PRATHAM ALOR BARTA
ShareChat
click to see wallet page
@1737913406
1737913406
PRATHAM ALOR BARTA
@1737913406
PRESS & PUBLICATION
নির্বিঘ্নে মিটলো বাংলাদেশের দুর্গাপুজো বাংলাদেশের দুর্গাপুজোতে সাম্প্রদায়িক গন্ডগোলের সম্ভাবনা ছিল। ওই দেশের সংখ্যালঘু মানুষ রীতিমত ভীত ছিলেন। সেই পরিস্থিতিতে ইউনুস সরকার নির্বিঘ্নে পুজো সম্পূর্ণ করলো। প্রশাসনের হিসাব অনুযায়ী এবার বাংলাদেশে ৩৩ হাজার ৩৫৫ টি পুজো হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা শহরে হয়েছে ২৫৯ টি পুজো। পুজো উপলক্ষ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে কঠোরতম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছিলেন আই জি পি বাহারুল আলম। শেষপর্যন্ত পুজোর চারটে দিন নির্বিঘ্নে মাতলেন বাংলাদেশের মানুষ ৷ শেখ হাসিনার শেষ সময় থেকেই বাংলাদেশে দুর্গাপুজো নিয়ে সাম্প্রদায়িক অশান্তির অভিযোগ উঠেছিল ৷ সেই আঁচ গত কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছিল ৷ হাসিনা সরকারের পতনের পর নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূসকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা পদে বসানো হয় ৷ তারপরেই ইউনূসের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠেছিল ৷ বিশেষত, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে অত্যাচারের ঘটনায় ইউনূসের বিরুদ্ধে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালনের অভিযোগ ওঠে ৷ তবে এবার গোটা দেশে শান্তিতেই প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে পাঁচ দিনব্যাপী এই শারদ উৎসব। বাংলাদেশের দুর্গাপুজোগুলির মধ্যে অন্যতম ঢাকার ঢাকেশ্বরী দুর্গাপুজো ৷ সেখানে এবছরেও মানুষের ঢল ছিল চোখে পড়ার মতো ৷ এছাড়া, পুরনো ঢাকার শাঁখারি বাজার, তাঁতীবাজার সর্বজনীন দুর্গাপুজো, গুলশন-বনানী সর্বজনীন, সূত্রাপুর সর্বজনীন, ওয়ারি সর্বজনীন, চকবাজার সর্বজনীন, লালবাগের শ্রী শ্রী গিরি গোবর্ধন ধারী জিউ পঞ্চায়েত মন্দিরের পুজোতেও ছিল মানুষের ভিড় ৷ অন্যান্য পুজো মন্ডপেও দেখা গেছে জনস্রোত। #🥰Express Emotion
🥰Express Emotion - ShareChat
এবিভিপি পরিচালিত রাবণ দহন অনুষ্ঠানে ব্যাপক গন্ডগোল JNU-তে অনেকটা পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া করার মতো ঘটনা। JNU তে হয়ে গেলো রাবন দহন অনুষ্ঠান। আর সেখানেই বিজেপির ছাত্র সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, জেএনইউ প্রাক্তনী উমর খালিদ এবং শারজিল ইমামের আদলে রাবণের কুশপুতুল তৈরি করা হয়েছিল। সেই কুশপুতুল পোড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছিল এবিভিপি। তারপরেই দশেরার মিছিলে পাথর ছোড়ার অভিযোগ ওঠে। এবিভিপির তরফে জানানো হয়েছে, বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলিই পাথর ছুড়েছে দশেরার মিছিলে। আহত হয়েছেন বহু পড়ুয়া। অশান্তির সূত্রপাত এবিভিপি পরিচালিত রাবণ দহন অনুষ্ঠান থেকে। গেরুয়া শিবিরের ছাত্র সংগঠনটির দাবি, বৃহস্পতিবার সন্ধে ৭টা নাগাদ সবরমতী টি পয়েন্টের কাছে আচমকাই পাথরবৃষ্টি শুরু হয় দশেরার মিছিল ঘিরে। বহু পড়ুয়া আহত হন। বিশ্ববিদ্যালয়ের এবিভিপি প্রেসিডেন্ট মায়াঙ্ক পাঞ্চালের কথায়, কেবল ধর্মীয় অনুষ্ঠানে নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎসব এবং পড়ুয়াদের বিশ্বাসে আঘাত হানা হয়েছে। গোটা ঘটনাটি অত্যন্ত ন্যক্কারজনক বলে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে এবিভিপির তরফে। তাদের অভিযোগ, AISA, SFI এবং DSF-এর মতো ছাত্র সংগঠনগুলিই হামলা চালিয়েছে দশেরার মিছিলে। কিন্তু পাথর ছোড়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছে আইসা। তাদের তরফে বিবৃতি জারি করে বলা হয়, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী উমর খালিদ এবং শারজিল ইমামের আদলে রাবণের কুশপুতুল তৈরি করে রাবণ দহন আয়োজন করেছিল এবিভিপি। এহেন আচরণ ইসলামোফোবিয়ার নিদর্শন। রাজনৈতিক স্বার্থের কথা ভেবেই এভাবে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা হয়েছে। ঘৃণার রাজনীতি কোনওদিন বরদাস্ত করবে না জেএনইউ।’ #social
social - ShareChat
তৃণমূলের প্রাক-নির্বাচনী জনসংযোগ - নতুন কায়দায় অভিষেকের বিজয়া সম্মিলনী গত কয়েক বছর ধরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ব্লকে ব্লকে তৃণমূল বিজয়া সম্মিলনী করছে। কিন্তু এই বছর একদম ব্যতিক্রম। কারণ সামনেই নির্বাচন। পুজোর মাধ্যমে জনসংযোগের এটা শেষ সুযোগ। তাই এবারের বিজয়ায় বাড়তি গুরুত্ব দিতে চায় রাজ্যের শাসক শিবির। বছর ঘুরলেই ভোটপর্ব। তার আগে ‘শেষ মুহুর্তের’ প্রস্তুতি সেরে নিতে বিজয়াকে আবারও ‘হাতিয়ার’ করল তৃণমূল। আর সেই জনসংযোগের কাজ ঠিক মতো করাতে তৎপর হয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ১৩ অক্টোবর ডায়মণ্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে আয়োজিত হতে চলেছে বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠান। জানা গিয়েছে, আমতলায় আয়োজিত এই সম্মিলনীতে যোগ দেবেন খোদ অভিষেকও। কথা বলবেন দলের ব্লক ও জেলা নেতৃত্বদের সঙ্গে। নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে চলতি বছর দেওয়া হয়েছে বাড়তি গুরুত্ব। জেলায় জেলায় চিহ্নিত করা হয়েছে ৫০ জনের বেশি বক্তাকে। সূত্রের খবর, আগামী ৫ তারিখের পর থেকে শুরু হবে তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনী। তার আগেই মোট ৫০ জনের অধিক বক্তার তালিকা রাজ্যের একাধিক জেলায় পাঠানো হয়েছে। এই তালিকায় তুলে ধরা নামগুলিকে অনুমোদন দিয়েছেন খোদ অভিষেকই। অভিষেক অনুমোদিত তালিকায় ঠিক কাদের নাম রয়েছে, তা এখনও জানা সম্ভব হয়নি। তবে এই তালিকা জুড়ে যে গুরুত্বপূর্ণ বা শীর্ষ নেতা-নেত্রীরা স্থান পেয়েছেন বলেই অনুমান একাংশের। এছাড়া জেলাস্তরের বিধায়ক, যুবনেতা ও ছাত্রনেতাদের জায়গা দেওয়া হয়েছে বলেই খবর। #political
political - ShareChat
ভাটপাড়ায় দশমীর রাতে দুর্গামূর্তির গয়না চুরি - এলাকায় চাঞ্চল্য সিসি ক্যামেরা থাকা সত্ত্বেও চুরি হয়ে গেলো ভাটপাড়া পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের সুটিয়া পাড়ার দুর্গামূর্তির গলার গয়না। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল এলাকায়। জানা গিয়েছে,কোমরের বিছা ও হাতের বালা বৃহস্পতিবার অর্থাৎ দশমীর রাতে উধাও হয়ে যায়। অভিযোগ, কয়েক লক্ষ টাকার গয়না চুরি হয়েছে। শুক্রবার সকালে মণ্ডপ কমিটির কর্মকর্তারা প্রতিমার গয়না নেই দেখে হতবাক হয়ে যান। এরপরই খবর যায় ভাটপাড়া থানায়। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে তদন্ত শুরু করেছে। স্থানীয়দের দাবি, মণ্ডপে সিসি ক্যামেরা লাগানো থাকলেও বিসর্জনের আগেই তা খুলে নেওয়া হয়েছিল। কেন আগেভাগে ক্যামেরা সরানো হল, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসীরা। তাঁদের অভিযোগ, এই কারণে প্রমাণ মেলাও কঠিন হবে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, প্রায় ৫ লক্ষ টাকার মূল্যের গয়না চুরি গিয়েছে। এভাবে দেবীর গা থেকে গয়না চুরি যাওয়ায় অভিযুক্তকে ধরে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিও জানাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক রঙও চড়েছে। এখন দেখার প্রশাসন এক্ষেত্রে অভিযুক্তকে ধরে চুরি যাওয়া গহনা উদ্ধার করতে পারে কিনা। #religious
religious - ShareChat
বাংলায় উপস্থিত দুই বিজেপি পর্যবেক্ষক পুজো শেষ হতে না হতেই বিজেপির নির্বাচনী প্রস্তুতি তুঙ্গে উঠে গেছে। একাদশীতেও অনেক মণ্ডপে রয়েছে প্রতিমা। পুজোর এই আমেজের মধ্যেই বঙ্গে ভোট প্রস্তুতিতে নেমে পড়ল বিজেপি। কলকাতায় এলেন বঙ্গ বিজেপির দুই নির্বাচনী পর্যবেক্ষক ভূপেন্দ্র যাদব ও বিপ্লবকুমার দেব। বঙ্গ বিজেপির সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য, প্রাক্তন সভাপতি সুকান্ত মজুমদারদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তাঁরা। এছাড়াও একাধিক বৈঠক করার কথা রয়েছে বিজেপির দুই নির্বাচনী পর্যবেক্ষকের। আর মাস সাতেক পর বাংলায় বিধানসভায় নির্বাচন। বঙ্গ বিজেপির নির্বাচনী পর্যবেক্ষক করা হয়েছে ভূপেন্দ্র যাদবকে। সহকারী নির্বাচনী পর্যবেক্ষক করা হয়েছে বিপ্লবকুমার দেবকে। গত ২৫ সেপ্টেম্বর তাঁদের নাম ঘোষণা করা হয়। নাম ঘোষণার পর প্রথমবার রাজ্যে এলেন ভূপেন্দ্র এবং বিপ্লবকুমার। শুক্রবার কলকাতা বিমানবন্দরে তাঁদের স্বাগত জানান রাজ্য বিজেপির সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য। ছিলেন প্রাক্তন সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক ও পুরুলিয়ার বিজেপি সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো। জানা গিয়েছে, বিজেপির দুই নির্বাচনী পর্যবেক্ষক শমীক ও সুকান্তদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। তারপর বিভিন্ন স্তরে আলাদা আলাদা করে বৈঠক করার কথা রয়েছে তাঁদের। বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, ভোট প্রস্তুতি নিয়ে কোনও সময় নষ্ট করতে নারাজ তারা। তাই, বিজয়া দশমীর পরদিনই রাজ্যে পা রেখেছেন দুই নির্বাচনী পর্যবেক্ষক। বঙ্গ বিজেপি আগেই জানিয়েছিল, পুজোর পরই রাজ্যে কেন্দ্রীয় নেতারা আসা শুরু করবেন। দুর্গাপুজোর উদ্বোধনে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বিহারে ভোট শেষ হলে বাংলায় ঘাঁটি গাড়তে চান তিনি। এখানে বাড়ি ভাড়া নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কয়েকমাস খাকতে পারেন বলে জানা গিয়েছে। #political
political - ShareChat
খুবই আড়ম্বরের সঙ্গে খড়গপুরে পালন করা হলো ' রাবন দহন' অনুষ্ঠান আমাদের বিজয়া দশমীর দিন দক্ষিণ ভারতে পালন করা হয় 'রাবন দহন' উৎসব। বাংলারও কোনো কোনো জায়গায় পালিত হয় সেই উৎসব। খুবই আড়ম্বরের সঙ্গে পালিত হয় খড়গপুরে। দশেরা উৎসব কমিটির উদ্যোগে খড়্গপুর শহরের ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ সেটেলমেন্ট এলাকার রাবণ পোড়া ময়দানে এ বার এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার ভোর থেকে একটানা বৃষ্টিতে দহনের আগেই ভিজে গিয়েছিল ৫৫ ফুটের সুবিশাল রাবণ। সেই সঙ্গে মাঠও জলমগ্ন ও কর্দমাক্ত হয়ে গিয়েছিল। তবে দুর্যোগ কেটে গিয়ে এ দিন সন্ধ্যায় রাবণ পোড়া মাঠে সুষ্ঠুভাবেই রাবণ বধ সম্পন্ন হলো। খড়্গপুরে এ বার এই অনুষ্ঠান ১০১তম বর্ষে পা দিল। এ দিন রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে রাবণ দহন করেন জেলা পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার। কিন্তু অন্যান্য বারের মতো এ দিন দশানন রাবণের দশটি মাথা সশব্দে ফাটেনি বলে দর্শকরা কিছুটা হতাশও হন। তবে উদ্যোক্তারা এ জন্য অতিরিক্ত বৃষ্টি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগকেই দায়ী করেছেন। উদ্যোক্তাদের তরফে প্রদীপ সরকার বলেন, ‘মিনি ইন্ডিয়া খড়্গপুরের এই রাবণ দহন অনুষ্ঠান দেখতে শুধু জেলা বা রাজ্যেরই নয়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত হন।’ খড়্গপুর শহরের এই রাবণ বধ অনুষ্ঠান উপলক্ষে আগেই শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। #religious
religious - ShareChat
ভারতীয় rupee এবার আন্তর্জাতিক হতে চলেছে আমেরিকান 'ডলার' এর মতো কি ভারতীয় রুপী দেশের সীমানার বাইরে যাচ্ছে? এই কথার পিছনে অন্যতম কারণ হলো সম্প্রতি RBI এক সিদ্ধান্তে জানিয়েছে,ভারতীয় ব্যাঙ্কগুলি এখন থেকে ভূটান, নেপাল এবং শ্রীলঙ্কার নাগরিকদের সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্যের জন্য ঋণ দিতে পারে। এই ঋণ কেবল বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে দেওয়া যেতে পারে। এর ফলে ভারত, ভুটান, শ্রীলঙ্কা এবং নেপালের মধ্যে টাকা নির্ভর বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে।আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শক্তিশালী হবে টাকার অবস্থান। ভারতীয় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের মতে, টাকা ভিত্তিক আন্তর্জাতিক লেনদেন সহজতর করার জন্য প্রধান বিদেশি মুদ্রার সাপেক্ষে সঠিক দর দেওয়া হবে। আরবিআই আরও জানিয়েছে, স্পেশাল রুপি ভাস্ট্রো অ্যাকাউন্টে থাকা (এসআরভিএ) অর্থের ব্যবহারের পরিধি। এই ধরনের তহবিল এখন কর্পোরেট বন্ড এবং বাণিজ্যিক সার্টিফিকেটে বিনিয়োগের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে। এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হল- আন্তর্জাতিক লেনদেনে টাকার চাহিদা বৃদ্ধি, ডলারের উপর নির্ভরতা কমানো, ভারতের প্রতিবেশীদের জন্য বিকল্প তহবিল দেওয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতীয় টাকাকে প্রতিযোগিতামূলক মুদ্রা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। আরবিআই গভর্নর সঞ্জয় মলহোত্রার কথায়,'আমরা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য ভারতীয় টাকা ব্যবহারের ক্ষেত্রে ক্রমশ এগিয়ে চলেছি। এই পরিকল্পনা খুবই কার্যকর। বিশ্বব্যাপী অস্থিরতার মোকাবিলায় এই সিদ্ধান্ত'। #social
social - 8 8 २५०० 469' 2400 8 8 २५०० 469' 2400 - ShareChat
নবমীর রাতে কালীঘাটের গর্ভগৃহে মুখ্যমন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রীর দেবদেবীর প্রতি ভক্তি বিশেষ করে কালী ঠাকুরের প্রতি যে অগাধ ভক্তি তা আমরা জানি। তিনি নিজের বাড়িতেই কালীপুজো করেন। নবমীর রাতে কালীঘাটের মন্দিরে পুজো দিতে গেলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ দিন তিনি কালীঘাটে মায়ের মন্দিরে গর্ভগৃহে গিয়ে পুজো দেন। উপস্থিত ছিলেন পুরোহিতরাও। তাঁর কপালে ছুঁইয়ে দেওয়া হয় আশীর্বাদের ফুল। মা কালীর কাছে তিনি প্রার্থনা করেন। দক্ষিণাও দেন। নবমীতে মা কালীর আরতিও করতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। কাঁসরও বাজান তিনি। প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে প্রতি বছর কালী পুজো হয়। এছাড়া তিনি প্রায়সময়ই কালীঘাটের মন্দিরেও আসেন পুজো দিতে। #religious
religious - ShareChat
পুজোর কদিন ৬ হাজারের বেশি বেআইনি বাইক আরোহীকে কেস দিয়েছে পুলিশ এমনিতেই একদল যুবক আছে যারা রাত হলেই বাইক প্ররিযোগিতায় নেমে পরে। তোয়াক্কা করে না ট্রাফিক আইনের। আর পুজোর সময় তা চূড়ান্ত পর্যায়ে গেছে। কাতারে কাতারে মানুষের ভিড় দেখা গিয়েছে মণ্ডপে। অন্যবারের মতো এবারও পুজোর ক’টা দিন শহরের রাস্তায় ব্যাপক দৌরাত্ম্য দেখা গেল বাইকের। ট্যাফ্রিক আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে দু’জনের জায়গায় তিন থেকে চারজন পর্যন্ত সওয়ারি যেমন দেখা গেল, তেমনই পুজোর সাজে হেলমেট বাড়িতে রেখে বের হতেই পছন্দ করলেন বড় অংশের মানুষ। অন্যদিকে বাইক নিয়ে মধ্যরাতের কেরামতি চলল বাইপাস থেকে বিটি রোড সর্বত্রই। কেসও দিল পুলিশ। তথ্য বলছে, চতুর্থী থেকে অষ্টমী পর্যন্ত কলকাতায় ট্র্যাফিক আইন ভঙ্গ করার দায়ে জরিমানা করা হল মোট ৬ হাজার ২৮৪ জনকে। এরমধ্যে শুধুমাত্র ট্রিপল রাইডিংয়ের অভিযোগেই কেস হয়েছে ১২৪০। হেলমেট ছাড়া বাইক নিয়ে বেরিয়ে পুলিশের বকুনি, জরমিনার মুখে পড়তে হয়েছে ৩২৩১ জনকে। দুর্ভাগ্যর বিষয় মদ্যপ অবস্থায় বাইক চালানো কিছুতেই নিয়ন্ত্রনে আনা যাচ্ছে না। আবার এদের একটা বড়ো অংশের পিছনে আছে রাজনৈতিক মদত। পুজোর ক’টা দিন রাতভর শহরের নানা প্রান্তেই দেখা গিয়েছে বাইকবাজ মদ্যপদের দাপাদাপি। সবাইকে যে পুলিশ ধরতে পেরেছে এমনটা নয়। শুধুমাত্র ভয়ঙ্করভাবে বাইক চালানোর (Rash Driving) অভিযোগে কেস দেওয়া হয়েছে ৫৬৮ জনকে। অন্যদিকে মদ্যপ অবস্থায় বাইক চালানোর অভিযোগ ৫০৪ জনের বিরুদ্ধে। এছড়াও অন্য আরও একাধিক কারণে কেস ৭৪১। উশৃঙ্খল আচরণ করায় গ্রেফতার ৩৪৮ জন। আজ দশমীতে হয়তো দৃশ্যটা আরো ভয়াবহ হতে চলেছে। #social
social - ShareChat
পুজোর কদিন ৬ হাজারের বেশি বেআইনি বাইক আরোহীকে কেস দিয়েছে পুলিশ এমনিতেই একদল যুবক আছে যারা রাত হলেই বাইক প্ররিযোগিতায় নেমে পরে। তোয়াক্কা করে না ট্রাফিক আইনের। আর পুজোর সময় তা চূড়ান্ত পর্যায়ে গেছে। কাতারে কাতারে মানুষের ভিড় দেখা গিয়েছে মণ্ডপে। অন্যবারের মতো এবারও পুজোর ক’টা দিন শহরের রাস্তায় ব্যাপক দৌরাত্ম্য দেখা গেল বাইকের। ট্যাফ্রিক আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে দু’জনের জায়গায় তিন থেকে চারজন পর্যন্ত সওয়ারি যেমন দেখা গেল, তেমনই পুজোর সাজে হেলমেট বাড়িতে রেখে বের হতেই পছন্দ করলেন বড় অংশের মানুষ। অন্যদিকে বাইক নিয়ে মধ্যরাতের কেরামতি চলল বাইপাস থেকে বিটি রোড সর্বত্রই। কেসও দিল পুলিশ। তথ্য বলছে, চতুর্থী থেকে অষ্টমী পর্যন্ত কলকাতায় ট্র্যাফিক আইন ভঙ্গ করার দায়ে জরিমানা করা হল মোট ৬ হাজার ২৮৪ জনকে। এরমধ্যে শুধুমাত্র ট্রিপল রাইডিংয়ের অভিযোগেই কেস হয়েছে ১২৪০। হেলমেট ছাড়া বাইক নিয়ে বেরিয়ে পুলিশের বকুনি, জরমিনার মুখে পড়তে হয়েছে ৩২৩১ জনকে। দুর্ভাগ্যর বিষয় মদ্যপ অবস্থায় বাইক চালানো কিছুতেই নিয়ন্ত্রনে আনা যাচ্ছে না। আবার এদের একটা বড়ো অংশের পিছনে আছে রাজনৈতিক মদত। পুজোর ক’টা দিন রাতভর শহরের নানা প্রান্তেই দেখা গিয়েছে বাইকবাজ মদ্যপদের দাপাদাপি। সবাইকে যে পুলিশ ধরতে পেরেছে এমনটা নয়। শুধুমাত্র ভয়ঙ্করভাবে বাইক চালানোর (Rash Driving) অভিযোগে কেস দেওয়া হয়েছে ৫৬৮ জনকে। অন্যদিকে মদ্যপ অবস্থায় বাইক চালানোর অভিযোগ ৫০৪ জনের বিরুদ্ধে। এছড়াও অন্য আরও একাধিক কারণে কেস ৭৪১। উশৃঙ্খল আচরণ করায় গ্রেফতার ৩৪৮ জন। আজ দশমীতে হয়তো দৃশ্যটা আরো ভয়াবহ হতে চলেছে। #social
social - ShareChat