ভক্তি
5K Posts • 4M views
Sandy
756 views 2 days ago
কোন বৈশিষ্ট্যে বদলে যায় মা কালীর রূপ??🕉️‼️🙏‼️🙏‼️🕉️ "‘শ্যামা মা কি আমার কালো…’"" স্রেফ গানের কথা নয়।মায়ের মূর্তির দিকে তাকিয়ে এমন প্রশ্ন তুলতে পারেন যে কেউ। কারণ,একদিকে তিনি যেমন ঘোর কৃষ্ণবর্ণ, লোলজিহ্বা,দিগম্বরী।অন্যদিকে তিনিই শান্তমূর্তি,স্থির,বসনপরিহিতা,নীল বর্ণের এক দেবী।তাহলে শাস্ত্রমতে দেবীর আসল রূপ কেমন?দেখি কিছুটা পারি কিনা বোঝাতে...‼️‼️‼️সকলে মিলে আগে "মা"কে শতকোটি প্রণাম করে নিন।আমিও করলাম🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏 আসলে তিনি কালের নিয়ন্ত্রণকারী দশ'মহাবিদ্যার অন্যতমা।দেবীর পদতলে শায়িত মহাদেব।দু-পাশে ডাকিনি যোগিনী। চতুর্ভুজা,লোলজ্বিভা,এলোকেশী।ধ্যানমন্ত্র অনুসারে এই রূপ বর্ণনায় কোনও ভুল নেই। তবে কালী মানেই যে শুধুমাত্র এই একমাত্র রূপ তা কিন্তু নয়।দেবীর আরও একাধিক রূপের পুজোর চল রয়েছে।সেক্ষেত্রে মূলত তিনটি রূপ সামনে আসে।প্রথমে,শ্যামাকালী। এই দেবীর গাত্রবর্ণ নীল।দিগম্বরী নন।কোথাও শাড়ি কোথাও ডাকের সাজ দেখা যায়।দেবী নানা অলঙ্কারে ভূষিতা।তবে বাদবাকি ক্ষেত্রে কালীর ধ্যানমন্ত্রের সঙ্গেই এর সম্পূর্ণ মিল রয়েছে।অর্থাৎ ইনিও লোলজিহ্বা।পদতলে মহাদেব।কার্ত্তিক অমাবস্যায় যে কালীপুজোর চল রয়েছে,সেখানে মূলত এই দেবী মূর্তিই দেখা যায়।কোথাও কোথাও দেবীর গায়ের রং কৃষ্ণবর্ণও হতে পারে।তবে আপাতভাবে কৃষ্ণবর্ণের কালী মূর্তির আরও এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।বিখ্যাত সব কালীমূর্তি,তথা ভবতারিণী,করুণাময়ী,সিদ্ধেশ্বরী,সবার ক্ষেত্রেই এই বিশেষ বৈশিষ্ট দেখা যায়।আর তা হল,দেবী মূর্তির পায়ের অবস্থান।আপাত ভাবে কালীর ধ্যানমন্ত্রে পায়ের অবস্থান সম্পর্কে কিছু নির্দিষ্ট করা না থাকলেও,এই মূর্তিতে দেবীর দক্ষিণ বা ডান পা এগিয়ে থাকে।দেবী নির্দিষ্টভাবে তাঁর ডান পা সামনে এগিয়ে মহাদেবের বুকে পা রেখেছেন।★বলা বাহুল্য, এর সঙ্গেই দেবীর লোলজিহ্বার সম্পর্ক টানেন অনেকেই।যেহেতু মহাদেব দেবীর স্বামী,তাই তাঁর উপর পা রাখা মাত্র দেবী জিভ কেটেছেন।তবে এ ব্যাখ্যা নিতান্তই প্রচলিত। শাস্ত্রে এর তেমন উল্লেখ নেই।সুতরাং শ্যামাকালী আর দক্ষিণাকালীর মধ্যে অমিল বলতে স্রেফ গাত্রবর্ণ এবং পায়ের অবস্থানে। বাকিটা কালীর ধ্যানমন্ত্রের সঙ্গেই মিলে যায়। কার্ত্তিক অমাবস্য্যায় দেবীর এই দুই মূর্তিরই পুজো হয়।অধিকাংশ মন্দিরে দক্ষিণাকালী, এবং মণ্ডপে মূলত শ্যামাকালী।তবে এ ছাড়াও দেবীর একটি বিশেষ রূপের পুজোর চল রয়েছে।তিনি দেবী রক্ষাকালী।দক্ষিণাকালী মূর্তির মতোই,ইনিও কৃষ্ণবর্ণা।তবে দেবী লোলজিহ্বা নন।এমনকি দেবীর হাতের সংখ্যা দুটি।সাধারণত দেবীর এই রূপের পুজো হয় বৈশাখ মাসের শেষের দিকে।গ্রামে গ্রামে দেবীর বাৎসরিক পুজোর চল রয়েছে,তবে শ্মশানকালীর প্রচলিত মূর্তিটিও ঠিক এমন।★ওনার কোনও জিভ থাকে না।কলকাতার বিখ্যাত কেওড়াতলা মহাশ্মশানে দেবীর এই রূপেরই পুজো হয় কার্ত্তিক অমাবস্যায়।তবে দেবীর অন্যান্য মূর্তি,যেমন গুহ্যকালী, মহাকালী বা বিশেষ কিছু তন্ত্রোক্ত রূপের পুজো করার অধিকার নেই সাধারণ কারও। কেবল মাত্র তন্ত্রবিদ্য্যায় পারদর্শী কেউ দেবীর এইসব বিশেষ রূপের পুজো করতে পারেন। কালী মাত্রেই দুষ্টের দমনকারী দেবী।সুতরাং ভক্তিভরে তাঁর অর্চনা করলে যে কোনও বিপদ থেকে রক্ষা পেতে পারেন যে কেউ।এক্ষেত্রে, পুজোর ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু নিয়ম মানা আবশ্যক।রক্ষাকালীর পুজোর নিয়ম এবং শ্যামাকালীর পুজোর নিয়ম কিছুটা হলেও আলাদা।শ্যামাকালী পুজো মন্ডপে মন্ডপে সাধারণ কোনও পুজারি করলেও, দক্ষিণাকালী বা রক্ষাকালী পুজোর ক্ষেত্রে বিশেষ পারদর্শী শাস্ত্রজ্ঞ ব্রাহ্মণ থাকা আবশ্যক।যদিও দেবীর আসল পুজো হয় ভক্তির দ্বারা।★স্বয়ং রামকৃষ্ণদেব।শ্রী শ্রী ঠাকুর,যে ভক্তি পুজোর প্রচলন করেছিলেন,তিনিও ছিলেন তন্ত্রোক্ত দেবী ভবতারিণীর সাধক।কলকাতার দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে সেই দেবী মূর্তিতেই রামকৃষ্ণ খুঁজে পেয়েছিলেন ‘মা’-কে।তাই ভক্তিভরে কালীসাধনা করলে অবশ্যই ফল মিলতে বাধ্য। 🕯️💮🕯️💮🥀💮🥀💮🕯️💮🕯️ লেখার ধাচ'টা একটু সম্পৃক্ত করি... ইতিহাসের অনুক্রমে মা কালীর মূর্তিতত্ত্ব বা আইকোনো'গ্রাফির বিবরণ...‼️অগ্নির সপ্ত'জিহ্বার একটি –‼️ এই হিসেবে মা কালীর প্রথম (কিন্তু প্রান্তিক) উল্লেখ বৈদিক আর্যের গ্রন্থ মুণ্ডক উপনিষদে,এটি পরবর্তী কালের উপনিষদ এবং গৌতম বুদ্ধের যুগের (৫০০ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দ) পরে রচিত।হরপ্পা সভ্যতায় বলি-দানের সময় সপ্ত-মাতৃকার উপাসনা হত, হরপ্পা পতনের পরে সেটাই বৈদিক আর্যের যজ্ঞে অগ্নির সপ্ত জিহ্বা হয়ে গেছিল।মহাভারত দীর্ঘ কয়েক শতাব্দী ধরে লিপিবদ্ধ হয়েছিল,লিপিবদ্ধ হওয়া শেষ হয় ৪০০ খ্রিষ্টাব্দে।মহাভারতে মা কালীর ভয়াল রূপ বর্ণনা আছে।মহাভারতের সৌপ্তিক পর্বে যখন অশ্বত্থামা পাণ্ডব-পক্ষীয় বীরদের শিবিরে রাতের বেলায় প্রবেশ করে সবাইকে হত্যা করছেন।তখন সেই হনন স্থলে কালী এভাবে দৃশ্যমান হচ্ছেনঃ-- দেখুন রক্তাস্যনয়না,রক্তমাল্যানুলেপনা,পাশহস্তা, ভয়ঙ্করী।হরিবংশ গ্রন্থে (খ্রিষ্টীয় চতুর্থ শতাব্দী) মহাদেবীর শিবা-রূপও উল্লিখিত।"মা" এখানে শৃগাল রূপে বসুদেবকে যমুনা পার হয়ে গোকুলে যাওয়ার পথ নির্দেশ করেছিলেন। যদিও এখানে কালীর নামোল্লেখ নেই সরাসরি,মহাদেবী বলা হয়েছে,কিন্তু এ বর্ণনা স্পষ্টই কোক-মুখ কালীর স্মৃতি-বাহী।প্রসঙ্গত আজও কিছু বিরল কালী-সাধক শিবা-ভোগ দেন লোকালয় থেকে দূরে।মাকে শিবা-দূতী বলা হয়,কারণ শৃগাল তাঁর দূত। কালিদাসের কুমারসম্ভব গ্রন্থে (খ্রিষ্টীয় চতুর্থ পঞ্চম শতক)কালী হলেন নীল-মেঘরাশির মধ্যে ভাসমান বলাকিনীর ন্যায়।তিনি এখানে শিবের প্ৰমথ-গণের মধ্যে নৃত্যরত,এবং তিনি মুণ্ডমালা (কপালাভরণ) দ্বারা শোভিত। প্রসঙ্গত রঘুবংশ গ্রন্থেও কালিদাস "মা কালী"কে বলাকিনী বলেছেন।রামের সঙ্গে যুদ্ধ-রত তাড়কা রাক্ষসীকে দেখে মা কালীর মত মনে হচ্ছিল,কালিদাস লিখেছেন।স্পষ্টই বৈদিক পৌরাণিক আর্যের কাছে মা কালীর ভয়াল রূপটি মুখ্য।এরপর মা কালীর বর্ণনা পাই শ্রীশ্রী চণ্ডী গ্রন্থে(খ্রিষ্টীয় পঞ্চম-ষষ্ঠ শতক। যদিও মার্কণ্ডেয় পুরাণ তৃতীয় শতকের গ্রন্থ, কিন্তু এই শ্রীশ্রী চণ্ডী অংশটি পরবর্তী কালে রচিত)।এখানে শুম্ভ নিশুম্ভর সঙ্গে যুদ্ধকালে মা চণ্ডীর ভ্রূকুটি-কুটিল ললাট থেকে কালী বেরিয়ে আসেন।তিনি করাল-বদনা,খট্বাঙ্গ-ধারিণী,নরমালা-বিভূষিতা,ব্যাঘ্র-চর্ম-পরিহিতা, শুষ্ক-মাংসা,অতি ভীষণ রব করছেন👉 অতিভৈরবী,...অতি বড় হাঁ করে আছেন👉 অতিবিস্তারবদনা, ....তাঁর জিভ লকলক করছে 👉জিহ্বাললনভীষণা,.... তাঁর রক্তবর্ণ চক্ষু চোখের কোটরে ঢুকে আছে👉 নিমগ্নারক্তনয়না,.... তাঁর সিংহনাদে চারদিক প্রকম্পিত 👉নাদাপূরিতদিঙমুখা....‼️ প্রসঙ্গত শ্রীশ্রী চণ্ডী যখন রচিত হচ্ছে,তখনও শিবের সঙ্গে জগন্মাতার কোনও বিশেষ সম্পর্ক কল্পিত হয়নি,যেটা আমরা শ্রীশ্রী চণ্ডী পড়লেই বুঝতে পারি।এ কল্পনা সম্রাট শশাঙ্ক কর্তৃক বৈশাখী নববর্ষ প্রচলন কালে চৈত্র শেষে শিব ও নীলাবতীর বিবাহের উৎসব উদযাপনের মধ্য দিয়ে বলবতী হবে।আমি বেশ কয়েক বছর আগে গুপ্ত-যুগের বেশ কিছু শিবলিঙ্গ দেখছিলাম ★মথুরা মিউজিয়ামে, সেই সব শিবলিঙ্গে কোথাও গৌরী-পট্ট নেই। স্পষ্টতই শশাঙ্ক যুগের আগে এই বিষয়টি ছিল না,ফলে আদিযুগে মা কালীর মূর্তি-তত্ত্বে শিবের উপস্থিতি নেই।সিদ্ধেশ্বর তন্ত্রের রচনা কাল জানা নেই,কিন্তু এখানে মা কালীর বর্ণনা নিম্নরূপ।‼️শবারূঢ়াং মহীভীমাং ঘোরদ্রষ্টাং বরপ্রদাম্ হাস‍্যযুক্তাং ত্রিনেত্রাঞ্ কপালকর্তৃকাকরাম্ মুক্তকেশীং ললজিহ্বাং পিবন্তীং রুধিরং মুহুঃ চতুর্বাহুযুতাং দেবীং বরাভয়করাং স্মরেৎ।‼️🕯️❇️🕯️❇️🕯️ অর্থাৎ ""মা কালী"" শবারূঢ়া,তাঁর ঘোর দন্তরাশি উন্মুক্ত,তিনি বর প্রদান করছেন হাস্যমুখে,তিনি ত্রিনেত্র,তিনি একদিকের হাতে নরকপাল ও কর্তৃকা(খড়্গ,কাটারি)নিয়ে আছেন।তাঁর কেশ উন্মুক্ত,তিনি জিহ্বা প্রসারিত করে আছেন,তিনি ক্ষণে ক্ষণে রক্তপান করছেন,তাঁর চার-বাহুর অন্য দিকের দুটি হাতে তিনি বর ও অভয় মুদ্রা প্রদর্শন করছেন।...!!!!‼️বর্ণনা দেখে পালযুগের বজ্র ও সহজ আন্দোলনে এবং পরবর্তী কালে সেন যুগে শবা-রুঢ় মাতৃ-মূর্তির কথা মনেপরে।এই শব'টিই পরে মধ্যযুগে শিবের রূপ পেয়েছিল। মধ্যযুগে সংকলিত তন্ত্রসার গ্রন্থে(আনুমানিক সপ্তদশ শতক)""মা কালীর"" একাধিক ধ্যানমন্ত্র।তার মধ্যে কালী-তন্ত্রোক্ত মন্ত্রটি এরকম।....‼️ মা চতুর্ভুজা,মুক্তকেশী,করালবদনা,ঘনমেঘের মত শ্যামবর্ণ,মুণ্ডমালাবিভূষিতা,দিগম্বরী, দুই বামহস্তে সদ্যছিন্ন মুণ্ড ও খড়্গ,দুই ডান হাতে অভয়া ও বরদা মুদ্রা।মুণ্ডমালা নির্গত রক্তে মা রঞ্জিত।দুই কানের কুণ্ডল দুটি শব, মায়ের কটি দেশের মেখলা নির্মিত হয়েছে শব-দেহের ছিন্ন হস্ত দ্বারা।দুই কস দিয়ে রক্ত ঝরছে,কিন্তু মায়ের মুখে হাসি।প্রভাত-সূর্যের মত মায়ের তিন নেত্র।মায়ের দন্তরাশি সুউচ্চ।শব-রূপ মহাদেবের হৃদয়ে দণ্ডায়মান অবস্থায় 'মা' মহাকালের সঙ্গে বিপরীত বিহারে রত। সারা উপমহাদেশ জুড়ে এবং বিশেষ করে বাঙালির মধ্যে প্ৰচলিত জনপ্রিয় দক্ষিণা কালী মূর্তি যদিও মূলত তন্ত্র-সারের বর্ণনা অনুযায়ী নির্মিত,কিন্তু সেই কালীমূর্তিতে প্রায় এই বিপরীত বিহার-রত মূর্তি দেখা যায় না বললেই হয়।এটি অন্ধকার মধ্যযুগে গুহ্য তান্ত্রিকদের অবদান,সাধারণ বাঙালির মধ্যে জনপ্রিয় হয়নি।এই মূর্তিতে শিবের উপরে উত্তানভাবে শায়িত একটি মহাকাল মূর্তি থাকেন।প্রসঙ্গত আগম-বাগীশ তাঁর তন্ত্রসার গ্রন্থে কালীতন্ত্র থেকে যে শ্লোক সংকলন করেছেন,সেটিই শ্যামাকালী বা দক্ষিণাকালীর প্রথম রূপ ★এই মর্মে একটা কথা চালু আছে, কিন্তু সেটা ঠিক নয়।তার অনেক আগেই, ত্রয়োদশ শতকে বৃহ-দ্ধর্ম পুরাণে কালী-রূপ বর্ণিত হয়েছে এরকমভাবে:....!!!‼️‼️‼️ মা কালী শ্যামবর্ণা,দিগম্বরী, মুক্ত-কেশী এবং লম্বোদরা।মা শব-বাহনা,শব-রূপ মহাদেবের উপরে তাঁর আসন।মায়ের জিহ্বা প্রসারিত। দুই বাম হাতে অসি ও মানুষের মাথা।জীবের সংহার কাল উপস্থিত হলে তাঁর যে সংহারী মূর্তি দৃশ্যমান হয়,সেই মূর্তি নিয়ে তিনি কোটি কোটি পাপ বিনাশ করছেন।তিনি নানা অলঙ্কারে বিভূষিতা,মুখে হাসি,তাঁর দুই ডান হাতে অভয় ও বরদান মুদ্রা আছে। যে মা অনাদি অনন্ত আদ্যা নিত্যা অব্যক্ত জগদকারণ,যিনি নারী পুরুষ নির্বিশেষে,জীব জড় নির্বিশেষে সমগ্র বিশ্বজগতের উৎপত্তি, বিস্তার ও বিলয়,আমরা সীমিত মানব-বুদ্ধিতে নিজেদের চিন্তার সুবিধার জন্য সেই মায়ের প্রতিমা এভাবে যুগে যুগে নির্মাণ করেছি। এজন্যই শাক্ত পদাবলীতে বলেছে,ব্রহ্মাণ্ড ছিল না যখন,মুণ্ড-মালা কোথায় পেলি। ⁉️⁉️⁉️👁️👁️⁉️⁉️ তাই এই দিনটি বাঙালির শেকড়ে প্রোথিত,মা আমাদের আছেন।আছেন মা কালী,মা কালীর জয়ধ্বনি দিলে বাঙালি রক্ষা পায়,বিধ্বস্ত বাঙালি জাতির দুর্গতিময় জীবনে একমাত্র গতি "মা কালী", "মা কালীকে"🙏🕯️🙏🕯️🙏🕯️🙏সেজন্য আজ বাঙালি'র আত্মপরিচয়ের' নিমিত্ত স্বয়ং মা কালীকেই স্মরণ করলাম তাঁর রূপের গরিমা নিয়ে।মা, আমাদের রক্ষা কর!...!!!মা,আমাদের সমস্ত ঘর'শত্রু ও বহিঃ'শত্রু বিনাশ কর। 🙏🕉️🕯️🔱🙏🕉️🕯️🔱🙏🕉️🕯️🔱🙏 জয় মা কালী...!!🕯️!!.... জয় মা কালী...!!🕯️...জয় মা কালীকেও নমঃ🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏 NB:: উপরোক্ত লেখার দায়ভার নিজস্ব। #শুভেচ্ছা #🌺শুভ কালীপুজো 2025🪔 #কালী #ভক্তি #🎇শুভ দীপাবলি🎆
30 likes
14 comments