#🙏ওম নম:শিবায়🔱 . ⚜️🔔#হর_হর_মহাদেব_challenge🔔⚜️
#জয়_শিব_শঙ্কর_challenge ⛳🌿❤️
#ওঁম_নমঃ_শিবায়_challenge 🕉️🌿🚩
*─⊱✼ #হর_হর_মহাদেব ✼⊰─*
✧════════•❁❀❁•════════✧
🧡⚜️🕉️ আজ সোমবার 10/11/2025 🕉️⚜️🧡
আজ কার্তিক মাসের ২৩ তারিখ সোমবার
✧════════•❁❀❁•════════✧
#শিবের_প্রণাম_মন্ত্র : -
নমঃ শিবায় শান্তায় কারুণাত্রায়হেতবে
নিবেদিতামি চাত্মানং ত্বং গত্বিং পরমেশ্বর ॥
✧════════•❁❀❁•════════✧
#পুষ্পাঞ্জলি_মন্ত্র : -
সচন্দন পুষ্প ও বেলপাতা নিয়ে এই মন্ত্রে এক, তিন অথবা পাঁচ বার অঞ্জলি দেবেন : -
ওঁ নমো শিবায় এষ সচন্দনপুষ্পবিল্বপত্রাঞ্জলি নমো শিবায় নমঃ । (তিনবার পাঠ করবেন)
✧════════•❁❀❁•════════✧
#রুদ্র_গায়েত্রী_মন্ত্র : -
ওম তৎপুরুষায় বিদ্মহে, মহাদেবায় ধীমহি তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াৎ ।।
✧════════•❁❀❁•════════✧
#মহামৃত্যুঞ্জয়_মন্ত্র : -
ॐ ত্র্যম্বকম যজামহে সুগন্ধিম পুষ্টিবর্ধনম্ ।
উর্বারুকমিব বন্ধনান্ মৃত্যোর্মুক্ষীয় মামৃতাত্ ।।
✧════════•❁❀❁•════════✧
#মহামৃত্যুঞ্জয়_গায়েত্রী_মন্ত্র : -
ওম হৌং জূং সঃ ওম ভূর্বুবঃ স্বঃ ওম ত্র্যম্বকম যজামহে সুগন্ধিম পুষ্টিবর্ধনম্ । উর্বারুকমিব বন্ধনান্ মৃত্যোর্মুক্ষীয় মামৃতাত্ ওম স্বঃ ভুবঃ ওম সঃ জূং হৌং ওম ।।
✧════════•❁❀❁•════════✧
#বীজমন্ত্রসহ_মহামৃত্যুঞ্জয়_মন্ত্র : -
ঔঁ হূম জূম স্বহা ঔঁ ত্রৈয়ম্বকম্ য়জামহে সূগন্ধিম্ পূষ্টিবর্ধনম্ । উর্বারূকমিব বন্ধনাম্ মৃত্যুরমোক্ষিয় মামৃতাত ॥ ঔঁ স্বহা জূম হূম ঔঁ
✧════════•❁❀❁•════════✧
#অনুবাদ অর্থ : -
যার তিনটি নেত্র রয়েছে যিনি জগতের লালন পালন করেন । তার কাছে প্রার্থনা করি যে তিনি যেন আমাদের মৃত্যুর বন্ধন থেকে মুক্ত করে দেন । ঠিক যেমন একটি শশা পরিপক্ব হয়ে তার শাখা প্রশাখার বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে যায় । ঠিক তেমনই আমরা যখন জ্ঞানের আলোকে পরিপক্ব হয়ে উঠব তখন যেন আমরা মুক্তি লাভ থেকে বঞ্চিত না হই অর্থাৎ মোক্ষলাভ করতে পারি ।
#শিবের_উপবাসের_তাৎপর্য_কি ?
শ্রীমদভগবদগীতা (১৮.৬২) বলা হয়েছে যে,
"তমেব শরণং গচ্ছ সর্বভাবেন ভারত ।
তৎপ্রসাদাৎ পরাং শান্তিং স্থানং প্রাপ্স্যসি শাশ্বতম ।।
অর্থঃ হে ভারত ! সর্বতোভাবে তাঁর (পরমেশ্বর) শরণাগত হও । তাঁর (পরমেশ্বর) প্রসাদে তুমি পরাশান্তি এবং নিত্য স্থান (মোক্ষ) প্রাপ্ত হবে ।
শিব অতি অল্পে তুষ্ট হন । তাই তাঁর আরেক নাম #আশুতোষ । আবার মনে রাখতে হবে, শিব প্রলয়ের দেবতা । পাপ যখন পৃথিবীকে ভারাক্রান্ত করে তুলে, তখন শিব তাঁর হাতে ডমরু তুলে নেন । শুরু হয় শিবতাণ্ডব ।
#বেলপাতা_ছাড়া_শিব_পুজো_হয়_না_কেন ?
✧════════•❁❀❁•════════✧
বেলপাতা এমন একটি মহার্ঘ দ্রব্য যা ছাড়া শিব পুজো একেবারেই অসম্পূর্ণ । তিনটি পাতাযুক্ত এই বিশেষ পাতাটি দিয়ে শিব ভক্তরা সন্তুষ্ট রাখেন দেবাদিদেবকে । অনেকেই বেলপাতাকে প্রসাদ রূপে গ্রহণ করেন । শিব পুজোর অন্যতম উপকরণের মধ্যে বেলপাতা কেন স্থান করে নিল ? কি গুরুত্ব এই বিশেষ পাতাটির.... ?
জেনে নিন বেল পাতা সম্পর্কে কিছু মাহাত্ম্যপূর্ণ পুরাণকথা ।
দেবী পার্বতী একদিন বিশ্রাম নিচ্ছিলেন । সেই সময় তাঁর কাছে উপস্থিত হলেন সখী জয়া, বিজয়া এবং জয়ন্তী । তাঁরা দেবীর কাছে অনুরোধ করলেন বেড়াতে যাওয়ার জন্য । দেবী পার্বতী সখীদের অনুরোধ রাখলেন এবং বাহন সিংহকে ডেকে তার পিঠে চড়ে চললেন পর্বতে ।
বহুক্ষণ সময় ভ্রমণের পর দেবী ক্লান্ত হয়ে পড়লেন । দেবীর কপালে দেখা দিল স্বেদ বিন্দু অর্থাত্ ঘাম । ঘাম ভূমিতে পড়া মাত্রই সেখান থেকে জন্ম নিল তিনটি পাতা বিশিষ্ট একটি গাছ । সখীরা দেবীকে বললেন গাছটির নামকরণের জন্য । দেবী পার্বতী গাছটির নাম দেন বিল্ব বৃক্ষ। বিল্ব মানেই বেল । তারপর দেবী নিজের শরীরের নানান অংশ স্থাপন করলেন এই গাছে । গিরিজা রূপে রাখলেন শিকড় , কাত্যায়নী রূপে রাখলেন ফল এবং দুর্গা রূপে রাখলেন ফুল । তারপরই ঘোষণা করলেন যেহেতু এই বিশেষ গাছটির মধ্যে তিনি অবস্থান করছেন, তাই এই গাছের পাতা দিয়ে আরাধনা করা হবে দেবাদিদেব মহাদেবকে । বেল পাতা দিয়ে আরাধনা করা মানেই মহাদেবের উদ্দেশ্যে দেবী পার্বতীকে অর্পণ করা ।
পুরান মতে আরেকটি কথা প্রচলিত রয়েছে , যেহেতু বেল পাতার তিনটি পত্র একত্রিত অবস্থায় থাকে তাই তিনটি পাতা কে মনে করা হয় ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর । তিনটি পাতকে আবার তুলনা করা হয় তিনটি অবস্থানের সঙ্গে । স্বর্গ , পাতাল এবং মর্ত্য। শিবকে অনেকে শীতল ও উষ্ণ রাখার উদ্দেশ্যেও বেল পাতা দিয়ে আরাধনা করেন । শতকের পর শতক শিব পুজোর অন্যতম উপাদান হয়ে আসছে বেলপাতা । শ্রাবণ মাসের পুজো বা শিবরাত্রিই বলুন বেলপাতা ছাড়া দেবাদিদেবের আরাধনা সম্পূর্ণরূপেই অসম্ভব ।❤️💙❤️
#জয়_শিব_শম্ভু♥ #হর_হর_মহাদেব
#👩🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #💔একাকিত্ব জীবন💔 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #👩🏼💼বাঙালি সাজ #😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍
#😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #💔একাকিত্ব জীবন💔 #👩🏼💼বাঙালি সাজ #👩🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔
#👩🦰আমার ফ্যাশন লুক🧔 #💔একাকিত্ব জীবন💔 #👸আমার শাড়ি লুক🥻 #👩🏼💼বাঙালি সাজ #😍আমার পছন্দের স্টেটাস😍
#🥰জয় শ্রীকৃষ্ণ🙏 #💓জয় গীতা 🙏❤🕉 #হিন্দুদের আস্থা, হিন্দুদের গর্ব ❤️🌿 জয় গীতা 🙏❤️ 🌿 . 🕉️⚛️💗 #সনাতন_ধর্ম 💗⚛️🕉️⛳🚩
#জয়_শ্রী_কৃষ্ণ_challenge ⛳❤️🚩
#জয়_গীতা_challenge ⛳🌿🚩
আজ ২৩ কার্তিক সোমবার 10/11/2025
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#শ্রীমদ্ভগবদগীতা
#জ্ঞান_যোগ ( ১৭১,১৭২ )
#চতুর্থ_অধ্যায় : - ৪ #শ্লোক : - ১১,১২
#গীতার_চতুর্থ_অধ্যায় #শ্লোক_নম্বর : - ১১ ,১২
🌿🌿🌿 ওঁ তৎ সৎ🙏🏻🙏
#চতুর্থ_অধ্যায় #শ্লোক_১১
✧════════•❁❀❁•════════✧
#চতুর্থ_অধ্যায় #শ্লোক_১২
( প্রতিদিন শ্রীমদ্ভগবদগীতার ১ টি করে শ্লোক পড়তে এই পেজটির সাথে থাকুন ।)
*─⊱✼ #হরে_কৃষ্ণ ✼⊰─*
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼🌼🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#হরে_কৃষ্ণ_হরে_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_হরে_হরে !
#হরে_রাম_হরে_রাম_রাম_রাম_হরে_হরে । ।
🙏🙏 #জয়_শ্রী_কৃষ্ণ 🙏🙏
🙏 #রাধে_রাধে 🙏
∙──༅༎ Hare Krishna 🙏༎༅──
#💓জয় গীতা 🙏❤🕉 #হিন্দুদের আস্থা, হিন্দুদের গর্ব ❤️🌿 জয় গীতা 🙏❤️ #🥰জয় শ্রীকৃষ্ণ🙏 🌿 . 🕉️⚛️💗 #সনাতন_ধর্ম 💗⚛️🕉️⛳🚩
#জয়_শ্রী_কৃষ্ণ_challenge ⛳❤️🚩
#জয়_গীতা_challenge ⛳🌿🚩
আজ ২২ কার্তিক রবিবার 09/11/2025
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#শ্রীমদ্ভগবদগীতা
#জ্ঞান_যোগ ( ১৬৯,১৭০ )
#চতুর্থ_অধ্যায় : - ৪ #শ্লোক : - ০৯,১০
#গীতার_চতুর্থ_অধ্যায় #শ্লোক_নম্বর : - ০৯ ,১০
🌿🌿🌿 ওঁ তৎ সৎ🙏🏻🙏
#চতুর্থ_অধ্যায় #শ্লোক_০৯
जन्म कर्म च मे दिव्यमेवं यो वेत्ति तत्त्वतः ।
त्यक्त्वा देहं पुनर्जन्म नैति मामेति सोऽर्जुन ।।४.९।।
জন্ম কর্ম চ মে দিব্যমেবং যো বেত্তি তত্ত্বতঃ ।
ত্যক্ত্বা দেহং পুনর্জন্ম নৈতি মামেতি সোহর্জুন ।।৪.৯।।
#অনুবাদ : -
হে #অর্জুন ! যিনি আমার এই প্রকার দিব্য জন্ম ও কর্ম যথাযথভাবে জানেন, তাঁকে আর দেহত্যাগ করার পর পুনরায় জন্মগ্রহণ করতে হয় না, তিনি আমার নিত্য ধাম লাভ করেন ।
#সারাংশ : -
পরব্যোম থেকে ভগবানের অবতরণের কথা ষষ্ঠ শ্লোকে ইতিমধ্যেই ব্যাখ্যা করা হয়েছে । যিনি ভগবানের অবতরণের তত্ত্ব উপলব্ধি করতে পেরেছেন, তিনি জড় জগতের বন্ধন থেকে ইতিমধ্যেই মুক্ত হয়েছেন এবং তাই দেহত্যাগ করার পর তিনি তৎক্ষণাৎ ভগবদ্ধামে ফিরে যান । জড় বন্ধন থেকে জীবের এভাবে মুক্ত হওয়া মোটেই সহজসাধ্য নয় । নির্বিশেষবাদী জ্ঞানী ও যোগীরা অনেক কৃচ্ছসাধনের ফলে এবং বহু জন্মের পরে মুক্তিলাভ করে । কিন্তু তা সত্ত্বেও ব্রহ্মজ্যোতিতে বিলীন হয়ে গিয়ে তারা যে মুক্তিলাভ করে, তা পূর্ণ মুক্তি নয় এবং তাদের পুনরায় এই জড় জগতে পতিত হবার ঝুঁকি থাকে । কিন্তু কৃষ্ণভক্ত কেবল ভগবানের সচ্চিদানন্দময় দেহ ও তাঁর লীলার অপ্রাকৃতত্ব উপলব্ধি করার ফলে দেহত্যাগ করার পরে ভগবানের ধামে গমন করেন এবং তখন আর তাঁর জড় জগতে অধঃপতিত হবার কোনও সম্ভাবনা থাকে না । পরমেশ্বর ভগবানকে জানবার ফলেই জন্ম - মৃত্যুর বন্ধন থেকে মুক্ত হওয়া যায় এবং তা লাভ করার অন্য কোনও পথ নেই । অর্থাৎ ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে যে জানে না, সে তমোগুণের দ্বারা আচ্ছাদিত, তাই তার পক্ষে জড় বন্ধন থেকে মুক্ত হওয়া অসম্ভব ৷ মধুর বোতল লেহন করলেই যেমন মধুর স্বাদ লাভ করা যায় না, তেমনই জাগতিক পাণ্ডিত্যের দ্বারা ভগবদ্গীতার ব্যাখ্যা করলেও কোন কাজ হয় না । এই সমস্ত দার্শনিকেরা জড় জগতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অবলম্বন করতে পারে, তা বলে তারা কিন্তু মুক্তিলাভের যোগ্য নয় । অহঙ্কারে মত্ত এই সমস্ত জাগতিক পণ্ডিতদের ভগবদ্ভক্তের অহৈতুকী কৃপালাভ করার জন্য অপেক্ষা করতে হবে । তাই সুদৃঢ় বিশ্বাস এবং তত্ত্বজ্ঞান সহকারে কৃষ্ণভাবনামৃতের অনুশীলন করতে হবে এবং এভাবেই পরমার্থলাভ করতে হবে ।
✧════════•❁❀❁•════════✧
#চতুর্থ_অধ্যায় #শ্লোক_১০
वीतरागभयक्रोधा मन्मया मामुपाश्रिताः ।
बहवो ज्ञानतपसा पूता मद्भावमागताः ।।४.१०।।
বীতরাগভয়ক্রোধা মন্ময়া মামুপাশ্রিতাঃ ।
বহুবো জ্ঞানতপসা পূতা মদ্ভাবমাগতাঃ ।।৪.১০।।
#অনুবাদ : -
আসক্তি, ভয় ও ক্রোধ থেকে মুক্ত হয়ে, একান্তভাবে সম্পূর্ণরূপে আমাতে মগ্ন হও । পূর্বে বহু বহু ব্যক্তি আমার জ্ঞান লাভ করে পবিত্র হয়েছেন এবং এভাবেই সকলেই আমার অপ্রাকৃত প্রীতি লাভ করেছেন ।
#সারাংশ : -
আগেই বলা হয়েছে, যে সমস্ত মানুষ জড়ের প্রতি অত্যধিক অনুরক্ত তাদের পক্ষে পরম তত্ত্বের সবিশেষ রূপ উপলব্ধি করা দুষ্কর । সাধারণত যে সমস্ত মানুষ দেহাত্মবুদ্ধির দ্বারা প্রভাবিত, তারা জড় বস্তুবাদের চিন্তায় অত্যন্ত মগ্ন হওয়ার ফলে তাদের পক্ষে ভগবানের সবিশেষ রূপ উপলব্ধি করা প্রায় অসম্ভব । এই সমস্ত জড়বাদীরা কোনমতেই বুঝে উঠতে পারে না যে, ভগবানের, একটি চিন্ময় দেহ আছে, যা অবিনশ্বর, পূর্ণ জ্ঞানময় এবং নিত্য আনন্দময় জড়বাদী চিন্তাধারায় জড় দেহটি নম্বর, অজ্ঞানতার দ্বারা আচ্ছন্ন এবং সম্পূর্ণ নিরানন্দ । তাই সাধারণ মানুষকে যখন ভগবানের সবিশেষ রূপের কথা বলা হয়, তারা এই জড় দেহের ধারণাটিরই বিবেচনা করে থাকে । এই ধরনের জড়বাদী মানুষেরা মনে করে, বিশ্বচরাচরের বিরাট রূপটিই পরম তত্ত্ব । তার ফলে তারা মনে করে, পরমেশ্বরের কোন আকার নেই – তিনি নির্বিশেষ । আর তারা গভীরভাবে বিষয়াসক্ত হওয়ার ফলে জড় জগৎ থেকে মুক্ত হবার পরেও সবিশেষ ব্যক্তিত্বের ধারণা তাদের মনে ভয়ের সঞ্চার করে । যখন তারা অবহিত হয় যে, চিন্ময় জীবনও হচ্ছে স্বতন্ত্র ও সবিশেষ, তখন তারা পুনরায় ব্যক্তি হবার ভয়ে ভীত হয় এবং তাই নিরাকার, নির্বিশেষ শূন্যে বিলীন হওয়াকেই গ্রহণযোগ্য বলে মনে করে । সাধারণতঃ তারা জীবাত্মাকে সমুদ্রের বুদ্বুদের সঙ্গে তুলনা করে, যা সমুদ্র থেকে উত্থিত হয়ে সমুদ্রের মধ্যেই আবার বিলীন হয়ে যায় । তাদের মতে এটিই পৃথক ব্যক্তিসত্তারহিত চিন্ময় অস্তিত্বের চরম সিদ্ধি । সর্বপ্রথমে অবশ্যই আত্মোপলব্ধি লাভের প্রতি প্রারম্ভিক আগ্রহ থাকতে হবে । তার ফলে পারমার্থিক স্তরে উন্নীত সাধু ব্যক্তিদের সঙ্গলাভের বাসনা জন্মাবে । পরবর্তী স্তরে কোনও তত্ত্বজ্ঞ সদগুরুর কাছে দীক্ষাগ্রহণ করতে হবে । এবং তাঁর তত্ত্বাবধানে নবদীক্ষিত ভক্ত সাধনভক্তির পদ্ধতি অনুশীলন করতে শুরু করবেন । সদগুরুর অধীনে এভাবে ভগবদ্ভক্তির অনুশীলন করার ফলে জড় বন্ধনের আসক্তিরহিত হয়ে আত্মোপলব্ধি লাভের পথে দৃঢ়তা জন্মায় এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথায় রুচি বর্ধিত হয় । এই রুচির ফলে সাধক কৃষ্ণভাবনার প্রতি আরও আসক্তি লাভ করেন, যা থেকে ভগবানের প্রতি পারমার্থিক প্রেমভক্তির প্রারম্ভিক স্তর ভাব পর্যায়ে উন্নীত হওয়া যায় । ভগবানের প্রতি প্রকৃত ভালবাসার নাম হচ্ছে প্রেম । এই প্রেমই জীবনের চরম সার্থকতার পরিণতি । এই প্রেমের স্তরে ভক্ত নিরন্তর ভগবানের অপ্রাকৃত প্রেমময় সেবায় নিয়োজিত থাকেন । সুতরাং, সদ্গুরুর তত্ত্বাবধানে ভগবৎ - সেবার পদ্ধতি ধীরে ধীরে অনুসরণ করতে করতে মানুষ জড় বন্ধনের সমস্ত আসক্তি থেকে মুক্তি লাভ করে, তার নিজের পৃথক চিন্ময় ব্যক্তিসত্তার আতঙ্ক থেকে মুক্ত হয়ে এব হতাশাবোধ থেকে সৃষ্ট শূন্যবাদের কবল থেকে নিষ্কৃতি লাভ করে আত্মোন্নতির সর্বোচ্চ স্তরে উপনীত হতে পারে । তখন সে অবশেষে পরমেশ্বর ভগবানের ধামে উপনীত হতে পারে ।
( প্রতিদিন শ্রীমদ্ভগবদগীতার ১ টি করে শ্লোক পড়তে এই পেজটির সাথে থাকুন ।)
*─⊱✼ #হরে_কৃষ্ণ ✼⊰─*
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼🌼🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#হরে_কৃষ্ণ_হরে_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_হরে_হরে !
#হরে_রাম_হরে_রাম_রাম_রাম_হরে_হরে । ।
🙏🙏 #জয়_শ্রী_কৃষ্ণ 🙏🙏
🙏 #রাধে_রাধে 🙏
∙──༅༎ Hare Krishna 🙏༎༅──












