Dhoni
17K views • 12 days ago
#শ্রীমত ভাগবত গীতা 🙏 #শ্রীমৎ ভাগবত গীতা #ভাগবত গীতা #জয় শ্রী কৃষ্ণ #💓জয় গীতা 🙏❤🕉 🌿 . 🕉️⚛️💗 #সনাতন_ধর্ম 💗⚛️🕉️⛳🚩
#জয়_শ্রী_কৃষ্ণ_challenge ⛳❤️🚩
#জয়_গীতা_challenge ⛳🌿🚩
আজ ২০ আশ্বিন মঙ্গলবার 07/10/2025
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼⚛️🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#শ্রীমদ্ভগবদগীতা
#সাংখ্য_যোগ ( ১০৭,১০৮ )
#দ্বিতীয়_অধ্যায় : - ২ #শ্লোক : - ৬১,৬২
#গীতার_দ্বিতীয়_অধ্যায় #শ্লোক_নম্বর : - ৬১,৬২
🌿🌿🌿 ওঁ তৎ সৎ🙏🏻🙏
#দ্বিতীয়_অধ্যায় #শ্লোক_৬১
तानि सर्वाणि संयम्य युक्त आसीत मत्परः ।
वशे हि यस्येन्द्रियाणि तस्य प्रज्ञा प्रतिष्ठिता ।।२.६१।।
তানি সর্বাণি সংযম্য যুক্ত আসীত মৎপরঃ ।
বশে হি যস্যেন্দ্রিয়াণি তস্য প্রজ্ঞা প্রতিষ্ঠিতা ।।২.৬১।।
#অনুবাদ : -
যিনি তাঁর ইন্দ্রিয়গুলিকে সম্পূর্ণরুপে সংযত করে আমার প্রতি উত্তমা ভক্তিপরায়ণ হয়ে তাঁর ইন্দ্রিয়গুলিকে সম্পূর্ণরুপে বশীভুত করেছেন, তিনিই স্থিতপ্রজ্ঞ ।
#সারাংশ : -
“মহারাজ অম্বরীষ তাঁর মনকে শ্রীকৃষ্ণের চরণারবিন্দের ধ্যানে, তাঁর বাণী বৈকুণ্ঠের গুণ বর্ণনায়, তাঁর হস্ত ভগবানের মন্দিরমার্জনে, তাঁর কর্ণ ভগবানের লীলাশ্রবণে, তাঁর চক্ষু ভগবানের সচ্চিদানন্দময় রূপদর্শনে, তাঁর অঙ্গ ভক্তের অঙ্গস্পর্শনে, তাঁর নাসিকা ভগবানের শ্রীচরণে অর্পিত ফুলের ঘ্রাণগ্রহণে, তাঁর জিহ্বা ভগবানকে অর্পিত তুলসীর স্বাদ আস্বাদনে, তাঁর পদদ্বয় ভগবানের মন্দির সম্বলিত তীর্থস্থানে ভ্রমণে, তাঁর মস্তক ভগবানের উদ্দেশ্যে প্রণতি নিবেদনে এবং তাঁর বাসনা ভগবানের বাসনা পূরণার্থে নিয়োজিত করেছিলেন । আর এই সমস্ত গুণাবলী তাঁকে ভগবানের মৎপর ভক্তে পরিণত করেছিল ।” এই সূত্রে মৎপর শব্দটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ । কিভাবে মৎপর হওয়া যায়, তা মহারাজ অম্বরীষের আচরণের মাধ্যমে বর্ণনা করা হয়েছে। “ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সেবা করার মাধ্যমেই কেবল ইন্দ্রিয়গুলিকে সম্পূর্ণভাবে সংযত করা যায় ৷” আবার কখনও কখনও আগুনেরও দৃষ্টান্ত দেওয়া হয় । “লেলিহান আগুন যেমন একটি ঘরের মধ্যে সব কিছু পুড়িয়ে ফেলতে পারে, তেমনই যোগীর হৃদয়ে অবস্থিত ভগবান শ্রীবিষ্ণু তাঁর অন্তরের সমস্ত কলুষতা দগ্ধ করে দেন।” যোগসূত্রেও #ভগবান শ্রীবিষ্ণুকে ধ্যান করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, শূন্যে ধ্যান করার কোন কথাই বলা হয়নি । যে সমস্ত তথাকথিত যোগী শ্রীবিষ্ণু ছাড়া অন্য কিছুর ধ্যান করে, তারা কোন অলীক ছায়ামূর্তির দর্শন করার আশায় অনর্থক সময় নষ্ট করে থাকে । আমাদের কৃষ্ণভাবনাময় হতে হবে – পরমেশ্বর ভগবানের প্রতি ভক্তিপরায়ণ হতে হবে । এটিই প্রকৃত যোগের উদ্দেশ্য ।
✧════════•❁❀❁•════════✧
#দ্বিতীয়_অধ্যায় #শ্লোক_৬২
ध्यायतो विषयान्पुंसः सङ्गस्तेषूपजायते ।
सङ्गात् संजायते कामः कामात्क्रोधोऽभिजायते ।।२.६२।।
ধ্যায়তো বিষয়ান্ পুংসঃ সঙ্গস্তেষূপজায়তে ।
সঙ্গাৎ সঞ্জায়তে কামঃ কামাৎ ক্রোধোহভিজায়তে ।।২.৬২।।
#অনুবাদ : -
ইন্দ্রিয়ের বিষয়সমূহ সম্বন্ধে চিন্তা করতে করতে মানুষের তাতে আসক্তি জন্মায়, আসক্তি থেকে কাম উৎপন্ন হয় এবং কামনা থেকে ক্রোধ উৎপন্ন হয় ।
#সারাংশ : -
যার অন্তরে ভগবদ্ভক্তির উদয় হয়নি, ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বিষয় সম্বন্ধে চিন্তা করার ফলে তার মনে জড় বাসনার উদয় হয় । ইন্দ্রিয়গুলিকে সঠিকভাবে নিযুক্ত করা দরকার, তাই সেগুলিকে যদি ভগবানের প্রেমময় সেবায় নিয়োজিত করা না হয়, তাহলে অবশ্যই জড়-জাগতিক কার্যকলাপে লিপ্ত হবার জন্য তারা চেষ্টা করে । জড় জগতের সকলেই ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বিষয়ের দ্বারা প্রভাবিত হয়, এমনকি ব্রহ্মা এবং শিবও এর দ্বারা প্রভাবিত–স্বর্গলোকের অন্যান্য দেবদেবীদের কোন কথাই নেই । আর জড় জগতের এই গোলকধাঁধা থেকে বেরিয়ে আসবার একমাত্র উপায় হচ্ছে কৃষ্ণভাবনায় ভাবিত হওয়া । এক সময় মহাদেব গভীর ধ্যানে মগ্ন ছিলেন; তখন পার্বতী তাঁর সঙ্গ কামনা করলে তিনি সম্মত হয়ে পার্বতীর সঙ্গে মিলিত হন, ফলে কার্তিকের জন্ম হয় । ভগবানের একনিষ্ঠ ভক্ত ঠাকুর হরিদাসও তাঁর যুবাবস্থায় এভাবে স্বয়ং মায়াদেবীর দ্বারা প্রলুব্ধ হন, কিন্তু ভগবানের প্রতি অনন্যভক্তির প্রভাবে তিনি অনায়াসে সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন । নিষ্ঠাবান ভক্ত ভগবানের দিব্য সাহচর্য লাভপূর্বক এক অপ্রাকৃত আনন্দের উন্নত স্বাদ আস্বাদন করার ফলে সমস্ত জড় ইন্দ্রিয়সুখভোগ পরিহার করতে পারেন । সেটিই সাফল্যের রহস্য । তাই যে কৃষ্ণভাবনাময় নয়, সে কৃত্রিমভাবে ইন্দ্রিয়- সংযম করার চেষ্টা করলেও তা অবশেষে ব্যর্থতাতেই পর্যবসিত হয় । কারণ ইন্দ্রিয়সম্ভোগের সামান্য চিন্তার ফলে সংযমের বাঁধ ভেঙে গিয়ে ইন্দ্রিয়তৃপ্তির বাসনায় মন উন্মত্ত হয়ে ওঠে ।
( প্রতিদিন শ্রীমদ্ভগবদগীতার ১ টি করে শ্লোক পড়তে এই পেজটির সাথে থাকুন ।)
*─⊱✼ #হরে_কৃষ্ণ ✼⊰─*
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏼🌼🙏🏼❈❀━┉┈•••••••••*
#হরে_কৃষ্ণ_হরে_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_কৃষ্ণ_হরে_হরে !
#হরে_রাম_হরে_রাম_রাম_রাম_হরে_হরে । ।
🙏🙏 #জয়_শ্রী_কৃষ্ণ 🙏🙏
🙏 #রাধে_রাধে 🙏
∙──༅༎ Hare Krishna 🙏༎༅──
139 likes
180 shares