিজনদের সমবেদনা জানিয়েছেন রাজ্যপাল। এবার উত্তরবঙ্গের দুর্গতদের জন্য ব়্যাপিড অ্যাকশন সেল খোলা হল। ২৪ ঘণ্টা এখানে যোগাযোগ করা যাবে। এর জন্য রাজভবনের তরফে একটি নম্বর ও ইমেইল আইডি দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে উত্তরবঙ্গে দুর্যোগে মৃতদের পরিজনদের সমবেদনা জানিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রবিবার রাজভবনের তরফে এক বার্তায় জানানো হয়েছে, ব়্যাপিড একশন সেলের সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকছেন অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি সন্দীপ সিং রাজপুত। উত্তরবঙ্গের দুর্গত মানুষ যেকোনও সমস্যার কথা জানাতে এখানে ফোন করতে পারেন। ফোন নম্বর হল ০৩৩-২২০০১৬৪১। এছাড়া মেইল করেও নিজেদের সমস্যার কথা জানাতে পারবেন সবাই। ব়্যাপিড অ্যাকশন সেলের মেইল আইডি হল peaceroomrajbhavan@gmail.com। লাগাতার বৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় ধস নেমেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। ২৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। মৃতদের পরিজনদের সমবেদনা জানিয়েছেন রাজ্যপাল। সবাইকে ধীরস্থির থাকার আবেদন জানিয়ে উদ্ধারকাজে প্রশাসনকে সাহায্য করার বার্তা দিয়েছেন সিভি আনন্দ বোস। #social
social - ShareChat
প্রসঙ্গ উত্তরবঙ্গের বন্যা - 'স্টেট ডিজাস্টার' ঘোষণা করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চিঠি রাজু বিস্তার বিশ্ব উষ্ণায়ন এর কারণে পৃথিবীর প্রকৃতির ভারসাম্য সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তারই পরিণামে শরতের শেষেও বাংলা জুড়ে হয়ে চলেছে প্রবল বৃষ্টি। আর গত কয়েকদিন ধরে নেপাল সহ উত্তরবঙ্গে ক্রমাগত বৃষ্টি হয়ে চলেছে। ইতিমধ্যে ২৭ জনের মৃত্যুর খবর এসেছে। সেই পরিস্থিতিতেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখলেন দার্জিলিঙের বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা। উত্তরবঙ্গে উত্তরোত্তর বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। ভূমি ধসে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দার্জিলিং , কালিম্পং এবং মিরিকে। বানভাসী হয়েছে উত্তরের নীচের দিকের জেলাগুলি। আর এই আবহেই মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন পাহাড়ের বিজেপি সাংসদ। মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠানো চিঠিতে রাজ্য জুড়ে বিপর্যয় বা ‘স্টেট ডিজ়াস্টার’ ঘোষণার আর্জি জানিয়েছেন দার্জিলিঙের বিজেপি সাংসদ। সেই চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘আপনি জানেন গত দু’দিন ধরে চলা লাগাতর বৃষ্টির জেরে দার্জিলিং, তরাই এবং ডুয়ার্স সংলগ্ন অঞ্চলগুলিতে ভয়াবহ ক্ষতি হয়ে গিয়েছে। তাই এই পাহাড়বাসীদের প্রতিনিধি হিসাবে আপনার কাছে একটাই আর্জি রাখতে চাই।’ তাঁর সংযোজন, ‘দয়া করে দার্জিলিং, তরাই এবং ডুয়ার্স সংলগ্ন অঞ্চলে বৃষ্টির জন্য তৈরি হওয়া ভূমিধসকে রাজ্যস্তরীয় বিপর্যয় হিসাবে ঘোষণা করুন। পাশাপাশি, কেন্দ্রকেও এই ক্ষয়ক্ষতি, মানুষের মৃত্যুর পরিসংখ্যান সম্পর্কে জানান। তাদের জানান, এই বৃষ্টির জেরে পাহাড়ের মানুষের জনজীবন, কৃষি জমি, রাস্তাঘাট কি ভয়ানকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তা হলে কেন্দ্রও তাদের তরফ থেকে আমাদের দিকে বাড়তি সাহায্যের হাত এগিয়ে দিতে পারবে।’ এরপরেই রাজ্যের দিকে আক্রমণের সুরে ওই বিজেপি সাংসদ লেখেন, ‘আজ এই অনুরোধ করার কারণ একটাই। ২০২৩ সালে তিস্তায় হওয়া বন্যাকে রাজ্য বিপর্যয় বলে ঘোষণা না করার জেরে দুর্গতরা কোনও রকম ক্ষতিপূরণ পাননি। সবটা থেকে কার্যত তাঁরা বঞ্চিত হয়েছেন। আমার বিশ্বাস এবার আপনি সেই দুর্গতদের পাশে দাঁড়াবেন।' #political
political - 000000 000000 - ShareChat
প্রসঙ্গ উত্তরবঙ্গের বন্যা - দলীয় কর্মীদের বিশেষ বার্তা অভিষেকের ভয়াবহ অবস্থা উত্তরবঙ্গের। প্রবল ধসে ও ব্রিজ ভেঙে ২৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সমস্ত পর্যটক সহ সাধারণ মানুষ সন্ত্রস্ত। বিধ্বস্ত উত্তরবঙ্গে সাধারণ মানুষকে সাহায্য করতে দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিকে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগামিকাল(সোমবার) উত্তরবঙ্গ যাচ্ছেন। গতকাল রাত থেকে বৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। দুধিয়া ব্রিজ ভেঙে গিয়েছে। যার ফলে শিলিগুড়ি ও মিরিকের মধ্যে মূল যে সড়কপথ, তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় জল ঢুকেছে। জলে টোটোর ভেসে যাওয়ার ছবি সামনে এসেছে। আশ্রয় হারিয়েছেন অনেকেই। এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে সোমবার উত্তরবঙ্গ যাবেন বলে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন। স্বজনহারা পরিবারগুলি যাতে চাকরি পায়, তাও দেখবেন বলে জানিয়েছেন। এবার অভিষেকও দলের নেতা-কর্মীদের দুর্যোগে বিপর্যস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দিলেন। দুর্যোগে মৃতদের পরিবারগুলিকে সমবেদনা জানিয়ে এদিন এক্স হ্যান্ডলে অভিষেক লেখেন, “এই দুর্যোগে যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, এই কঠিন সময়ে তাঁরা একা নেই। দুর্গতদের কাছে পৌঁছনো, তাঁদের সাহায্যের জন্য আমি প্রত্যেক তৃণমূল কর্মী, স্বেচ্ছাসেবককে অনুরোধ জানাই। আমাদের সকলের প্রয়াস এবং মা দুর্গার আশীর্বাদে এই দুর্যোগ আমরা কাটিয়ে উঠব।” #political
political - ShareChat
সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত নেপাল - মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫২ - নরেন্দ্র মোদীর শোক জ্ঞাপন নেপালের অবস্থা ভয়াবহ। সাম্প্রতিককালে নেপালে এমন প্রবল বৃষ্টিপার হয় নি। মেঘভাঙ্গা বৃষ্টিতে ধ্বংস স্তুপে পরিনত হয়েছে নেপাল। লাগাতার বৃষ্টিতে নেপাল জলমগ্ন। একাধিক জায়গায় নেমেছে ধস, তৈরি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। লাগাতার এই বৃষ্টিতে নেপালে এখনও পর্যন্ত কমপক্ষে ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে। নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শোকপ্রকাশ করেন। একইসঙ্গে নেপালের পাশে থাকার আশ্বাসও দেন। তিনি লেখেন, “ভারী বৃষ্টিতে নেপালে যে প্রাণহানি ও সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা হৃদয় বিদারক। আমরা নেপালের মানুষদের ও নেপাল সরকারের পাশে রয়েছি এই কঠিন সময়ে। বন্ধু প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসাবে ভারত যে কোনও প্রয়োজনে সাহায্য করতে প্রস্তুত।” স্বাভাবিক কারণেই ভারতের এই প্রতিক্রিয়ায় নেপায় খুশি। নেপালে ত্রাণ পাঠাতে প্রস্তুত ভারত। গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে এই পাহাড়ি দেশে বৃষ্টি হয়েই চলেছে। পূর্ব নেপালে কোশী, গণ্ডক, বাগমতীর মতো ৮টি নদী বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। জলের তলায় ডুবে গিয়েছে একাধিক এলাকা। উদ্ধারকাজ চালাতে অভিযানে নেমেছে নেপাল পুলিশ, নেপাল সেনা ও আর্মড পুলিশ ফোর্স। প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য রবিবারই নেপাল সরকার দুইদিনের ছুটির ঘোষণা করে। আরও জানানো হয়েছে, এই দুর্যোগে যদি কারোর মৃত্যু হয়, তাহলে নেপালি মুদ্রায় ২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, নেপালে সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইলাম। সেখানে ধস ও হড়পা বানে ৩৭ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। কোশীতে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এমন বিপর্যয়ে দিশেহারা নেপালবাসি। #happy soci #social
happy soci - ShareChat
ভয়াবহ অবস্থা মিরিকে - সেখানে আটকে অন্তত ৩০০ পর্যটক ক্রমেই স্বাভাবিক হচ্ছে উত্তরবঙ্গ। তবে ক্ষতি হয়েছে বিশাল। মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বহু পর্যটক আটকে আছেন। ৭০ পর্যটক আটকে রয়েছেন তাবাকোশিতে। এছাডা ৪০ জন আটকে রয়েছেন গুরদুঙে। আর এই অঞ্চলের আশপাশে আটকা পড়েছেন ২০ জন। ও দিকে ১৩০ জনের মতো আটকে রয়েছেন জোরেবাংলো-সুখিয়াপোখরি ব্লকে। আর সবথেকে খারাপ অবস্থায় রয়েছে মিরিক। সেখানে আটকে রয়েছেন প্রায় ৩০০ জনের মতো। এছাড়া দার্জিলিং, ডুয়ার্স ও সিকিম মিলিয়ে অনেক পর্যটক আটকে রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সংখ্যা প্রশাসনের তরফে খোলসা করা হয়নি। সিকিমের সঙ্গে বাংলার যোগাযোগের অন্যতম রাস্তা হল NH10। আর এই রাস্তারই একের পর এক জায়গায় নেমেছে ধস। যার ফলে এখন কার্যত বন্ধ সেই রাস্তা। সেই কারণে বাংলার সঙ্গে সিকিমের যোগও কেটে গিয়েছে। ধসের জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ঘুম জোরেবাংলো থেকে ঘুমের রাস্তা। তবে সেই রাস্তা এখন খুলে গিয়েছে। এমনকী খুলে গিয়েছে NH55। যার ফলে অনেক পর্যটক নীচে নেমে আসতে পারছেন। পর্যটকদের ফিরিয়ে আনতে সরকারি তৎপরতা তুঙ্গে। যার ফলে NBSTC-এর ১০টি বাস ৫০০ জন যাত্রী নিয়ে ফিরছে। ইতিমধ্যেই বাস ছেড়ে দিয়েছে তেনজিং নোরগে বাস টার্মিনাস থেকে। পাহাড়ের এমন পরিস্থিতি সামাল দিতে নেমে পড়েছে পশ্চিমবঙ্গে সরকার। তাদের পক্ষ থেকে নবান্নে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। যে কোনও প্রয়োজনে কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করা যাবে। যোগাযোগের ফোন নম্বর ০০৯১-২২১৪-৩৫২৬/০০৯১- ২২৫৩-৫১৮৫, টোল ফ্রি নম্বর -৯১-৮৬৯৭৯-৮১০৭০। #social
social - ShareChat
রাজ্যবাসীকে লক্ষ্মীপুজোর শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রীর নিজের লেখা ও সুর দেওয়া গানের মধ্য দিয়েই মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যবাসীকে লক্ষ্মীপুজোর শুভেচ্ছা জানালেন। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী এখন রীতিমত একজন সংগীতকার ও সুরকার। আজ, সোমবার কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। বাড়িতে বাড়িতে চলছে পুজোর প্রস্তুতি। এদিন সকালে নিজের লেখা গানের মাধ্যমে রাজ্যবাসীকে লক্ষ্মীপুজোর শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। বাংলাজুড়ে এখনও উৎসবের আমেজ। আজ কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। কমবেশি প্রায় সকলেরই বাড়িতে ধনদেবীর আরাধনার আয়োজন চলছে। সোমবার সকালে রাজ্যবাসীকে নিজের লেখা গানে লক্ষ্মীপুজোর শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বরাবরই তিনি নিজের লেখা গান, কবিতার মাধ্যমে বিভিন্ন উৎসবে শুভেচ্ছা জানান রাজ্যবাসীকে। এদিনও তার অন্যথা হয়নি। সোমবার সকালে সোশাল মিডিয়া পোস্টে মমতা লেখেন, ‘আমার লক্ষ্মী প্রতিদিনই সবারে করে আহ্বান, আমার লক্ষ্মী ক্লান্তি ভুলে গায় জীবনেরই জয়গান।… সকলকে জানাই কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোর আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।” জানা গিয়েছে, গানটির কথা ও সুর করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। তবে গানটি গেয়েছেন শিল্পী শ্রীরাধা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে লক্ষ্মীপুজোর প্রস্তুতির দৃশ্য। সেই সঙ্গে মহিলাদের এগিয়ে যাওয়ার বার্তাও রয়েছে এই গানে। #political
political - +-= _ ஸ=+=+#3==' ஈ6 ~ 4=1=சச 5-=8=1 41 505==4~015 a -+==0ப7-1 +-= _ ஸ=+=+#3==' ஈ6 ~ 4=1=சச 5-=8=1 41 505==4~015 a -+==0ப7-1 - ShareChat
প্রবল বৃষ্টিতে নেপাল সহ উত্তরবঙ্গের ভয়াবহ পরিস্থিতি কয়েকদিন ধরেই ক্রমাগত বৃষ্টি হয়েই চলেছে উত্তরবঙ্গে। ফলে পরিস্থিতি খুবই খারাপ। মাল সহ অন্যান্য নদীতে হড়পা বণের প্রবল সম্ভাবনা। এই অবস্থায় আরো ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটলো ব্রিজ ভেঙে। বিপদের আশঙ্কা আগেই করা হয়েছিল। সেই আশঙ্কাই সত্যি হল। লাগাতার ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ। নামল ধস, রাস্তা ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন বহু এলাকায়। দার্জিলিংয়ের মিরিকে ধস নেমে দুইজনের মৃত্যুর খবরও মিলেছে। শিলিগুড়ি থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে পাহাড়। নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি হচ্ছিল টানা বিগত কয়েকদিন ধরে। শনিবারও প্রবল বৃষ্টি হয়। এই বৃষ্টির জেরেই বিজনবাড়ির পুলবাজারে ভাঙল রাস্তা। বহু পর্যটকের আটকে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ভেঙে গিয়েছে দুধিয়া সেতুও। রাতের একটানা বৃষ্টিতে লোহার সেতুর একাংশ ভেঙে যায়। শিলিগুড়ি-মিরিক সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে এর জেরে। ধস নেমে ঋষিখোলা, পেডংয়ের অনেক রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে, মিরিক জুড়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে নেমেছে ধস। মিরিকের বস্তিতে ধস নেমে মৃত্যু হয়েছে ২ বাসিন্দার। দুর্যোগের জেরে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়কও। দার্জিলিং-কালিম্পংয়েও যোগাযোগের একাধিক রাস্তা বন্ধ। দার্জিলিং বিশপ হাউসের কাছেও ধস নেমেছে। সেখানে পাথর সরানোর কাজ চলছে। অন্যদিকে, মিরিক জুড়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে নেমেছে ধস। মিরিকের বস্তিতে ধস নেমে মৃত্যু হয়েছে ২ বাসিন্দার। দুর্যোগের জেরে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়কও। দার্জিলিং- কালিম্পংয়েও যোগাযোগের একাধিক রাস্তা বন্ধ। দার্জিলিং বিশপ হাউসের কাছেও ধস নেমেছে। সেখানে পাথর সরানোর কাজ চলছে। দার্জিলিং জুড়ে একাধিক জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। পুজোর পর বহু মানুষই পাহাড়ে ঘুরতে গিয়েছেন। লাগাতার বৃষ্টি, ধসের জেরে বহু পর্যটকের আটকে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আবহাওয়ার লেটেস্ট আপডেট অনুযায়ী, দার্জিলিং, সিকিমের পাহাড়ে আপাতত বৃষ্টি ধরেছে। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়িতে কমলা সতর্কতা রয়েছে। আলিপুরদুয়ারে জারি রয়েছে লাল সতর্কতা। #social
social - ShareChat
আবার ভাসলো কলকাতা শনিবার রাত ১০টা থেকে প্রায় ভোর পর্যন্ত কলকাতায় টানা বৃষ্টি হল। স্মরণ করিয়ে দিলো পুজোর আগেই সেই মেঘভাঙা বৃষ্টির কথা। আজ, রবিবার কলকাতায় দুর্গাপুজো কার্নিভাল। আর কার্নিভালের আগের রাতেই মেঘের তর্জন-গর্জন। রাতের কলকাতায় বজ্রগর্ভ মেঘের হানা। কলকাতা ও শহরতলিতে তুমুল ঝড়-বৃষ্টি হল। ভোর পর্যন্ত চলল সেই বৃষ্টি। তবে শুধু তো বৃষ্টি নয়, সঙ্গে লাগাতার বজ্রপাতও হল। শনিবার রাত ১০টার পর থেকেই বৃষ্টি নেমেছিল কলকাতায়। রাত গড়াতে গড়াতে বৃষ্টির পরিমাণও বাড়তে থাকে। মাঝরাতে মুষলধারে বৃষ্টি নামে। সঙ্গে ক্রমাগত বজ্রপাত। আলিপুরে বৃষ্টির পরিমাণ ৭০.৭ মিলিমিটার। কেন কলকাতায় বার বার এমন প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে? প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। কলকাতার আবহাওয়া ক্রমাগত পরিবর্তিত হচ্ছে। আগের মতো আর প্রাকৃতিক পরিবেশ নেই। ঠিক পুজোর মুখে যেমন বজ্রগর্ভ মেঘে প্রবল জল-যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়েছিল শহরবাসীকে, আবার সেই আশঙ্কাই তৈরি হয়। যদিও পরিস্থিতি অতটা ভয়াবহ হয়নি। শুধু কলকাতা নয়, রাতে পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনাতেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হয়। হুগলি, নদিয়া, উত্তর ২৪ পরগনাতেও ঝেঁপে বৃষ্টি নামে। আজ, রবিবার সকালেও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জন্য। অন্যদিকে, বৃষ্টির জেরে উত্তরবঙ্গ-সিকিমে ভয়াবহ দুর্যোগ। গতকাল সন্ধে থেকে মুষলধারায় একটানা বৃষ্টি পাহাড়, ডুয়ার্সে। একাধিক অঞ্চলে বৃষ্টি ডবল সেঞ্চুরি করেছে। আর এর জেরেই ফুঁসছে তিস্তা, তোর্সা, জলঢাকা-সহ একাধিক পাহাড়ি নদী। তিস্তার বাঁধে জল ছাড়ার হার ৩৫০০ কিউমেক ছাড়ানোর আশঙ্কা। তৈরি হয়েছে দার্জিলিং, সিকিম, কালিম্পংয়ে ধসের ভয়ও। #weather
weather - ShareChat
বিকেলে রেডরোডে মেঘা কার্নিভাল - বন্ধ বেশ কয়েকটি রাস্তা শনিবার রাতে প্রবল বৃষ্টি হয়েছে কলকাতায়। ইতিমধ্যে বহু জায়গায় জল জমে গেছে। সেই পরিস্থিতিতেই আজ রবিবার দুর্গাপুজোর কার্নিভাল। গত ৯ বারের মতো দশম বর্ষেও জাঁকজমক পূর্ণ হতে চলবেছে দুর্গাপুজোর কার্নিভাল। কলতকাতার তাবড় পুজো মণ্ডপগুলি বিশ্বের দরবারে নিজেদের থিম পুজোর উপস্থাপন করতে প্রস্তুত। বিকেল ৪.৩০ থেকে রেড রোডেশুরু হবে সেই বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান। তার আগে পুজো কমিটিগুলিতে চলছে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি। রেড রোডের এই মেগা অনুষ্ঠানের জন্য এদিন শহরের একাধিক রাস্তায় যান চলাচলের রুট পরিবর্তন করেছে কলকাতা পুলিশ। কোন কোন পথে এদিন গাড়ি চলবে না? এই প্রথম শতাধিক পুজোর ট্যাবলো দেখা যাবে কলকাতার রাজপথে। রেড রোডে প্রদর্শিত হওয়ার পর দুর্গা প্রতিমাগুলি নিয়ে যাওয়া হবে বাবুঘাটে। প্রতিবারের মতো এবারও সেখানেই হবে নিরঞ্জন। ফলে দীর্ঘক্ষণ সেই রাস্তায় যান চলাচল কার্যত স্তব্ধ থাকবে। কোন কোন রাস্তা বন্ধ থাকবে কার্নিভালের সময়ে? লালবাজার সূত্রে জানা গেছে - * কার্নিভাল উপলক্ষে রবিবার দুপুর ১২টা থেকে ৩টে পর্যন্ত এজেসি বোস রোডে এক্সাইড ক্রসিং থেকে হেস্টিংস ক্রসিং, নিউ রোড, লাভার্স লেন, রেড রোড দিয়ে পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল বন্ধ থাকবে। > দুপুর ৩টের পর থেকে মালবাহী গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত। > দুপুর ২টো থেকে কার্নিভাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত হেস্টিংস ক্রসিং থেকে লাভার্স লেন অবধি খিদিরপুর রোডে যান চলাচল বন্ধ থাকবে। একমাত্র কার্নিভালে অংশ নেওয়া গাড়ি এ ক্ষেত্রে ছাড় পাবে। > অন্য গাড়িগুলো বিদ্যাসাগর সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে পারবে। > দুপুর ২টো থেকে জওহরলাল নেহরু রোড ক্রসিং থেকে মেয়ো রোডে যান চলাচল বন্ধ থাকবে। > দুপুর ২টো থেকে রেড রোড, লাভার্স লেন, কুইনস্‌ওয়ে, পলাশি গেট রোড, এসপ্ল্যানেড র‌্যাম্প বন্ধ থাকবে। > রবিবার রাত ৯টা পর্যন্ত রেড রোডে যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকবে। > হেঁটে যাঁরা কার্নিভালে যাবেন, তাঁরা এজেসি বোস রোড, চৌরঙ্গি রোড, আউট্রাম রোড, মেয়ো রোড বা আরআর অ্যাভিনিউ ধরে যেতে পারবেন। > রবিবার দুপুর ১২টা থেকে কার্নিভালের অনুষ্ঠান শেষ হওয়া পর্যন্ত চৌরঙ্গি রোড, জওহরলাল নেহরু রোড, ক্যাথিড্রাল রোড, কুইনসওয়ে, মেয়ো রোড, স্ট্র্যান্ড রোড, আরএন মুখার্জি রোড, হেয়ার স্ট্রিট ইত্যাদিতে গাড়ি রাখা নিষিদ্ধ #political
political - ShareChat
আজ বিকেলে কলকাতায় মুখোমুখি তৃণমূল ও বিজেপি ভোট যত এগিয়ে আসছে দুই শাসক শিবিরের মধ্যে উন্মাদনা ততোই বাড়ছে। কেউ কাউকে 'সূচগ্র মেদিনী' ছাড়তে রাজি না। রেড রোডে কার্নিভালের দিনই শহরে রয়েছে বিজেপির মিছিল। কলকাতায় জমা জলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় এদিনই পথে নামছে পদ্ম শিবির। দুপুর দু’টোয় কলেজ স্কোয়ারে জমায়েত। সেখান থেকেই শুরু হবে মিছিল। মিছিল নিয়ে দীর্ঘ টানাপোড়েন চললেও শুক্রবারই শর্তসাপেক্ষে বিজেপির মিছিলে অনুমতি কলকাতা হাইকোর্টের। এদিকে পুজোর কার্নিভালের কথা উল্লেখ করে মিছিলের অনুমতি দেয়নি কলকাতা পুলিশ। জল গড়ায় আদালতে। শেষ পর্যন্ত সেখানেই শর্তসাপেক্ষে অনুমতি মেলে। বলা হয়েছে রুট বদলের কথা। কলেজ স্কোয়ার থেকে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের পরিবর্তে কলেজ স্কোয়ার থেকে অন্য রুটে মিছিল করতে হবে। ৫ নয়, ৩ হাজার সমর্থক নিয়ে মিছিল করা যাবে। একইসঙ্গে স্টেজ কত বড় হবে তা ঠিক করে দেবে পুলিশ। এমনই নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আদালতের নির্দেশ দু'পক্ষকেই মানতে হবে। এ প্রসঙ্গে কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভর্মা বলেন, “হাইকোর্টের অর্ডার আমরা দেখেছি। আমরা আমাদের হিসাবে ব্যবস্থা করছি। যেহেতু ওটা কলেজ স্কোয়ার থেকে ডোরিনার দিকে হচ্ছে তাই খুব একটা সমস্যা নেই। তবে ট্যাফিকের কিছু সমস্যা হতে পারে। কীভাবে ট্র্যাফিক পরিচালনা করা হবে সেটা পরিকল্পনা করা হচ্ছে।” এদিকে ফের একবার রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শহরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনায় কলকাতার পুরসভার ‘অপদার্থতার’ দিকে আঙুল তুলছেন। এদিকে একই দিনে দুই কর্মসূচি ঘিরে রাজনৈতিক মহলে তীব্র চাপানউতোর শুরু হয়েছে। পাল্টা তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ তীব্র কটাক্ষ করে বলছেন, “দেখবি আর জ্বলবি লুচির মতো ফুলবি! কার্নিভাল বিশ্বায়নের উৎসব। পুজোর বিশ্বায়ন হচ্ছে এই কার্নিভাল।" #political
political - ShareChat